Recent Post
Loading...

By Emon Raihan

বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে মেমরি কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটার মধ্যে আপনি রাখতে পারেন গুরুত্বপূর্ণ সব ডাটা। এছাড়াও জীবনের সৃত্মি চিহ্নিত কিছু ছবি আমরা আমদের মোবাইলের মেমরি কার্ডের মধ্যেই রাখি। তথ্য আদান প্রদান করার সময় ফোনের মেমোরি কার্ড হঠাৎ.খুলে নেওয়া হলে বা কোনো ভাবে সংযোগ বিছিন্ন হলে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অকেজো হয়ে যায়। ফলে আপনি পরেন মহাবিপাকে।
অবশেষে আপনার প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট হারিয়ে আপনি হতাশায় ভোগেন। নানান ভাবে এমন অকেজো মেমোরি কার্ড সচল করা গেলেও সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অথবা বাহ্যিকভাবে নষ্ট মেমরি কার্ডকে ঠিক করা কঠিন। তারপও আধুনিক কম্পউটারের যুগে সবই সম্ভব। এবার আপনাদের জানাবো কিভাবে নষ্ট মেররি কার্ড ঠিক করবেন।

ডেটা রিকভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে:

মেমোরি কার্ডের তথ্য দেখা যাচ্ছে, কিন্তু সেটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে ডেটা উপস্থিত থাকে কিন্তু কম্পিউটার বা অন্য যন্ত্র সেটিকে পড়তে (রিড) পারে না। এক্ষেত্রে সবাই ভাবে যে মেমোরি কার্ডটি বোধহয় নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু না, এমন অবস্থা থেকেরিকভারি সফটওয়্যার মেমোরি কার্ডটাকে ফিরিয়ে আনতে পারে।

আর এ জন্য যা করতে হবে আপনাকে:

প্রথমে কার্ড রিডারে মেমোরি কার্ড ঢুকিয়ে নিয়ে কম্পিউটারে সংযোগ দিন। খেয়াল রাখুন, মেমোরি কার্ড ফাইল এক্সপ্লোরারে বা হার্ড ড্রাইভের অন্যান্য ডিস্কের মতো দেখালে এটিতে প্রবেশ করা যাবে না, কিন্তু ফাইল সিস্টেম ঠিক আছে। এবার য়াপনার উইন্ডোজ এর স্টার্ট মেন্যুতে গিয়ে cmd লিখুন। এতে আপনার স্টার্ট মেন্যুর উপর দিকে কমান্ড প্রম্পট(cmd) দেখা যাবে। এখন এর ওপর ডান বোতাম চেপে Run asadministratorনির্বাচন করে সেটি খুলুন। কমান্ড
প্রম্পট চালু হলে এখানে chkdskmr লিখে enter ক্লিক করুন। এখানে m হচ্ছে মেমোরি কার্ডের ড্রাইভ ।
কম্পিউটারে কার্ডের ড্রাইভ লেটার যে টি দেখাবে সেটি এখানে লিখে চেক ডিস্কের কাজটি সম্পন্ন হতে দিন।
এখানে convertlostchainsto files বার্তা এলে y চাপুন। এ ক্ষেত্রে ফাইল কাঠামো ঠিক থাকলে কার্ডের তথ্য আবার ব্যবহার করা যাবে। মেমোরি কার্ড যদিinvalid filesystemদেখায় তাহলে সেটির ড্রাইভের ডান ক্লিক করেFormat-এ ক্লিক করুন।File systemথেকে FAT নির্বাচন করে Quick format-এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Format-এ ক্লিক করুন। ফরম্যাট সম্পন্ন হলে মেমোরি কার্ডের তথ্য হারালেও কার্ড নষ্ট হবে না।



By Emon Raihan

 

 যালো বন্ধুরা, শর্টকার্ট ভাইরাস সম্পর্কে আমরা সকলেই পরিচিত। শর্টকার্ট ভাইরাস খুবই বিপদজনক মনে না করা হলেও এটি কিন্তু অত্যন্ত বিরক্তিকর এবং ছোঁয়াচে একটি কম্পিউটার ভাইরাস। অর্থাৎ যখন শর্টকার্ট ভাইরাসে আক্রান্ত কোন পেনড্রাইভ কম্পিউটারে ঢুকানো হয় তখন ঐ পেনড্রাইভে অবস্থিত শর্টকার্ট ভাইরাসটি উক্ত কম্পিউটারে আক্রান্ত করে। এর ফলে যা হয়, যখন অন্য কোন (ভালো) পেনড্রাইভ ঐ কম্পিউটারে ঢুকানো হয় এবং পেনড্রাইভে ডাটা ট্রান্সফার করার পরে ঐ পেনড্রাইভটি অন্য কোন কম্পিউটারে ঢুকানোর পরে দেখা যায় পেনড্রাইভের মধ্যে কোন ডাটা নেই। অথচ একটু আগেই পেনড্রাইভে ডাটাগুলো কপি করা হয়েছিলো। সত্যিই বলতে, উক্ত পেনড্রাইভে ডাটাসমূহ রয়েছে কিন্তু সমস্যা হলো পেনড্রাইভের ডাটা গুলো দেখা যায় না যার কারণ হলো ডাটাগুলো পেনড্রাইভে হিডেন (লুকায়িত) হয়ে থাকে। যার কারণে পেনড্রাইভে ডাটার জায়গা দখল করলেও কোন ডাটা দেখা যায় না। তো এ ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে আমি আপনাদের সাথে আমার সংগ্রহে থাকা দারুণ একটি সফটওয়ার শেয়ার করছি যা দিয়ে ১ সেকেন্ডই আপনি আপনার শর্টকার্ট ভাইরাসে আক্রান্ত পেনড্রাইভটি ঠিক করে ফেলতে পারবেন। সফটওয়্যারটির নাম হলো Shortcut Virus Remover.

প্রথমে সফটওয়্যারটি নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করুন তারপর সফটওয়্যারটি চালু করুন। তারপর ভাইরাসে আক্রান্ত পেনড্রাইভটি আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করান। তারপর সফটওয়্যারটিতে Pendrive এ ক্লিক করুন।

তারপর Select Device এ ক্লীক করে আপনার পেনড্রাইভটি সিলেক্ট করে দিন। তারপর Scan বাটনে ক্লিক করে পেনড্রাইভটি স্ক্যান করুন এবং Delete বাটনে ক্লীক করে ভাইরাসগুলো ডিলেক্ট করে দিন।

ব্যাস, আপনার পেনড্রাইভটি আগের মতো ঠিক হয়ে যাবে এবং পেনড্রাইভটিও শর্টকার্ট ভাইরাস থেকে মুক্তি পেয়ে যাবে।

By Emon Raihan

 
ফোন যেটাই হোক
ভেতরে ভেতরে চলতে থাকে এমন অ্যাপগুলোর দিকে নজর রাখুন।
ফোনের জায়গা ও টাকা বাঁচাতে স্পটিফাই, প্যান্ডোরা, গুগল প্লে, আইটিউনস রেডিও ইত্যাদি দিয়ে গান শুনুন।
ফোনের সঙ্গে থাকা
ই-মেইলের অ্যাপ বাদ দিয়ে মেইলবক্স, ডলফিন, আউটলুক কিংবা জিমেইল অ্যাপ ব্যবহার করুন।
ফোনের সব ফটো রাখতে পারে ড্রপবক্স, ফ্লিক্র, ওয়ানড্রাইভ বা আইক্লাউডে। এতে ফোনের মেমোরি বাঁচবে।
ব্যাটারি সেভার অ্যাপ নামিয়ে নিন। জানতে পারবেন কোন অ্যাপ চালাবেন, কোনটা চালাবেন না।
আপনার ফোনকে তারহীন হটস্পট বানিয়ে ফেলুন। আইফোনে খুব সহজে করা যায়। অন্য ফোনে দরকারে মোবাইল ফোন সেবাদাতার সহযোগিতা নিন।
যে অ্যাপগুলো খুব কম ব্যবহার করা হয়, একটি ফোল্ডার করে সেগুলো রাখুন। যেসব অ্যাপ খুব বেশি ব্যবহার করেন, সেগুলো পর্দার এক পাতায় রাখুন। সময় বাঁচবে।
একই সময় একসঙ্গে ২, ৩ বা ৪ আঙুল ফোনের পর্দায় রাখুন। দেখুন কী হয়? সময় বাঁচানোর শার্টকাট পাবেন।
যখন দরকার নেই তখন চার্জার থেকে ফোন খুলে রাখুন। অন্য যন্ত্রেও এটা মেনে চলুন।
ব্যাটারি বেশি সময় চালাতে পর্দার উজ্জ্বলতা কমিয়ে রাখুন।
ফোনে ভালো ছবি তুলতে চান? ডিজিটাল জুম ব্যবহার করবেন না। মেঘলা দিনে ছবি তুলুন, সরল পটভূমি খুঁজুন।

গসাগু বের করতে পারি।
Syntax:
=GCD(4,16,64)
উত্তর- 4

দুটি, তিনটি কিংবা একাধিক সংখ্যার লসাগু নির্ণয় করতে চাইলে LCM ফাংশন ব্যবহার করে সহজে লসাগু বের করতে পারি।
Syntax:
=LCM(24,36)
উত্তর – 72
কোন সংখ্যার বর্গমূল নির্ণয় করতে চাইলে SQRT ফর্মুলা ব্যবহার করে সহজে বর্গমূল নির্ণয় করতে পারি। কিন্তু Number এর মান অবশ্যই ধনাত্নক হতে হবে।
Syntax:
=SQRT(81)
উত্তর – 9
কোন সংখ্যার বর্গ বা ঘাত নির্ণয় করতে Power ফর্মুলা টি ব্যবহার করা হয়।
Syntax-
=POWER(5,2)
এখানে 5 হচ্ছে সংখ্যা এবং 2 হচ্ছে ঘাত। উক্ত সিনট্যাক্স টির উত্তর হবে 25.
ROUND আসন্ন মান অর্থাৎ মোটামুটি কাছি অংক দিয়ে প্রকাশ করা হয়। যেমন – ২.৫৬৮৫ সংখ্যাটিকে দুই দশমিক আসন্ন মান লিখতে বলা হলে ২.৫৭ লেখা হয়।
Syntax: =ROUND(18.378,2)
উত্তর – 18.38
আজকের দিন (বর্তমান সময়) দিন তারিখ সময় মাস ও বছর জানার জন্য NOW,Month(Now()) ও YEAR(Now()) ফর্মুলা ব্যবহার করে সহজে তা নির্ণয় করা যায়।
Syntax:
=NOW()
শুধু মাস বের করতে চাইলে?
=Month(Now())
শুধু বছর বের করতে চাইলে ?
=YEAR(Now())
কোন তারিখ কি বার জানতে চাইলে?
=WEEK DAY(“01/01/1990”)
উত্তর- 6 (অর্থাৎ Friday)
কোন তারিখ কি বার জানার জন্য?
=TEXT(“01/01/1990”,ddd)
উত্তর – Friday

অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারের কৌশলগুলো কিছুটা জটিল। কারণ এর অপশনগুলো ক্যারিয়ার বা নির্মাতার নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে জানা থাকলে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার দারুণ কার্যকর করে তুলতে পারেন। এখানে বিশেষজ্ঞরা শেখাচ্ছেন সেই উপায়।
১. অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, একে নিজের ইচ্ছেমতো সাজাতে পারবেন। এ ছাড়া অসংখ্য অ্যাপের ব্যবহারে ব্যাপক সুবিধা ভোগ করা যায়। আবার লঞ্চার ব্যবহারের মাধ্যমে মোবাইলের অ্যাপগুলোকে সাজিয়ে রাখতে পারবেন।
২. গুগলের পুরো সুবিধা মিলবে কেবলমাত্র অ্যান্ড্রয়েডে। জিমেইল, ক্যালেন্ডার, ফটোস এবং অন্যান্য দারুণ কিছু অ্যাপ পাবেন। আরো আছে গুগলের ভয়েস অ্যাসিস্টেন্ট। এ ছাড়া সর্বসাম্প্রতিক সংস্করণ মার্শমেলোতে গুগল নাউ নামের লঞ্চার দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মার্শমেলোর সঙ্গে গুগল সার্চ অপশন পাবেন। সেখান থেকে যখন তখন সার্চ দেওয়া সম্ভব।
৩. অ্যাপগুলোর সঙ্গে আপনি কি শেয়ার করছেন তা সহজে জানা যায়। সেটিং মেনুতে গিয়ে অ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজারে গিয়ে নির্দিষ্ট অ্যাপের ক্ষেত্রে ‘পারমিশন’-এর তালিকা পাবেন। নতুন অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণে পারমিশনের ওপর কিছুটা নিয়ন্ত্রণ ফিরে পাবেন আপনি।
৪. আরেকটি মজার বিষয় হলো, বিভিন্ন অ্যাপের বিশেষ কিছু ফাংশন অটোমেটিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। যে ব্রাউজার ভালো লাগে বা যে পিডিএফ রিডারটি পছন্দ তা এমনিতেই চলে আসবে। ফোনটি আপনাকে ডিফল্ট অ্যাপ সেটআপ করে নিতে বলবে। করে নিলেও পরে সেটিংস থেকে ‘ক্লিয়ার ডিফল্টস’ করে নিতে পারবেন।
৫. মোবাইলের ডেটা ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। সেটিংস মেনুতে ডেটা ইউজেস নামে অপশন পাবেন। অ্যান্ড্রয়েডে আছে বিল্ট-ইন ডেটা ট্র্যাকার।
৬. অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলোকে নিষ্ক্রিয় করে দিতে পারবেন। অনেক অ্যাপ রয়েছে যা ব্যবহার করা হয় না। এদের কিছু আবার মুছেও ফেলা যায় না। তবে এদের ডিসঅ্যাবল করা যায়।
৭. ব্যাটারির শক্তি আধুনিক স্মার্টফোনের বড় সমস্যা। তবে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ব্যাটারির শক্তি বাঁচানোর মোড দেওয়া হয়েছে।
৮. যেকোনো বিষয়কে আরো উন্নততর ও দ্রুত ব্যবহার করতে নিজেই একজন ডেভেলপার হয়ে উঠতে পারেন। সেটিংসয়-এ ‘অ্যাবাউট দিস ফোন’ অপশন থেকে ডেভেলপার হয়ে যেতে পারেন। সেখানে পাবেন বিল্ড নম্বর। সেখানে আই অ্যাম কমপ্লিটলি সিরিয়াস অ্যাবাউট দিস অংশে সাত বার চাপ দিলেই ডেভেলপার বনে যাবেন।
৯. সেটিংস-এ যেতে পারবেন খুব দ্রুত। নোটিফিকেশন মেনু থেকে দ্রুত সেটিংস পেয়ে যাবেন। অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণে কুইক সেটিংস মেনু পাবেন অনয়াসে।
১০. একযোগে একাধিক কাজ করতে পারবেন। একসঙ্গে দুটো অ্যাপ্লিকেশন চলবে এতে। সম্প্রতি যে অ্যাপগুলো নিয়ে কাজ করেছেন তা একটি হোম বাটনে থাকে। সেখানে চাপ দিয়ে ধরে রাখুন। বিচ্ছিন্ন স্ক্রিন আকারে অ্যাপগুলো চলে আসবে। সেখান থেকে বাছাই করে নিতে পারবেন।
১১. গেসচার সার্চ একটি দারুণ পদ্ধতি। আঙুলের আঁকিবুকিতে নানা কমান্ড দিতে পারবেন। আপনি স্মার্টফোনে প্রায় সবাই খুঁজে পাবেন। শুধু নির্দিষ্ট নির্দেশের জন্যে গেসচার ঠিক করে নিন।
১২. দ্রুত ক্যামেরায় ঢুকতে পারবেন। অনেক মডেলের স্মার্টফোনে আঙুলের এক স্পর্শেই ক্যামেরা চালু অবস্থায় পাওয়া সম্ভব। এ ছাড়া অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের লক স্ক্রিনেই ক্যামেরার শর্টকাট রয়েছে।
– See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2016/01/31/319613#sthash.PhagCeLf.dpuf


Emon Raihan





বেশির ভাগ অফিসের কাজেই এখন প্রচলিত খাতা-কলমের বদলে কম্পিউটারের ব্যবহার অনেক বেশি। কারণ আগামীর বিশ্ব ভার্চুয়াল কাজের ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। অটোমেশনের এই যুগে এসে তাই কম্পিউটারের ‘অ আ ক খ’ না জানলে চাকরি পেলেও তাতে কত দিন টিকে থাকতে পারবেন, তা বলা মুশকিল।

ধরনের চাকরির ক্ষেত্রেই কম্পিউটার বিষয়ে মৌলিক জ্ঞান থাকাটা এখন সবার জন্য আবশ্যক হয়ে পড়েছে। এটা না থাকলে এখন ভালো ভালো ডিগ্রি নিয়েও চাকরি পাওয়া কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। কম্পিউটারের মৌলিক কাজগুলো না জানলে বেশির ভাগ চাকরিতেই আপনি আবেদন করতে পারবেন না। ফলে কম্পিউটারে যাদের এসব সাধারণ বিষয়ে দক্ষতা নেই, তারা এখন থেকেই শুরু করতে পারেন। চাকরির আবেদন করা শুধু নয়, যারা এখন চাকরিতে রয়েছেন তাদের জন্যও কম্পিউটারের এসব মৌলিক বিষয় জানা খুব দরকার। কেননা কম্পিউটারে মৌলিক দক্ষতা আপনার অফিসের কাজ অনেক সহজ করে দেয়। অটোমেশনের এই যুগে সব অফিসেই এখন চিরাচরিত খাতাপত্রের বদলে কম্পিউটারে তথ্য সংরক্ষণের চর্চা শুরু হয়েছে। আপনি এসব কাজে পারদর্শী না হলে চাকরিদাতা নিশ্চয়ই আপনার বদলে অন্য কাউকে খুঁজে নিতে আগ্রহী হবেন। আবার আপনি যদি কম্পিউটারের বিভিন্ন ধরনের কাজে অনেক বেশি দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে প্রতিষ্ঠান আপনার ওপর অনেক বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়বে, যা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক। কম্পিউটারের এসব কাজ কেমন করে শিখবেন, আপনার দ্বারা কতটুকু সম্ভব, সেসব বিষয়ে আপনার মধ্যে নিশ্চয়ই দ্বিধা কাজ করতে পারে। এসব ভাবনা দূর করুন। কেননা শুরু না করতে পারলে আসলে কোনো কিছুই সম্ভব নয়। তাই আজ থেকেই বসে পড়ুন বেসিক কম্পিউটার শেখায়। যেকোনো অফিসে কাজ করতে কম্পিউটারের খুব বেশি কাজ আপনাকে জানতে হবে না। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট, ইন্টারনেট ব্রাউজিং, ই-মেইল পাঠানো এবং ডাউনলোড করা এগুলোই প্রাথমিকভাবে আপনাকে অনেকটাই যোগ্য করে তুলবে। সব ধরনের চাকরিতে কী ধরনের কম্পিউটার জ্ঞান জানা থাকা প্রয়োজন তা নিয়ে আজকের আয়োজন।


মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
আপনার চাকরির আবেদনপত্র থেকে শুরু করে লেখালেখির সব কাজই সম্পন্ন করা হয় মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে। ওয়ার্ড প্রসেসিং এই প্রোগ্রামে অফিসের প্রায় সব ধরনের ডকুমেন্ট আপনি তৈরি করতে পারবেন। কোনো লেখাকে ফরম্যাট করা, লেখার মধ্যে টেবিল তৈরি করা, বিভিন্ন ফন্ট ব্যবহার করে লেখাকে সুন্দর করে তোলা, লেখার মধ্যে ডিজাইন করা এমন সব কাজই আপনি সহজে করতে পারবেন মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে। বর্তমানে এমন কোনো প্রতিষ্ঠান নেই যেখানে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ব্যবহার হয় না।

মাইক্রোসফট এক্সেল
বিভিন্ন ধরনের ডাটা নিয়ে কাজ করার জন্য মাইক্রোসফট এক্সেল অপরিহার্য। সাধারণ হিসাব-নিকাশ থেকে শুরু করে অ্যাকাউন্টের অনেক কাজের জন্যও নির্ভর করতে পারেন এক্সেলের ওপর। প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক রিপোর্ট তৈরি থেকে শুরু করে বেতন শিট, প্রতিদিনের খরচের হিসাব রাখার মতো কাজগুলোও এক্সেলে সহজে করা যায়। বিভিন্ন ডাটা সহজে বুঝার জন্য এক্সেল থেকে নানা ধরনের চার্ট বা ডায়াগ্রামও তৈরি করার সুযোগ রয়েছে।


মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট
এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে সহজেই যেকোনো ধরনের প্রেজেন্টেশন তৈরি করা যায়। আপনি আপনার বসকে নতুন একটি প্রজেক্ট আইডিয়া দেখাতে চান। সেটার জন্য পাওয়ার পয়েন্ট হতে পারে আদর্শ একটি প্ল্যাটফর্ম। পাওয়ার পয়েন্টে আপনার আইডিয়াগুলোকে বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন, ছবি, চার্ট, ডায়াগ্রাম ও টেক্সটের মাধ্যমে উপস্থাপন করতে পারবেন। প্রজেক্টের প্রতিটি বিষয়ের জন্য এতে আপনি তৈরি করতে পারবেন আলাদা আলাদা স্লাইড। এই স্লাইডগুলো সঠিকভাবে ডিজাইন করতে পারলে আপনার প্রজেক্ট অন্য কাউকে বুঝানো আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে। পাওয়ার পয়েন্ট স্লাইডে অডিও এবং ভিডিও যুক্ত করার সুবিধাও রয়েছে। তাই নানা ধরনের মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট দিয়ে ডিজাইন করতে পারবেন চমৎকার সব স্লাইড।
ইন্টারনেট ব্রাউজিং
আপনার অফিসের দৈনন্দিন কাজের জন্য ইন্টারনেট প্রয়োজনীয় একটি উপদান। ইন্টারনেট ব্রাউজিং ছাড়া প্রযুক্তিনির্ভর এই বিশ্বে তাল মিলিয়ে চলা মুশকিল। তরুণেরা অবশ্য স্মার্টফোনের কল্যাণে চলতি পথেও ইন্টারনেটের সাথে সার্বক্ষণিক যুক্ত থাকে। ইন্টারনেট আসলে তথ্যের এক বিশাল ভাণ্ডার। প্রয়োজন কেবল এখান থেকে সঠিকভাবে সঠিক তথ্যটি খুঁজে বের করা। নতুন নতুন আইডিয়ার জন্যও ইন্টারনেট হতে পারে আপনার সহায়। এ ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্রাউজিংয়ে নিজেকে যোগ্য করে তুলতে হবে।


ইমেইল
চিঠিপত্রের চল এখন আর নেই। অফিসের মধ্যে তো বটেই, অফিসের বাইরেও যে কারো সাথে যোগাযোগের জন্য এখনকার সময়ের স্মার্ট পদ্ধতি হলো ইমেইল। তাৎক্ষণিকভাবে ইমেইল আপনার বার্তাটি পাঠিয়ে দেবে কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে। অফিসের নোটিশও এখন ইমেইলের মাধ্যমে সার্কুলেট করা হয়ে থাকে। ইয়াহু মেইল, জিমেইলের মতো ফ্রি ইমেইল সেবাতে তাই আপনার অ্যাকাউন্ট থাকা উচিত। আর অফিসের নিজস্ব ডোমেইনে ইমেইলও প্রদান করা হয় অনেক জায়গায়।


শিখবেন কোথায়
যদি খোঁজ নিয়ে দেখেন তাহলে দেখবেন যে আপনারই আশপাশে অসংখ্য কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান রয়েছে। আপনার কোনো বন্ধুও হয়তো বিষয়গুলোতে অত্যন্ত দক্ষ। তার শরণাপন্নও হতে পারেন। এসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে অবশ্য খুব বেশি টাকাও খরচ হয় না। এগুলোর প্রতিটি বিষয়ে অবশ্য বইও পাওয়া যায় বাজারে। সেগুলো থেকে নিজে নিজেও শিখে নিতে পারেন। ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারলে সহজেই ইউটিউব ও খান একাডেমির মতো সাইটে প্রবেশ করে কম্পিউটারের বিভিন্ন বিষয় রপ্ত করার জন্য প্রচুর টিউটোরিয়াল পাবেন ।
মোবাইল অ্যাপ থেকে আয় করে মিলিওনিয়ার কিংবা বিলিওনিয়ার হওয়ার খবর প্রায়ই মেলে। দেশেও অনেকে অ্যাপ থেকে প্রচুর আয় করেন বলে শোনা যায়। অনেকের কাছে বিষয়টি একটু ধোয়াসা। ফ্রি অ্যাপ থেকে কিভাবে এত আয় হয় তা নিয়ে তাদের বিস্ময়। বিষয়টা একটু খতিয়ে দেখা যাক।
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে স্মার্টফোনের ব্যবহার। সময়টা এখন স্মার্টফোনের তা হরহামেশাই বলে থাকেন অনেকে। তো এ ডিভাইসের এত জনপ্রিয়তা পাবার কারণ কি? একটু খুঁজলেই মিলবে এর উত্তর। এর পেছনে রয়েছে আসলে অ্যাপ বা অ্যাপ্লিকেশনের জয় জয়াকার। এখন অনেক কাজ সহজ করে দিয়েছে এসব অ্যাপ। এ কারণে স্মার্টফোনের ওপর নির্ভরতা বাড়ছে। বাড়ছে নতুন অ্যাপের চাহিদাও।
চাহিদা বাড়ায় ডেভেলপাররা ঝুঁকছেন নানা ধরনের অ্যাপ তৈরির কাজে। কোন অ্যাপ তৈরি করে তারা কিভাবে আয় করেন এমন প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে এ লেখায়।
মূলত তিন ধরনের অ্যাপ তৈরি করেন ডেভেলপাররা। তাই আয় বা রেভেনিউয়ের ভিত্তিতে মোবাইল অ্যাপ হয় তিন ধরনের। এসব অ্যাপ আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে বেশি জনপ্রিয়।
আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম দু’টির জন্যই রয়েছে অ্যাপল ও গুগলের নিজস্ব মার্কেট প্লেস।
পেইড অ্যাপ
যখন ডেভেলপাররা পেইড অ্যাপ তৈরি করে মার্কেটপ্লেসগুলোতে উন্মুক্ত করেন, তখন কোনো ইউজার সেটা ব্যবহার করতে গেলে নির্দিষ্ট অংকের টাকা পে করে অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারে।
এ ক্ষেত্রে কোনো অ্যাপের দাম ৯৯ সেন্টও হতে পারে, পাঁচ ডলারও হতে পারে। কোনো অ্যাপের দাম যদি ৫ ডলার হয় এবং সেটা একশ’টা বিক্রি হলে তবে ডেভেলপার ৫০০ ডলার পাবেন ব্যাপারটা এমন নয়।
এ আয়ের ৩০ শতাংশ অ্যাপ স্টোরগুলো নিয়ে যাবে। মানে ৫০০ ডলার থেকে ডেভেলপার পাবেন ৩৫০ ডলার। তবে স্টোর ভেদে এটা কম বেশি হতে পারে। বাংলাদেশের জন্য গুগল প্লে স্টোরে পেইড অ্যাপ সাপোর্ট করে না।
ইন অ্যাপ পার্চেজ
এক্ষেত্রে মূল অ্যাপটি ফ্রি। কিন্তু অ্যাপের ভেতরে কিছু সুবিধা পেতে ব্যবহারকারীকে ডলার খরচ করতে হবে। যেমন, ক্ল্যাশ অব ক্ল্যান গেইমটি সম্পূর্ন ফ্রি। কিন্তু গেইমটি খেলতে গেলে দ্রুত ভালো করতে গেলে জেমস কিনতে হয়। এ থেকেই ডেভেলপার আয় করেন। তবে এক্ষেত্রেও স্টোরগুলোকে একটা পার্সেন্টেজ দিয়ে দিতে হবে।
বর্তমানে ইন অ্যাপ পার্চেজ অ্যাপের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। বাংলাদেশের জন্য গুগল প্লে স্টোরে এখনও পেইড অ্যাপের মত ইন অ্যাপ পার্চেজ সাপোর্ট করে না। তাই দেশি ডেভেলপারদের শুধু ফ্রি অ্যাপ আপলোড করতে হয়।
ফ্রি অ্যাপ
গুগল প্লে স্টোরে বাংলাদেশ থেকে ডেভেলপারদের করা অ্যাকাউন্ট থেকে শুধু ফ্রি অ্যাপ অ্যাপলোড করা যায়। এক্ষেত্রে ডেভেলপাররা শুধ ফ্রি অ্যাপ আপলোড করেন। এ থেকে আয় করতে তারা বিজ্ঞাপন ব্যবহার করেন।
বিজ্ঞাপন ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিভিন্ন মাধ্যমের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাডমব। এ বিজ্ঞাপনুলো সাধারণত কস্ট পার ক্লিক/কস্ট পার মাইল ভিত্তিতে পে করে থাকে ডেভেলপারদের। এভাবেই ফ্রি অ্যাপ থেকে আয় করে থাকেন ডেভেলপাররা।
অনেক সময় নিজের অসাবধানতার কারণে আপনার পিসি অথবা মোবাইল ফোনে ব্যবহৃত মেমোরি কার্ড এর সকল তথ্য হঠাৎ ডিলেক্ট হয়ে যায়। এ সময় আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হয়তো মুছে যায়। তবে আর চিন্তা নেই। এখন থেকে আপনি আপনার মেমোরি কার্ড থেকে মুছে যাওয়া সকল তথ্য পুনরায় ফিরিয়ে আনতে পারবেন। তবে তা করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো –

১. http://www.piriform.com/recuva এই লিঙ্কটি থেকে রিকুভা নামের সফটওয়্যার ডাউনলোড করে আপনার পিসিতে ইনস্টল করুন।
২. সফটওয়্যারটি চালু করে প্রদর্শিত তালিকা থেকে Pictures অপশন নির্বাচন করে Next বাটনে ক্লিক করুন।
৩. এবার মুছে যাওয়া ছবি যে ফোল্ডার বা স্থানে ছিল তা নির্বাচন করে আবারও Next বাটনে ক্লিক করুন। এতে করে সফটওয়্যারটি মেমোরি কার্ড স্ক্যান করে মুছে যাওয়া JPEG ফরমেটের ছবি প্রদর্শন করবে। Switch to advanced mode বাটনে ক্লিক করে অন্যান্য ফরমেটের ছবিও খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
৪. এরপর আপনার হারানো ছবিগুলা নির্বাচন করার পরে Recover বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনি এই ছবিগুলা কোথায় সেভ করে রাখতে চান সেটি ব্রাউজ অপশনে গিয়ে ঠিক করে দিন। এর পরপরই আপনার হারানো ছবিগুলো ওই ফাইলে ফেরত চলে আসবে।
নতুনদের স্বপ্নের ব্যাংকিং ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ দিচ্ছে ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ‘ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি (এমটি)’ পদে এই নিয়োগ দেওয়া হবে।
যোগ্যতা
ব্যবসায় প্রশাসন, ব্যাংকিং, হিসাববিজ্ঞান, ফিন্যান্স, ব্যবস্থাপনা, মার্কেটিং, অর্থনীতি, গণিত, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বা পরিসংখ্যান বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। সিজিপিএ ৪.০০-এর মধ্যে ন্যূনতম ৩.০০ এবং ৫.০০-এর মধ্যে কমপক্ষে ৪.০০ থাকতে হবে। প্রার্থীদের যোগাযোগে দক্ষ এবং মাইক্রোসফট অফিস অ্যাপ্লিকেশন চালনায় জ্ঞানসম্পন্ন হতে হবে। পাশাপাশি বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় পারদর্শিতা থাকতে হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে কাজ করার মানসিকতাসম্পন্ন হতে হবে।
বয়স
প্রার্থীদের বয়স ৩১ মার্চ, ২০১৭ অনুযায়ী অনূর্ধ্ব-৩০ বছর হতে হবে।
বেতন
নিয়োগপ্রাপ্তদের এক বছরের শিক্ষানবিশকালে প্রতি মাসে বেতন দেওয়া হবে ৪৪ হাজার টাকা। সফলভাবে শিক্ষানবিশকাল শেষে নিয়োগপ্রাপ্তদের বেতন ৫৮ হাজার টাকায় উন্নীত হবে। এ ছাড়া অন্যান্য সুবিধা দেওয়া হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
ব্যাংক এশিয়ার ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। ওয়েবসাইটটির ঠিকানা ‘bit.ly/2o7QEnd’। আগামী ৮ এপ্রিল, ২০১৭ পর্যন্ত আবেদন করার সুযোগ পাবেন প্রার্থীরা।
বিস্তারিত দেখুন দৈনিক প্রথম আলোয় ২৭ মার্চ, ২০১৭ প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে :

Sales Executive, Card Division

Eastern Bank Ltd.

Job Description / Responsibility
  • Ability to sell consumer products mainly; all sort of credit cards and other relevant products
  • Managing sales matrix along with finding potential customers
  • Coordinate with Line Manager; preparing monthly, weekly & daily report
Job Nature
Full-time
Educational Requirements
    Graduate preferably in Business Studies/ BBA/ MBA/ MBM or Economics
Job Requirements
  • 6 Months experience In similar exposure will be an added advantage; fresh graduates are also encouraged to apply
  • Mature, pleasant and presentable personality
  • Good communication and interpersonal skills
  • High energy, confident, creative, resourceful and target orientated
  • Flexible, result driven and able to work independently to achieve sales target
Job Location
Chittagong, Dhaka
Salary Range
    Minimum Gross Salary BDT 12,000 (Higher if have similar experience)
Other Benefits
  • Uncapped lncentive/ Commission Plan based on performance
  • Two Festival Bonuses
  • Other admissible benefits as per company policy
Job Source
Bdjobs.com Online Job Posting

 Apply Online

or
Send your CV to mhadi.ebl@gmail.com or Click here to Email CV from MY BDJOBS account.

Applicant must enclose his/her Photograph with CV.

Application Deadline : Mar 30, 2017