কোয়ান্টাম সংখ্যা
যে সকল রাশি বা সংখ্যা দ্বারা পরমাণুতে ইলেকট্রনের কক্ষপথ বা শক্তি স্তরের আকার ও আকৃতি, ত্রিমাত্রিক বিন্যাস এবং ইলেকট্রনের কক্ষপথের অক্ষ বরাবর স্পিন বা আবর্তন গতি সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায় তাকে কোয়ান্টাম সংখ্যা বলে।
কোয়ান্টাম বলবিদ্যা অনুসারে পরমাণুর
ইলেকট্রনের কক্ষপথ বা শক্তিস্তরের আকার, কক্ষপথের আকৃতি ও কক্ষ পথের ত্রিমাত্রিক দিক বিন্যাস নির্দেশক পরস্পর বরাবর ঘূর্ণন প্রকাশক চারটি রাশি আছে। এ চারটি রাশিকে কোয়ান্টাম সংখ্যা বলে । কোয়ান্টাম সংখ্যা প্রধানত চারটি।
১.প্রধান কোয়ান্টাম সংখ্যা
প্রধান কোয়ান্টাম সংখ্যা, n যা বোর মডেল থেকে পাওয়া গিয়েছিলো। দুটি ভিন্ন শক্তিস্তরের n ভিন্ন হয় আর শক্তির পার্থক্যও বেশি
২.সহকারি কোয়ান্টাম সংখ্যা
সহকারি কোয়ান্টাম সংখ্যা , এখন এর মান থেকে পর্যন্ত হতে পারে। বোরের তত্ত্বে পরমাণু ছিল বর্তুলাকার। কিন্তু সমারফিল্ড দেখান যে কক্ষপথ উপবৃত্তাকারও হতে পারে। তাছাড়া, হাইড্রোজেন পরমাণুর
বর্ণালীর প্রতিটি রেখা আসলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত ছিলো। সমারফিল্ড বললেন যে প্রতিটি অরবিট বা প্রধান শক্তিস্তর সংখ্যক ভাগে বিভক্ত যাদের মধ্যে শক্তির সূক্ষ্ম পার্থক্য আছে। এর ফলেই সূক্ষ্ম রেখাগুলো দেখা যায়।
৩.চুম্বকীয় কোয়ান্টাম সংখ্যা
চুম্বকীয় কোয়ান্টাম সংখ্যা, m এর মান -l থেকে l এর পর্যন্ত পূর্ণসংখ্যা। [[নন-ডিজেনারেট]] অবস্থায় অরবিটালসমূহ সমশক্তির, তবে চুম্বকক্ষেত্রে রাখলে শক্তির পার্থক্য তৈরি হয়। আর বলা বাহুল্য, z অক্ষ বরাবর অরবিটাল, যেমন p_z, d-z² এর বেলায় m=0
৪.চুম্বক কোয়ান্টাম সংখ্যা
চুম্বক কোয়ান্টাম সংখ্যার মান হয় +l থেকে শুরু করে ০ সহ -l পর্যন্ত। অর্থ্যাৎ l এর মান যদি ৩ হয় তাহলে m এর মান গুলো হবে -৩,-২,-১,০,১,২,৩। অর্থাৎ m এর মান হয় (2l+1) সংখ্যক।
যে সকল রাশি বা সংখ্যা দ্বারা পরমাণুতে ইলেকট্রনের কক্ষপথ বা শক্তি স্তরের আকার ও আকৃতি, ত্রিমাত্রিক বিন্যাস এবং ইলেকট্রনের কক্ষপথের অক্ষ বরাবর স্পিন বা আবর্তন গতি সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায় তাকে কোয়ান্টাম সংখ্যা বলে।
কোয়ান্টাম বলবিদ্যা অনুসারে পরমাণুর
ইলেকট্রনের কক্ষপথ বা শক্তিস্তরের আকার, কক্ষপথের আকৃতি ও কক্ষ পথের ত্রিমাত্রিক দিক বিন্যাস নির্দেশক পরস্পর বরাবর ঘূর্ণন প্রকাশক চারটি রাশি আছে। এ চারটি রাশিকে কোয়ান্টাম সংখ্যা বলে । কোয়ান্টাম সংখ্যা প্রধানত চারটি।
১.প্রধান কোয়ান্টাম সংখ্যা
প্রধান কোয়ান্টাম সংখ্যা, n যা বোর মডেল থেকে পাওয়া গিয়েছিলো। দুটি ভিন্ন শক্তিস্তরের n ভিন্ন হয় আর শক্তির পার্থক্যও বেশি
২.সহকারি কোয়ান্টাম সংখ্যা
সহকারি কোয়ান্টাম সংখ্যা , এখন এর মান থেকে পর্যন্ত হতে পারে। বোরের তত্ত্বে পরমাণু ছিল বর্তুলাকার। কিন্তু সমারফিল্ড দেখান যে কক্ষপথ উপবৃত্তাকারও হতে পারে। তাছাড়া, হাইড্রোজেন পরমাণুর
বর্ণালীর প্রতিটি রেখা আসলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত ছিলো। সমারফিল্ড বললেন যে প্রতিটি অরবিট বা প্রধান শক্তিস্তর সংখ্যক ভাগে বিভক্ত যাদের মধ্যে শক্তির সূক্ষ্ম পার্থক্য আছে। এর ফলেই সূক্ষ্ম রেখাগুলো দেখা যায়।
৩.চুম্বকীয় কোয়ান্টাম সংখ্যা
চুম্বকীয় কোয়ান্টাম সংখ্যা, m এর মান -l থেকে l এর পর্যন্ত পূর্ণসংখ্যা। [[নন-ডিজেনারেট]] অবস্থায় অরবিটালসমূহ সমশক্তির, তবে চুম্বকক্ষেত্রে রাখলে শক্তির পার্থক্য তৈরি হয়। আর বলা বাহুল্য, z অক্ষ বরাবর অরবিটাল, যেমন p_z, d-z² এর বেলায় m=0
৪.চুম্বক কোয়ান্টাম সংখ্যা
চুম্বক কোয়ান্টাম সংখ্যার মান হয় +l থেকে শুরু করে ০ সহ -l পর্যন্ত। অর্থ্যাৎ l এর মান যদি ৩ হয় তাহলে m এর মান গুলো হবে -৩,-২,-১,০,১,২,৩। অর্থাৎ m এর মান হয় (2l+1) সংখ্যক।