Recent Post
Loading...
২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে ১ম পর্ব মাস্টার্স (নিয়মিত) প্রোগ্রামের ভর্তি কার্যক্রমের অনলাইন রিলিজ স্লিপ আবেদন ২৯ নভেম্বর ২০১৬ তারিখ বিকাল ৪টা থেকে শুরু হয়ে ০৫ ডিসেম্বর,২০১৬ তারিখ পর্যন্ত চলবে ।


Notice regarding 2nd merit subject change and Quota merit for 1st year Honours admission 2016-17

 



বিসিএস পরীক্ষায় ব্যাপক সংস্কার আনছে পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)। সময় বাঁচিয়ে অল্প সময়ে উপযুক্ত প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরীক্ষা পদ্ধতি পাল্টে স্বল্পমেয়াদি পরীক্ষা পদ্ধতি চালু করা হচ্ছে। এর অংশ হিসেবে লিখিত পরীক্ষা হবে ৫০০ নম্বরের। এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে মৌখিক পরীক্ষার নম্বরও কমিয়ে আনা হবে। ‘একজন পরীক্ষকই সর্বেসর্বা, তিনি যা বলবেন তাই ঠিক’—এ পদ্ধতি পাল্টে সব খাতাই রিচেক করা বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। পরীক্ষার এসব খাতা বাসায় নেওয়া যাবে না। পিএসসিতে বসেই খাতা দেখা শেষ করতে হবে। আরো বিভিন্ন বিষয় পরিবর্তনের মাধ্যমে পরীক্ষা পদ্ধতির খোলস পাল্টে ফেলার প্রক্রিয়া শুরু করেছে পিএসসি।
পিএসসির একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে বলেছেন, ‘বিসিএস পরীক্ষার সংস্কারের খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে পিএসসির চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক আমাদের (সদস্যদের) সাথে কথা বলেছেন। আমাদের মৌখিক সম্মতি পাওয়ার পর জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামসহ সরকারের নীতিনির্ধারকদের সাথেও আলোচনা করেছেন। সংশ্লিষ্টরা গ্রিন সিগন্যাল দেওয়ার পরই এসব নিয়ে কাজ শুরু করেছে পিএসসি।’
পরীক্ষা পদ্ধতির সংস্কার ও পিএসসির আর্থিক ক্ষমতা বাড়ানোর বিষয়ে জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফ কাজও শুরু করেছেন। তিনি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে পিএসসিকে নির্বাচন কমিশনের মতো ব্যয় বিভাজনের আর্থিক স্বাধীনতা দেওয়ার অনুরোধ করেছেন। গত ২৬ অক্টোবর অর্থমন্ত্রীকে লেখা চিঠিতে তিনি বলেছেন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। এ ধরনের আর একটি মাত্র কমিশন আছে, তা হলো বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনকে এরই মধ্যে বরাদ্দকৃত বাজেটের মধ্যে ব্যয় বিভাজনের আর্থিক স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। এই স্বাধীনতা দিয়ে সরকার যে প্রশংসার কাজটি করেছে তা একই ধরনের প্রতিষ্ঠান পাবলিক সার্ভিস কমিশনকেও দেওয়ার অনুরোধ করেছেন তিনি। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তাঁরা শিগগিরই এ-সংক্রান্ত আর্থিক স্বাধীনতা পিএসসিকে দেবেন।
একজন সদস্যের দেওয়া এসব তথ্যের সত্যতা জানতে চাইলে পিএসসির চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ সাদিক কালের কণ্ঠকে বলেছেন, ‘বর্তমান পরীক্ষা পদ্ধতিতে দীর্ঘ সময় প্রয়োজন হয়। বর্তমান যুগে একজন প্রার্থীর পক্ষে মাসের পর মাস ধরে পরীক্ষা দেওয়া সত্যি কষ্টকর। জটিল পরীক্ষা পদ্ধতির জন্য অনেক মেধাবী প্রতিযোগিতামূলক এ পরীক্ষায় অংশ নেন না। এ ছাড়া আরো বেশ কিছু কারণে আমরা কিছু সংস্কার করব। তবে এই সংস্কারের জন্য একটু সময় লাগবে। কারণ বর্তমানের যে পদ্ধতি তা রাতারাতি পাল্টে ফেলা যাবে না। এগুলো চালু রেখেই আমরা সংস্কার করব।’
এক প্রশ্নের জবাবে পিএসসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিভিন্ন পরীক্ষার নম্বর কমালেও প্রার্থীদের মেধা ও যোগ্যতা যাচাইয়ে কোনো ঘাটতি হবে না। কারণ কম নম্বরের মধ্যেও স্ট্যান্ডার্ড প্রশ্ন করে প্রার্থীর মেধা ও যোগ্যতা যাচাই করা সম্ভব। যথাযথ মেধা ও যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য কেবল দীর্ঘ সময় ধরে পরীক্ষা নিতে হবে—এমন কোনো কথা নেই।’
বর্তমান বিসিএস পরীক্ষা পদ্ধতি তিন স্তরবিশিষ্ট। ২০০ নম্বরের এমসিকিউ টাইপের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর প্রার্থীদের বসতে হয় লিখিত পরীক্ষায়। ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার পর তৃতীয় স্তরে ২০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা দিতে হয়। লিখিত পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি ও বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে ২০০ করে ৬০০ এবং আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি, গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা এবং সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে ১০০ করে মোট ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পিএসসির একজন সদস্য জানান, এই ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা নিতে পিএসসির এক মাসের বেশি সময় লেগে যায়। ৩৭তম বিসিএসের প্রার্থী ছিল দুই লাখ ৪৩ হাজার ৪৭৬ জন। এর মধ্যে আট হাজার ৫২৩ জনকে বাছাই করা হয়েছে এক হাজার ২২৬টি পদের জন্য। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর থেকে প্রিলিমিনারির ফল প্রকাশ করতেই আট মাস সময় লেগেছে। এই দীর্ঘ সময় প্রার্থীদের পরীক্ষা নিয়েই ব্যস্ত থাকতে হয়েছে। এরপর লিখিত পরীক্ষা তো আছেই। মৌখিক পরীক্ষা শেষে ৩৭তম বিসিএসের ফল প্রকাশের প্রত্যাশিত তারিখ হচ্ছে ২০১৭ সালের ৩ আগস্ট। এ অবস্থায় পিএসসি কর্তৃপক্ষ মনে করছে, বর্তমান পরীক্ষা পদ্ধতি সময়োপযোগী নয়।
তাই এটা পরিবর্তন করা হবে। ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা ৫০০-তে নামিয়ে আনার চিন্তা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে বিসিএসের বিস্তৃত সিলেবাস কমিয়ে আনা হবে। বাংলার ওপর নির্ভরতা কমানো হবে। কারণ ১৯৯০ সালের পর থেকে বাংলার ওপর জোর দিতে গিয়ে প্রশাসনে ইংরেজি জানা কর্মকর্তার সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে। এ কারণে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে ইংরেজির ওপর জোর দেওয়া হবে। ইংরেজির বিষয়ে কিভাবে সংস্কার আনা হবে তা এখনো বের করা সম্ভব হয়নি। তবে ইংরেজি মাধ্যমে যাঁরা পরীক্ষা দেবেন তাঁদের সুবিধা দেওয়ার কথা চিন্তা করা হচ্ছে।
পিএসসির আরেকজন সদস্য কালের কণ্ঠকে বলেন, ২০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন। মৌখিক পরীক্ষায় এত বেশি নম্বর থাকলে দুর্নীতির দুয়ার খুলে যায় বলে তাঁরা মনে করেন। কিন্তু লিখিত পরীক্ষায় দুর্নীতির সুযোগ কম। কারণ লিখিত পরীক্ষার খাতা দেখেন একজনে। সেখানে একজনের পক্ষে অনেক কিছু করার সম্ভাবনা যতটুকু, তিনজনের পক্ষে সেই সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। কারণ মৌখিক পরীক্ষার বোর্ডে থাকেন তিনজন। কমিশনের চেয়ারম্যান বা সদস্য ছাড়াও বিষয়ভিত্তিক বিশেষজ্ঞের সঙ্গে থাকেন একজন বিভাগীয় প্রতিনিধি। এর পরও লিখিত পরীক্ষার নম্বর কমে ৫০০ হলে মৌখিকে তা সর্বোচ্চ ১০০ হতে পারে।
ওই সদস্য আরো জানান, বিভিন্ন সময় মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমানো-বাড়ানো হয়েছে। নিশ্চয়ই এটার প্রয়োজন ছিল। অনেক সময় লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে প্রকৃত মেধা যাচাই করা সম্ভব হয় না। মৌখিক পরীক্ষায় প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব বোঝা যায়। সার্বিক বিষয়ে তার জ্ঞান ও দক্ষতা কতটা প্রখর তা অনুমান করা যায়। এসব কারণে পিএসসি মৌখিক পরীক্ষায় বেশি নম্বর রাখার পক্ষে। এ ছাড়া মৌখিক পরীক্ষার যখন নম্বর দেওয়া হয় তখন ভাইভা বোর্ডের সদস্যরা সংশ্লিষ্ট প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় কত পেয়েছে তা জানেন না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পিএসসির আরেক সদস্য কালের কণ্ঠকে বলেছেন, পিএসসি সরকারের রাজস্বভাণ্ডার সমৃদ্ধ করছে। কারণ একটা বিসিএসে পিএসসির ফান্ডে জমা হয় প্রায় আট কোটি টাকা। সেখান থেকে মাত্র তিন কোটি টাকা খরচ হয় সংশ্লিষ্ট বিসিএসের সব কার্যক্রম শেষ করতে। বাকি টাকা জমা হয় সরকারের কোষাগারে। এসব কারণে পিএসসি আরো কিছু টাকা ব্যয় করে হলেও সার্বিক বিষয়ে একটা মানোন্নয়ন আনতে চাচ্ছে। বিপুলসংখ্যক প্রার্থীর পরীক্ষা নিতে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহায়তা নিতে হয়। কিন্তু এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান-সংশ্লিষ্টরা পিএসসির বিসিএস পরীক্ষার বিষয়ে আগ্রহ দেখান না। কারণ শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা হলে দায়িত্ব পালন করে যে পরিমাণ টাকা পাওয়া যায়, পিএসসির পরীক্ষায় এর চেয়ে অনেক কম টাকা পাওয়া যায়। একটা বোর্ডের পরীক্ষায় এক দিনে এক হাজার টাকাও আয় করা যায়। আর পিএসসির পরীক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান-সংশ্লিষ্টরা সর্বোচ্চ ৬০০ টাকা পেতে পারেন। এ কারণে পরীক্ষা গ্রহণ-প্রক্রিয়ায়ও সংস্কার আনতে চায় পিএসসি।
আরেক সদস্য জানিয়েছেন, বর্তমানে পরীক্ষকদের খাতা দেখার জন্য খাতা তাঁদের বাসায় নিতে দেওয়া হয়। এটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এতে নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়। এই সমস্যা দূর করার উপায় খুঁজে বের করেছে পিএসসি। সংস্কারের অংশ হিসেবে খাতা আর পরীক্ষকের বাসায় পাঠানো হবে না। পরীক্ষক পিএসসিতে বসে খাতা দেখবেন। তাঁর যত রকমের সহায়তা দরকার পিএসসি তাঁকে দেবে। এতে করে সংশ্লিষ্টরা কম সময়ে অনেক বেশি খাতা দেখতে পারবেন। ফলে কম সময়ে ফল প্রকাশ করা সম্ভব হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে খাতা দেখার জন্য পরীক্ষকদের অতিরিক্ত টাকা দেওয়া হবে, অর্থাৎ তাঁদের সম্মানী ভাতা বাড়িয়ে দেওয়া হবে।
খাতা দেখার পদ্ধতিতেও সংস্কার করা হবে জানিয়ে একজন সদস্য বলেন, বর্তমান নিয়মে একজন খাতা দেখেন। এতে ভুল হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে। ভুল করার এই ঝুঁকি থেকে বের হয়ে আসার জন্য খাতা রিচেক করা হবে। প্রতিটি খাতাই রিচেক করা বাধ্যতামূলক করা হবে। এতে আপাতত সময় বেশি লাগবে মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে সময় বেশি লাগবে না। কারণ খাতা দেখানো হবে পিএসসিতে।
পিএসসির একজন সদস্য বলেছেন, বর্তমানে ম্যানুয়ালি বিসিএস পরীক্ষার ফল তৈরি করা হয়। একজন সদস্যের নেতৃত্বে সংশ্লিষ্টরা বসে সব কিছু সংযোজন-বিয়োজন করে ফল তৈরি করেন। সংস্কারের আওতায় ফল যেন প্রযুক্তির সহায়তার অল্প সময়ে তৈরি করা যায় সেই বিষয়ও গুরুত্ব পাবে। বর্তমানে বিপুলসংখ্যক প্রার্থীর এমসিকিউ টাইপ বাছাই পরীক্ষা ওএমআর রিডেবল উত্তরপত্রে গ্রহণ করা হয়। পরীক্ষার উত্তরপত্র ওএমআর মেশিনে স্ক্যান করে ফল তৈরি করা হয়। পিএসসির মাত্র চারটি ওএমআর মেশিন রয়েছে। আরো একাধিক ওএমআর মেশিন কেনা হবে।
জটিল মেধা কোটায় কোনো পরিবর্তন আসবে কি না—জানতে চাইলে পিএসসির একজন সদস্য বলেন, যতই কোটা সিস্টেম থাকুক, প্রকৃত মেধাবীরাই বিসিএস চাকরি পান। কারণ প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় সবাই সমানভাবে অংশগ্রহণ করেন। এসব ধাপ পেরোলেই কেবল কোটার প্রশ্ন। এ ছাড়া যখন কোটার প্রার্থী পাওয়া না যায় তখন মেধা কোটা থেকেই প্রার্থীদের চাকরি দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, বিসিএসসহ প্রথম শ্রেণি ও দ্বিতীয় শ্রেণির সব চাকরি ৪৫ শতাংশ মেধার ভিত্তিতে হয়। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ চাকরি হয় প্রাধিকার কোটায়। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা, ১০ শতাংশ নারী, ৫ শতাংশ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, ১০ শতাংশ জেলা কোটা। প্রাধিকার কোটার কোনো পদ অপূর্ণ থাকলে প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের জন্য ১ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ করা হয়।

রিলেশনশিপ ম্যানেজার পদে  সিটি ব্যাংকের  জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
Job Description / Responsibility
  • Create new business opportunities for the Bank ensuring a profitable portfolio for the Bank.
  • Maintain the current portfolio of the business.
  • Develop and maintain a strong working relationship with the customers to ensure customer satisfaction and loyalty.
Job Nature
Full-time
Educational Requirements
    4 years Graduation or Masters degree preferably in Business, Economics or Statistics discipline from a reputed university
Experience Requirements
  • At least 5 year(s)
Job Requirements
    5 – 7 years of relevant work-experience preferably in Emerging/ Corporate Banking in a reputed bank/financial institution
Job Location
Dhaka

Application Deadline : Nov 29, 2016

Company Information
The City Bank Limited.Address : House CEN (C) 11, Avenue 136 (Level 4), Gulshan 2, Dhaka.Web : www.thecitybank.com


তরুণদের স্বপ্নের ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ দিচ্ছে রবি আজিয়াটা লিমিটেড। তরুণদের ট্রেনিং দেওয়ার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়তে ‘গ্র্যাজুয়েট ট্রেইনি আন্ডার ইয়ং ট্যালেন্ট প্রোগ্রাম’-এর জন্য আবেদনের আহ্বান করা হয়েছে। আজকের তারুণ্যকে আগামীর উন্নয়নশীল ক্রিয়ামূলক এবং নেতৃত্বের প্রতিযোগিতার মুখোমুখি করতে এ সুযোগ দিচ্ছে রবি।
এই ইয়ং ট্যালেন্ট প্রোগ্রামের মাধ্যমে স্নাতক পাস তরুণদের অন্যদের চেয়ে ভিন্নভাবে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন করা হবে। এই তরুণ শিক্ষার্থীরা আজিয়াটা গ্রুপের পাশাপাশি মোবাইল কমিউনিকেশন ইন্ডাস্ট্রির অত্যন্ত শক্তিশালী সম্পদে পরিণত হয়।

আবেদন প্রক্রিয়া
 
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকড ইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করা যাবে ‘bit.ly/2g26xHT’ ঠিকানায়। আবেদন করার সুযোগ থাকছে ৩০ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখ পর্যন্ত।

অফিসার পদে জনবল নিচ্ছে ইউনিসেফ

 

জাতিসংঘের বিশেষ সংস্থাগুলোর মধ্যে অন্যতম ইউনাইটেড নেশন্স চিলড্রেনস ফান্ড (ইউনিসেফ)। সংস্থাটি সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ‘প্রোগ্রাম অফিসার—এনওএ’ পদে সিলেটে এই নিয়োগ দেওয়া হবে।
যোগ্যতা
স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান, লোকপ্রশাসন, আইন, গণস্বাস্থ্য, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ব্যবসা প্রশাসন বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ডিগ্রিধারী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট কাজে এক বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হতে হবে। এ ছাড়া ইংরেজি ও জাতিসংঘের অন্যান্য ভাষা জানলে তা অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
আগ্রহী প্রার্থীরা পদটিতে সরাসরি ই-মেইলের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। ই-মেইল ঠিকানা dhakahrvacancies@unicef.org। আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হবে ৩০ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখে।
বিস্তারিত জানতে দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকায় ২৪ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখে প্রকাশিত বিজ্ঞাপনটি দেখুন :

আইএফআইসি ব্যাংকের আবারো নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

 

Job Context
  • For fulfilling the customer needs with better service, we need some smart individuals for the position of Transaction Service Officer who will be working in the Branches located all over Bangladesh.
  • Grade/Rank : Trainee Assistant Officer (TAO)
  • Job Location: Branches located anywhere in Bangladesh
Job Description / Responsibility
  • Front line service provider for opening A/Cs & issuing cheque book.
  • Providing Card & Mobile banking services.
  • Issuing FDR/DPS/Sanchaya-patra
  • Clearing, Cash/ Cheque receipt & payment
  • Bill receipt & transfer, Fund transfer, Receiving Loan Payment/Transfer
  • Handling POS machine
  • Providing Remittance (Local/Inward) and Locker service etc.
Job Nature
Full-time
Educational Requirements
    Minimum Graduate with no 3rd Class/Division/Equivalent CGPA.
Job Requirements
  • Age At most 30 year(s)
  • Not over 30 years of age as on December 01, 2016
  • Adequate people management & communication skills
  • Computer proficiency is a must.
  • Ready to work anywhere in Bangladesh
Job Location
Anywhere in Bangladesh
If you believe you are the right person, please apply online through http://career.ificbankbd.com by December 01, 2016.
Only short-listed candidates shall be communicated. Candidates who are not ready to work outside Dhaka are strongly discouraged to apply

Application Deadline : Dec 1, 2016

 

স্কয়ার গ্রুপের জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

 

 


জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) এর ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’, ‘বি’, ‘সি’ ও ‘ই’ ইউনিটের ভর্তি কার্যক্রম শুরু হবে আগামী ২৭ নভেম্বর ২০১৬ । ২২ নভেম্বর ২০১৬, বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ, তথ্য ও প্রকাশনা দপ্তর থেকে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপতিতে এসব তথ্য জানানো হয় । বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী যাবতীয় তথ্য নিচে উল্লেখ করা হলঃ

A ইউনিটের ক্ষেত্রেঃ

১ম মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২৭ নভেম্বর হতে ২৯ নভেম্বর মধ্যে ,২য় মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ৪ ডিসেম্বর থেকে ৬ ডিসেম্বর-এর মধ্যে , ৩য় মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ৮ ডিসেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বরের মধ্যে , ৪র্থ মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ১৩ ডিসেম্বর হতে ১৫ ডিসেম্বর-এর মধ্যে , এবং ৫ম মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২৬ ডিসেম্বর হতে ২৮ ডিসেম্বর-এর মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।

B ও E ইউনিটের ক্ষেত্রেঃ

১ম মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২৭ নভেম্বর থেকে ২৯ নভেম্বরের মধ্যে , ২য় মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ৫ ডিসেম্বর থেকে ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে , ৩য় মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ১৩ ডিসেম্বর হতে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে , ৪র্থ মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২০ ডিসেম্বর হতে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে এবং ৫ম মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২৭ ডিসেম্বর হতে ২৮ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে ।

C ইউনিটের ক্ষেত্রেঃ

১ম মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের  ২৭ নভেম্বর হতে ১ ডিসেম্বরের মধ্যে , ২য় মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ৫ থেকে ৮ ডিসেম্বরের মধ্যে , ৩য় মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ১৩ ডিসেম্বর হতে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে , ৪র্থ মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২৬ ডিসেম্বর হতে ২৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।
ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানতে visit করুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইট www.jnu.ac.bd -এ ।




ট্রেনিং এখন আর টাকা দিয়ে করার দরকার হয়না, ২০০ঘন্টার ট্রেনিং সম্পূর্ণ ফ্রিতে
অনেকেই আছেন, যারা কাজ শিখতে আগ্রহী, কিন্তু টাকার অভাবে করতে পারছেন না। তাদের জন্য সরকারী উদ্যোগে চাকুরি কিংবা ১০০% ইনকামের নিশ্চয়তা সহকারে ২০০ঘন্টার ফ্রি ট্রেইনিং (ট্রেইনিং সেন্টারে ৬০ঘন্টার ট্রেনিং ফি: ২০,০০০টাকা, সরকারি ট্রেনিং ২০০ঘন্টা) অফার চলছে।
এবার আর ৭-১০দিন নয়। ৫০দিনের ২০০ঘন্টার ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক ট্রেনিং করানো হবে সরকারের উদ্যোগে সম্পূর্ণ ফ্রিতে। সারাদেশেই এ ট্রেনিং কাযক্রম একযোগে শুরু হচ্ছে নভেম্বর মাস থেকে। আজ থেকে রেজিঃ কাযক্রম শুরু করে দিতে পারেন সবাই।
মিনিমাম এইচ.এস.সি পাশ যেকোন স্টুডেন্ট এ ট্রেনিং নিতে পারবেন।
কোর্স সমূহ:
– গ্রাফিক ডিজাইন
– ডিজিটাল মার্কেটিং
– ওয়েব ডিজাইন



প্রতিটা কোর্সটি দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে। ১ম ১০০ ঘন্টা বেসিক, পরের ১০০ঘন্টা অ্যাডভান্স ট্রেইনিং।
এর সাথে আবার প্রতি ১০০ঘন্টার সাথে যুক্ত থাকবে ২৫ঘন্টার সফট স্কীল কোর্স (আউটসোর্সিং করার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের কোর্স)
একজন যে কোন একটি কোর্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

কিভাবে করবেন?
– নিচের লিংকে গিয়ে রেজিঃ ফরম পূরন করুনঃ http://ledp.ictd.gov.bd/registration
– ফরমটি পূরন করার পরের স্টেপে প্রশ্ন পাবেন, সেই প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর দিতে পারলে, আপনি রেজিঃ ১ম ধাপ পূর্ণ করলেন।
– এরপর আপনি যে জেলা থেকে পূরন করেছেন, সেই এলাকাতে যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত রয়েছেন, তারাই আপনাকে ১০দিনের মধ্যে ইন্টারভিউতে ডাকবেন। সেই ইন্টারভিউতে পাশ করলেই আপনি এ কোর্সটি করার জন্য যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।

যেসব যোগ্যতার ভিত্তিতে এই মূল্যবান ফ্রি ট্রেনিং  এ সুযোগ  ও ল্যাপটপ গিফট পাবেন ঃ

যেসব যোগ্যতার ভিত্তিতে এই মূল্যবান ফ্রি ট্রেনিং এ সুযোগ পাবেন ঃ
♦ ১ম ধাপ: মিনিমাম এইচ.এস.সি পাশ/ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া/ পড়ালেখা শেষ হয়েছে / যারা চাকুরী করছেন ও তার পাশাপাশি বাড়তি ইনকাম এ আগ্রহী স্টুডেন্ট এ ট্রেনিং নিতে পারবেন।
♦ ২য় ধাপ: রেজিঃ ফরম পূরন করা ও অন-লাইনে পরীক্ষা দেয়া http://ledp.ictd.gov.bd/
♦ ৩য় ধাপ: রেজিঃ সম্পন্ন হওয়ার পরে যেসব বিষয়য়ের উপর প্রাথমিক সিলেকশনের জন্য নজর দেয়া হবে তা ঃ-
-একদম নতুন ফ্রেশারকেও নেয়া হবে যদি অনলাইনে ইঙ্কাম করার প্রবল ইচ্ছা শক্তি থাকে।
অথবা যাদের কম্পিউটারের বেসিক জানা আছে
অথবা যাদের ফ্রিল্যান্সিং এ প্রচুর আগ্রহ ও ধৈর্য আছেে
অথবা যাদের গ্রাফিক্স ডিজাইন /ইন্টারনেট মার্কেটিং / প্রোগামিং/ ওয়েব ডিজাইনিং এ বেসিক জানা আছে
অথবা যারা CSE স্টুডেন্ট অথবা যাদের ইংরেজীতে দক্ষতা আছে
–সেইরকম ব্যক্তিদেরকে আরও অ্যাডভান্স হওয়ার জন্য ট্রেনিং প্রদান করা প্রদান করা হবে।
♦ ৪র্থ ধাপ ঃ ফাইনাল ধাপটি হচ্ছে ভাইভা।
উপরিউক্ত ধাপগুলো সফলভাবে সম্পন্ন হলেই আপনি সত্যিকারের একজন ভাগ্যবান ও সরকারী খরছে এই মূল্যবান ট্রেনিংয়ের এর সুযোগ পাবেন।

কিভাবে Free পেতে পারেন হাই কনফিগারেশনের ল্যাপটপ (Core i7 w core i5) ?

যারা ট্রেনিংয়ের সুযোগ পাবেন তাদের প্রতি ব্যাচের (২৫ জন) দুইজনকে গিফট করা হবে হাই কনফিগারেশনের ল্যাপটপ
সেক্ষেত্রে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করা হবে।
– ফ্রি ট্রেনিংয়ে ঝড়ে পরে বেশি। তাই তাদের ৯০% উপস্থিতি নিশ্চিত থাকে।
– ভাল পারফরমারদের জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা করতে হবে।
হুমম, খুব দামি পুরস্কারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতি ব্যাচের দুইজনকে হাই কনফিগারেশনের ল্যাপটপ গিফট করা হবে।
-এখানে যারা উক্ত ট্রেনিংয়ের পাশাপাশি/ কোর্সের পরে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস বা আউটসোর্সিং এ Income Proof দেখাতে পারবে তাদেরকে বিভিন্ন আইটে ফার্মের সাথে ও বিভিন্ন সরকারী প্রজেক্টসহ ও অন্যান্য গ্রুপ্রের সাথে কাজ করার সুযোগসহ প্রদান করা হবে ।
যোগাযোগের হেল্প লাইন :  চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের আগ্রহী প্রার্থীদের রেজিঃ সংক্রান্ত কোন সমস্যা হলে রেডিসন ডিজিটাল টেকনোলজিস লিঃ এর কল সেন্টারে ফোন করে এই সংক্রান্ত বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারেন ও সহযোগিতা পেতে পারেন। কল সেন্টারের নং ০১৬১১৭৭৭৭৭০ অথবা ০১৬১১৯৯৯৯০০
এরফান হোছাইন
ট্রেইনার @ আইসিটি ডিভিশন ( আইসিটি মন্ত্রনালয়)
লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেব প্রজেক্ট ও ফ্রিল্যান্সার

আগেই বলেনি এখনো রিলিজ স্লিপের নোটিশ প্রকাশিত হয়নি, হওয়া মাত্রই আমাদের সাইটে প্রকাশ করা হবে।
রিলিজ স্লিপ নিয়ে বিস্তারিত তথ্য
---------------------------------------------
------
আমাদের সকল পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিন

STUDY & JOBS 24


১। যারা ২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষে অনার্সে ভর্তির জন্য আবেদন করেছিলেন কিন্তু চান্স পান নি মূলত তাদের জন্যই রিলিজ স্লিপ।আবেদনকৃত কলেজে পর্যাপ্ত আসন শেষ হওয়াতে চান্স না পাওয়ায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অন্য যে সকল কলেজে আসন খালি থাকবে সেসকল কলেজে আবেদন করার সুযোগ।
২। যারা ১ম ও ২য় মেধাতালিকায় চান্স/ সাবজেক্ট পেয়েও ভর্তি হন নি তারাও রিলিজ স্লিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।যারা ভর্তি হয়েছেন তারা পারবেন না।
৩। রিলিজ স্লিপে আবেদন করা যাবে সর্বোচ্চ ৫টি কলেজ।আপনি চাইলে ৩টি বা ৪টি কলেজেও আবেদন করতে পারবেন।যদি ৫টাতে করতে না চান সেক্ষেত্রে।
★★ # রিলিজ_স্লিপে_আবেদন_করার_নিয়মঃ
৪। প্রথমে আপনি যখন আবেদন করেছিলেন তখন আপনার পছন্দ মত ১টা কলেজে আবেদন করেছেন।এবং সাবজেক্টের একটা লিষ্ট  পেয়েছেন।সেখান থেকে পছন্দমত সাবজেক্ট সিরিয়ালে সাজিয়েছিলেন। রিলিজ স্লিপে একই কাজ করবেন।নতুন কিছু নয়।আগে করেছিলেন ১টা কলেজে। এখন করবেন ৫টা কলেজে।পার্থক্য এতটুকুই। প্রতিটা কলেজের জন্য আলাদা আলাদা সাবজেক্ট লিষ্ট পাবেন। প্রতিটার জন্য নিজের পছন্দ মত সাবজেক্ট সিরিয়াল করতে হবে।
৫। আপনি চাইলে ৫টি কলেজ ৫টি জেলাতেও চয়েস দিতে পারবেন।ধরুন ২টা দিলেন ঢাকা, ৩টা দিলেন রাজশাহী।এরকমটাও সম্ভব যদি কেউ দিতে চান।
৬। রিলিজ স্লিপ পূরনের সময় আপনি যে জেলায় আবেদন করতে চান সে জালার নাম,বিভাগের নাম পূরন করলে আপনার ওই জেলায় কোন কোন কলেজে অনার্স আছে সেটা দেখতে পারবেন।তারপর নিজের পছন্দমত চয়েস করবেন কোনটাতে আবেদন করবেন।
৭। রিলিজ স্লিপ পূরনের সময় যখন কলেজ সিলেক্ট করবেন তখন প্রতিটা কলেজে কোন কোন সাবজেক্ট আছে ও সেই
সাবজেক্টগুলোতে কতটি করে আসন খালি আছে তা দেখতে পাবেন।
৮। প্রথমে যে কলেজে আবেদন করেছিলেন সেখানে হয়তো ৮টা বা ১০টা সাবজেক্ট চয়েস করতে পেরেছিলেন।কিন্তু রিলিজ স্লিপেও সেম সাবজেক্টগুলোই আসবে এমনটা নয়। প্রতিটা কলেজের উপর নির্ভর করবে কোন কোন সাবজেক্ট আপনি চয়েস দিতে পারবেন।সব কলেজে সবরকম সাবজেক্ট থাকে না।যেমন ঢাকা কলেজে ফিন্যান্স নেই।তাই অনলাইনে যদি ঢাকা কলেজ সিলেক্ট করেন সেখানে ফিন্যান্স 'শো' করবেনা। আবার ধরুন আপনি প্রথমে ঢাকা কলেজে আবেদন করেছিলেন তখন ফিন্যান্স দিতে পারেন নি।এখন রিলিজস্লিপে মিরপুর কলেজ চয়েস দিলেন সেখানে ফিন্যান্স থাকায় অনলাইনে 'শো' করবে। অর্থাৎ প্রতিটা কলেজের জন্য অনলাইনে যে সাবজেক্টগুলো 'শো' করবে শুধুমাত্র সেগুলোর ভেতর থেকে পছন্দ অনুযায়ী সিলেক্ট করতে পারবেন।
৯। যে সকল কলেজে আসন বেশি খালি থাকবে সেসকল কলেজ চয়েস দিবেন। এতে সাবজেক্ট পাওয়ার আশা বেশি
থাকবে।এবং যে কলেজে আসন বেশি খালি থাকবে সেগুলো সিরিয়ালে উপরের দিকে দিবেন।সেটা কলেজের
বেলাতেই হোক কিংবা সাবজেক্টের বেলায়।
১০। রিলিজ স্লিপ পূরনের সময় প্রতিটা কলেজের জন্য সাবজেক্ট লিষ্ট থেকে যখন নিজের পছন্দমত সাবজেক্ট সিরিয়াল
করে দিবেন তখন এমন কোন সাবজেক্ট চয়েস দিবেন না যেটা পেলেও আপনি পড়বেন না।এর পেছনে যুক্তি ২টাঃ
-------(ক) আপনি যে সাবজেক্ট টি পেলেও পড়বেন না সেটা চয়েস দিলেন।ধরে নিলাম সেটা ১০নাম্বারেই দিলেন।কিন্তু ওই সাবজেক্টে আসন খালি থাকায় আপনার যদি সেই সাবজেক্টটাই আসে তখন সেটাই পেয়ে যাবেন।অন্য কলেজে আর আপনার সিরিয়াল টানা হবে না।অথচ সেটা যদি না দিতেন তাহলে অন্য কলেজে ভালো একটি সাবজেক্ট পেলেও পেতে পারতেন।আর রিলিজ স্লিপে মাইগ্রেশনের কোন সুযোগ নেই। তাই সাবজেক্ট পরিবর্তনের আশা করারও সুযোগ নেই।
ধরুন- আপনি ৩টি কলেজ চয়েস দিলেন।
১। তেঁজগাও কলেজ।
সাবজেক্ট চয়েস দিলেন - (i) হিসাববিজ্ঞান (ii) ম্যানেজমেন্ট (iii) মার্কেটিং
২। শেখ বোরহানউদ্দীন কলেজ।
সাবজেক্ট চয়েস দিলেন- (i) হিসাববিজ্ঞান (ii) ম্যানেজমেন্ট। (iii) মার্কেটিং।
৩। ঢাকা কমার্স কলেজ। (i) হিসাববিজ্ঞান (ii) ম্যানেজমেন্ট (iii) মার্কেটিং।
ধরুন আপনি মার্কেটিং এ পড়তে চান না।তবুও চয়েস দিছেন।সিরিয়াল সবসময় ১ থেকেই শুরু হয় এটা আমরা সবাই জানি। যখন আপনার রেজাল্ট কাউন্ট করা হবে তখন দেখুন কি হবেঃ তেঁজগাও কলেজ দিয়ে শুরু হলো,আপনার
যা রেজাল্ট তাতে আপনি কোন সাবজেক্টেই চান্স পেলেন না।আসন কম থাকায়।যা আসন আছে তা তারাই পেয়ে গেছে যাদের জিপিএ আপনার থেকে বেশি। এবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আপনার চয়েস করা ২য় কলেজ শেখ বোরহানউদ্দীন
কলেজে আপনার রেজাল্ট কাউন্ট শুরু করলো।প্রথমে একাউন্টিং এ কাউন্ট করলো,আপনার যা জিপিএ তা দিয়ে আপনি সাবজেক্ট পেলেন না।তারপর ম্যানেজমেন্টে কাউন্ট করলো,এখানেও পেলেন না।কিন্তু মার্কেটিং এ সিট থাকায় ও জিপিএ পর্যাপ্ত হওয়ায় আপনি মার্কেটিং পেয়ে গেলেন।তাই আর ৩য় কলেজ ঢাকা কমার্স কলেজ পর্যন্ত আর তাদের যেতে হলো না।আপনার রেজাল্ট আসবে বোরহানউদ্দীন কলেজে মার্কেটিং পেয়েছেন।কিন্তু এখানে আপনি যদি মার্কেটিং চয়েস না
দিতেন তাহলে তারা ৩য় কলেজে কাউন্ট করতো।সেখানে আপনি একাউন্টিং পেলেও পেতে পারতেন। তাই যা করার ভেবে চিন্তে করবেন। যেটাতে চান্স পেলেও ভর্তি হবেন না বলে ঠিক করেছেন মন থেকে সেটাতে চয়েস দিবেন না। ★★★তবে তখন এই ধরণের বাছবিচার না করাই ভাল হবে। সব বিষয়ই চয়েস করাটা ভাল হবে/
বুদ্ধিমানের কাজ হবে।★★★
(খ) আপনি যেটাতে চান্স পেয়েও পড়বেন না সেটাতেও চয়েস দিলেন। এবং কপালজোড়ে সেই সাবজেক্টেই চান্স পেলেন।এবং ভর্তি হলেন না। এখানে আপনার কোন লস নেই।কিন্তু অন্যদিকে এমন অনেকেই আছেন, তার যে
কোন সাবজেক্ট দরকার।সাবজেক্ট কোন ব্যাপার না তারকাছে।তার চাই যে কোন একটা সাবজেক্ট অন্তত যাতে অনার্স টা করতে পারেন।শুধুমাত্র ফ্যামিলি কে সাপোর্ট করার জন্য। চিন্তা করে দেখেন আপনি চান্স পেয়েও ভর্তি হলেন না, কিন্তু অন্য একজন এ সাবজেক্ট টা পেলে তার স্বপ্ন পূরন হতো।তাই আবারো ভেবে দেখবেন বিষয় টা।আমার টার্গেট ছিলো যা
পাবো তাই নিয়ে পড়ব। তবে ইংরেজি টা আমার ১ম টার্গেট ছিল আর একাউন্টিং টার্গেটে ছিল না তাই ইংরেজি টা কে ১ম চয়েসে আর একাউন্টিং টা কর লাস্ট চয়েসে রেখে মাঝে আর যা যা সাব শো করেছিল পছন্দ ম্মত সিরিয়াল করে সব গুলো
সিলেক্ট করে ২ টা সরকারি আর ৩ টা বেসরকারি কলেজ সিলেক্ট করি। আল্লাহর রহমতে ২য় চয়েসের কলেজে
নাম এসে পড়ে ২য় চয়েসের সাবজেক্টে (যদিও ২য় কলেজ টা বেওসরকারি ছিল,১ম টা ছিল সরকারি)
১১। রিলিজ স্লিপের সময় সরকারি কলেজে আসন খুব একটা খালি থাকে না।সরকারি কলেজে আসন না থাকাতেই রিলিজ স্লিপ দেওয়া হয়। তাই কেউ সরকারি কলেজে চয়েস দিয়ে চয়েস নষ্ট করবেন না।চান্স পাওয়ার আশা করলে ৫টাই অর্ধসরকারি বা বেসরকারি কলেজে আবেদন করবেন। যাদের স্কোর ভাল থাকবে তারা
বড়জোর ৩ টা সরকারি কলেজ লিস্ট এ দিতে পারেন। যাদের স্কোর মিডিয়াম বা খারাপ থাকবে তারা ২ বা ১ টা সরকারি অথবা সবগুলোই বেসরকারি চয়েস করবেন।তারপরেও রিলিজ স্লিপ পূরনের সময় নিজ চোখেই দেখতে পারবেন।তখন যদি মনে হয় মোটামুটি সিট খালি আছে ও আপনার জিপিএ ভালো সেক্ষেত্রে ১টা বা ২টা সররকারি কলেজ চয়েস দিতে
পারেন।যদি দেন অবশ্যই প্রথমে দিবেন।
১২। রিলিজ স্লিপের সকল কার্যক্রম অনলাইনে।পূরন করে ১টা কপি প্রিন্ট করে নিজের কাছে রেখে দিবেন।কোন কলেজে যেতে হবে না।এবং কোন টাকা জমা দিতে হবে না। পরবর্তীতে যে কলেজে চান্স পাবেন সেখানে ভর্তির সময় উক্ত স্লিপ টি জমা দিবেন।।
১৩। রিলিজ স্লিপের ফলাফল প্রনয়ন করা হবে জিপিএর মাধ্যমে।
১৪। ফলাফল প্রনয়ন বা সাবজেক্ট দেওয়ার সিস্টেমঃ ধরুন আপনি ঢাকা কমার্স কলেজ কে
১ নাম্বারে চয়েস দিয়ে প্রথমে ইংরেজি সাবজেক্ট চয়েস দিলেন।তাদের ইংরেজিতে আসন ১০০টা থাকলেও এখন খালি আছে ৫০টা।অর্থাৎ
১ম ও ২য় মেধাতালিকায় চান্স পেয়ে বাকি ৫০জন ভর্তি হয়ে গেছে।রিলিজ স্লিপে ৫০টা সিটের জন্য আবেদন করলো ১০০জন।এই ১০০জনের ভেতরে যাদের জিপিএ বেশি ঐ ৫০জনই সাবজেক্ট টা পাবে।এরকম হবে।
১৫। তাই কলেজ ও সাবজেক্ট চয়েসের সময়কালে সতর্কতার সাথে এবং সময় নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে কাজ করবেন।এসব ভুলের কারনে অনেকে ভালো জিপিএ থেকেও ভালো সাবজেক্ট পাবেন না।আবার অনেকেই কম জিপিএ নিয়ে সাবজেক্ট পেয়ে যাবেন।যত চতুর হবেন ততই ভালো। সাবধান !!
- সবার জন্য শুভকামনা। এই ছিলো রিলিজ স্লিপের সবকিছু। সবাই ভালোমত বুঝার ট্রাই করেন।কারো আর কোন প্রশ্ন থাকার কথা না।কেউ পোষ্ট না পড়ে কমেন্ট করবেন না।এমন কোন প্রশ্ন করবেন না যেটার উত্তর পোষ্টেই দেওয়া আছে।এমনটা হলে উত্তর দেওয়া হবে না।
আগামী ২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা । বুধবার মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এই পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করে।
প্রথম দিন বাংলা (আবশ্যিক) প্রথমপত্র, সহজ বাংলা প্রথমপত্র এবং বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রথমপত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিগত বছরের ন্যায় এবারও (২০১৭)সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহ শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা।
সূচি অনুযায়ী, ২ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ৪ মার্চ পর্যন্ত চলবে তত্ত্বীয় পরীক্ষা। এরপর ৫ মার্চ শুরু হবে সব বিষয়ের ব্যবহারিক পরীক্ষা।
এবার পরীক্ষা কেন্দ্রে নেও্যা হচ্ছে আরো জোর নিরাপত্তা। পরীক্ষার হলে কেন্দ্র সচিব ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা পরীক্ষার্থী মোবাইল ফোন বহন বা ব্যবহার করতে পারবেন না।

 মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এই পরীক্ষার সূচি :



মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সের জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর  বিদেশে গিয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণের জন্য ফ্রান্স দিচ্ছে আইফেল স্কলারশীপ। যাতে রয়েছে বিমান-টিকেটসহ টিউশন ফি ও অন্যান্য যাবতীয় খরচ। ফ্রান্সের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিদেশী শিক্ষার্থীদেরকে এ স্কলারশীপ দেয়া হবে। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের আবেদন করার শেষ তারিখ ৬ জানুয়ারি, ২০১৭।
আইফেল এক্সিলেন্স স্কলারশীপ প্রোগ্রাম ফ্রান্সের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হয়। প্রতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে ফ্রান্সের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চশিক্ষার সুযোগ লাভ করে। ফ্রান্সের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ স্কলারশীপগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।
কোর্স লেভেল: মাস্টার্স ও পিএইচডি গবেষণার জন্য এ স্কলারশীপ দেয়া হবে।
বিষয়: আইফেল স্কলারশীপপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী নিচের বিষয়গুলো পড়তে পারবে।
  • ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স
  • ইকোনমিক্স
  • ম্যানেজমেন্ট
  • পলিটিকাল সায়েন্স
বর্ণনা:
  • ১১৮১ ইউরো মাসিক ভাতা
  • রাউন্ড-ট্রিপ এয়ার-টিকেট
  • আবাসন সুবিধা
  • অন্যান্য
যোগ্যতা: আগ্রহী শিক্ষার্থী ইউরোপের কোন দেশের নাগরিক বা দ্বৈত নাগরিক হতে পারবে না। এছাড়া শিক্ষা জীবনের সকল ক্ষেত্রে প্রথম বিভাগ থাকতে হবে। মাস্টার্স কোর্সে আবেদন করার জন্য বয়স ৩০ বছর ও পিএইচডি কোর্সের জন্য ৩৫ বছরের বেশী হওয়া চলবে না।
ভাষাগত যোগ্যতা: শিক্ষার্থীকে অবশ্যই ইংরেজী অথবা ফ্রেঞ্চ ভাষায় পারদর্শী হতে হবে।
স্কলারশীপ সংক্রান্ত আরো বিস্তারিত তথ্য ও অনলাইন আবেদন করার জন্য বিস্তারিত জানা যাবে http://www.campusfrance.org/en/eiffel এই লিংকে থেকে ।
জাতীয়বিশ্ববিদ্যালয়
অবশেষে,২০১৫সালের সম্মান ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষার সময়সূচী প্রকাশিত হল।





অস্ট্রেলিয়াতে নাম্বার ওয়ান!
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ১৯!
২৫০+ বিভিন্ন বৃত্তি প্রকল্প আছে যেখান থেকে আপনে আপনার কর্মজীবন তৈরি করতে পারবেন.

Australian National University was established in 1946. It is located in Canberra. In Australian National University Ranking, Australian National University is in first position. In World Ranking, Australian National University is in 19th position. So, as an university, it has a reputation through out the world. This university is also known as ANU. ANU is a public research university. There are around 10,000 undergraduate and 11,000 graduate students are studying here. Around 4000 academic staffs are there to support all the administrative work.The main campus of ANU is consists of 358 acres of land. The campus is decorated with natural trees and it looks like a natural green park.

Courses of Australian National University:

Australian National University offers a lot of undergraduate and graduate courses in every semester. There are some variation in course offering. However, we are providing  an average information here.

Scholarship Opportunities:

Australian National University is always a friend to those student who are meritorious but financially not solvent. There are many students all over the world, who are very meritorious. They have talent not only in academic curriculum but also in extra curriculum. ANU always welcomes these kind of students with lots of scholarhsip awards.
Australian National University welcomes all kind of meritorious students. Both national and international students enjoys scholarhsip opportunities here. Students of undergraduate, graduate even phd enjoys scholarhsip here. Education cost is never a fact in ANU. As long as a student deserves help, ANU is always around to help.


ডেডলাইনঃ সেপ্টেম্বর – নভেম্বর ২০১৬  
অস্ট্রেলিয়ান সরকারের প্রদত্ত বৃত্তি
ব্যাচেলর/ মাস্টার্স/ পি এইচ ডি ডিগ্রী
পড়াশোনাঃ অস্ট্রেলিয়ায়

সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ
অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশীপস মূলত অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য বিভাগ থেকে দেয়া অস্ট্রেলিয়ান ডেভলপমেন্ট স্কলারশীপ(ADS) নামে পরিচিত। তারা উন্নয়নশীল দেশ বিশেষ করে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলভূক্ত দেশগুলোর জন্য অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে (TAFE) আন্ডারগ্রাজুয়েট অথবা পোস্টগ্রাজুয়েট করার সুযোগ দিয়ে থাকে।
অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশীপসের ডেভেলপমেন্ট নিশ্চিত করার জন্য পড়াশোনা শেষ করার পর সকল অ্যাওয়ার্ডধারীকে অবশ্যই দেশে ফিরতে হবে যাতে তারা দেশের উন্নয়নে ভূমিকা পালন করতে পারে।
হোস্ট ইন্সটিটিউশনঃ
অস্ট্রেলিয়ার অংশগ্রহণকারী যেকোনো প্রতিষ্ঠান।
পড়াশোনার ক্ষেত্রঃ
পড়াশোনার ক্ষেত্র হল অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর উন্নয়নে সহায়ক ক্ষেত্র। কিন্তু এখানে এয়ারক্রাফট উড়ানো, নিউক্লিয়ার প্রযুক্তি বা মিলিটারী ট্রেনিং অন্তর্ভুক্ত নয়।
স্কলারশীপের সংখ্যাঃ নির্দিষ্ট নয়
টার্গেট গ্রুপঃ এশিয়া, প্যাসিফিক, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্যের অন্তর্ভুক্ত যে কোনো দেশ। অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর পূর্ণ তালিকা দেখুন।
স্কলারশীপের মূল্যঃ
স্কলারশীপ  সুবিধায় যেসব অন্তর্ভুক্ত তা হলঃ সম্পূর্ণ টিউশন ফি, ফেরার জন্য বিমানের টিকিট, থাকা-খাওয়ার ব্যাবস্থা, থাকার খরচ (CLE), চিকিৎসার খরচ (OSHC)ইত্যাদি। সুবিধার পূর্ণ তালিকা দেখার জন্য নিচের লিংকের মাধ্যমে অফিসিয়াল পেইজ ভিজিট করুন। এই স্কলারশীপের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা বা প্রস্তুতিমূলক ট্রেনিং এর সুবিধা দেয়া হবে।
যোগ্যতাঃ
স্কলারশীপ পাবার জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই যেসব যোগ্যতা থাকতে হবে তা হল
১। স্কলারশীপের আবেদন করার সময় আবেদনকারীদের কমপক্ষে ১৮ বছর বয়স হতে হবে
২। অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস এর ওয়েবসাইটে দেয়া তালিকাভূক্ত দেশের নাগরিক
৩। বিবাহিত, বাগদানকৃত হতে পারবে না। অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক বা নিউজিল্যান্ডের স্থায়ী বাসিন্দা হতে পারবে না (নোটঃ নিউজিল্যান্ডের সাথে Cook Islands, Niue, Tokelau এর নাগরিকরা আবেদন করতে পারবে কিন্তু এর জন্য বৈদেশিক বিষয়ক এবং প্রতিরক্ষা সেক্টরের ভিসা থাকতে হবে)(সাবস্কেল৫৭৬)।
৪। বর্তমানে সেনাবাহিনীতে কর্মরত হতে পারবে না
৫। অস্ট্রলিয়ার নাগরিক বা স্থায়ীভাবে বসবাসকারী বা অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য আবেদনকারী হতে পারবে না
৬। অস্ট্রেলিয়ায় অন্য কোনো দীর্ঘমেয়াদী অ্যাওয়ার্ড এর জন্য আবেদনকারী এবং এই সময়ে ২ বারের বেশী অস্ট্রেলিয়ার বাইরে না থাকা
৭। নিজ দেশের কোনো একটি নির্দিষ্ট সেক্টরে সুনাম অর্জনকারী কোনো কাজ করা (কোনো একটি নির্দিষ্ট জায়গায় একটি নির্দিষ্ট সময় কাজের অভিজ্ঞতা থাকা)
৮। যে প্রতিষ্ঠানের হয়ে অ্যাওয়ার্ড পাবে তার প্রয়োজনমাফিক তথ্য দিয়ে সন্তুষ্ট করা
৯। বৈদেশিক বিষয়ক এবং প্রতিরক্ষা সেক্টরের (সাবক্লাশ ৫৭৬) ভিসা দিয়ে ইমিগ্রেশন ও বর্ডার সুরক্ষা বিভাগকে সব তথ্য দিয়ে সন্তুষ্ট করা
আবেদনের নির্দেশনাঃ
আফ্রিকার জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। অংশগ্রহণকারী অন্যান্য দেশের জন্য ১ ফেব্রুয়ারী ২০১৬ থেকে শুরু হবে। আপনার দেশের জন্য আবেদন শুরু ও বন্ধ হওয়ার তারিখ জেনে আপনার দেশ অংশগ্রহণকারী দেশ থেকে নির্বাচন করে, যোগ্যতা জেনে নিয়ে আবেদন করুন। সর্বশেষ সময় বিভিন্ন হলেও মোটামুটি ফেব্রুয়ারী-এপ্রিল এর মধ্যে শেষ হবে।
এছাড়া ও কীভাবে আবেদন করতে হবে তা জানার জন্য অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
ওয়েবসাইটঃ
অফিসিয়াল স্কলারশীপ ওয়াবসাইটঃ :  http://www.dfat.gov.au/people-to-people/australia-awards/Pages/australia-awards-scholarships.aspx


The Monash University Malaysia Higher Degrees by Research Scholarships are tenable at Monash University Malaysia only, and are not transferable to Monash University Australia. Scholarship recipients will need to maintain satisfactory academic progress. Failure to do so May result in the Scholarship being terminated. Successful candidates must not be in receipt of Any form of sponsorship from other sources. Malaysian citizens or permanent residents must contribute 10 hours/week in academic teaching and/or research Training. International Students must participate in Peer Assisted Study Sessions (PASS)
 100% টিউশন ফ্রি  প্লাস থাকা-খাবারের জন্য ভাতা

SCHOLARSHIP ELIGIBILITY:

Applicants must fulfills following issues for Edinburgh Global Research Scholarships for International Students in UK
  • Applicants must meet the minimum admission requirements (academic and English language proficiency) for the relevant research degree. In general, this is equivalent to a high distinction average (H1 or First Class Honours) from a recognised university. Selection for a scholarship will be based on academic achievement for each discipline as determined by Monash University Malaysia.
  • NUMBER OF SCHOLARSHIPS     

  • A limited number of scholarships will be awarded.

OPEN FOR INTERNATIONAL STUDENTS?

  • Yes.

IS ENGLISH TEST REQUIRED?

  • Not Mentioned

AREA OF  STUDY?

 অনলাইন আবেদন :

Online Scholarship Application
  •  

 

ইউনিভার্সিটি অফ ফিনিক্স এর বিভিন্ন স্কলারশিপ: আজই আবেদন করুন

University of Phoenix

 University of Phoenix was established in 1976. This university works as a for-profit educational organization. Because of very high quality of education system and well organized course materials and high qualified faculties, this university has earned a lot of reputation over the world. There are more than 2,27,000 students currently enrolled in this university. This university has all necessary equipment to support this huge number of students. And this university has lots of scholarhsip schemes to financially help the poor students.

Scholarship of University of Phoenix:
University of Phoenix has lots of attractive scholarship schemes. Although this university works as a for-profit organization, it offers financial support to those students who are promising with high academic merit and potential but in need of financial support.

 

হার্ভার্ড  ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন স্কলারশিপ : আজই আবেদন করুন

Harvard University-Scholarship and Admission Process

In world Ranking, Harvard University is in position one. That means Harvard University is Rank 1 University. It is very prestigious to be a student of Harvard University. Because, if you become a student of Harvard University, you’ve become a student of the best university of the world.
Do you want to be a student of this this University? Do you want to get a scholarship in this university? If you do, then you are in right place. Harvard University was established in 1636. It is a private research university, situated in Cambridge, Massachusetts. There are about 21,000 students in this university. In this section, our main concern is to show you the scholarship opportunities of Harvard University, how to get admitted in Harvard University, admission requirements and how to apply for a scholarship in Harvard University.

How to Get Admitted in Harvard University:

Here we are gonna show you how to get admitted in Harvard University. What are the requirements to get admitted in Harvard University will be shown here. Students feel confused about the requirements of Undergraduate, Graduate and Doctoral admission. Here you’ll learn the requirements to get admitted and will also learn how to get admitted in Harvard University.
  1. Undergraduate Admission Process

    1. Undergraduate Courses

    2. Graduate Courses

    3. Doctoral Courses

      Graduate Admission Process

      Courses of Harvard University:

      It is important to know about the programs of Hadar University before applying to get admitted or before applying for a scholarship.Now you know about the programs of Harvard University. It is time to made up your mind. First, choose in which program you want to attend in Harvard University. Choose the best suited program. It’ll help you to get scholarship easily.

     How to Get a Scholarship in Harvard University:

    Scholarship application process of Harvard University is not straight forward. But don’t get upset. From this article, it’ll be very easy for you to understand the scholarship process of Harvard University and once you are finished reading this article, you’ll have a clear idea about how to get a scholarship in Harvard University.
    1. Undergraduate Scholarship in Harvard University

    2. Graduate Scholarship in Harvard University

    3. Doctoral Scholarship in Harvard University

    Harvard is the best university of the world. The education degree programs offered by Harvard University is highly organized. Undergraduate education degree program, graduate education degree program, master programs in education, mba programs, PhD programs etc in every sections Harvard has proven her magnificence. Graduate studies in education of Harvard is very reliable. Those who earn their degree from Harvard University are considered as properly qualified. Bachelors program, mba program, masters program in education, mba law programs and lot more programs of this university are producing high quality university graduates.


সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার জন্য মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০১৬’-এর লিখিত পরীক্ষার ফল শনিবার প্রকাশ করা হয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় ৩৫,৪৬৩ জনের মধ্যে ৬,৫২৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণের জন্য উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বরের তালিকা ইতোমধ্যে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে প্রেরণ করা হয়েছে। এসব প্রার্থীর জেলাওয়ারী রোল নম্বরের তালিকা সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের নোটিশ বোর্ডে প্রদর্শিত হবে।
এছাড়া প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে (http://www.dpe.gov.bd) উত্তীর্ণ প্রার্থীদের জেলাওয়ারী রোল নম্বর পাওয়া যাবে। মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়।
উত্তীর্ণ প্রার্থীগণ অনলাইনে আবেদনের আপলোডকৃত ছবি, আবেদনের কপি, লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র, নাগরিকত্ব সনদ এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদসহ মুক্তিযোদ্ধা সনদ, মুক্তিযোদ্ধার সাথে সম্পর্ক সনদ, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে এতিম সংক্রান্ত সনদ, প্রতিবন্ধী সংক্রান্ত সনদ, পোষ্য সনদ, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা সনদ, উপজাতি সনদ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কমপক্ষে ৯ম গ্রেডের গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত করে আগামী ২০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখের মধ্যে অফিস চলাকালীন সময়ে স্ব স্ব জেলায় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে আবশ্যিকভাবে জমা পূর্বক প্রাপ্তি স্বীকারপত্র সংগ্রহ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষা বোর্ডে প্রদর্শনের জন্য জমাদানকৃত সনদপত্র, প্রাপ্তি স্বীকারপত্র ও অন্যান্য কাগজপত্রের মূল কপি প্রার্থীকে সঙ্গে রাখতে হবে।
মৌখিক পরীক্ষা আগামী ১লা ডিসেম্বর ২০১৬ এর মধ্যে সম্পন্ন হবে। এ পরীক্ষার স্থান, তারিখ ও সময় যথাসময়ে উত্তীর্ণ প্রার্থীকে জানানো হবে।
৫১৯ পদে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্পে বিশাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
জব টাইপ : ফুলটাইম
জব ক্যাটাগরি : সরকারী
আবেদনের শেষ তারিখ: ৩০ নভেম্বর, ২০১৬
বিস্তারিত নিচের বিজ্ঞাপনে:

এসআই পদে বাংলাদেশ পুলিশের জরুরী ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে। পদটিতে আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশি স্থায়ী নারী-পুরুষ প্রার্থীরা।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
অনুমোদিত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ন্যূনতম স্নাতক পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। এ ছাড়া প্রার্থীদের কম্পিউটার চালনায় অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বয়স
সাধারণ ও অন্যান্য কোটার প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ১ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখে বয়স হতে হবে ১৯ থেকে ২৭ বছর। প্রার্থীদের জন্মতারিখ  ২ নভেম্বর, ১৯৯৭ থেকে ২ নভেম্বর, ১৯৮৯-এর মধ্যে হতে হবে। শুধু মাধ্যমিক বা সমমানের সনদপত্রে উল্লেখিত জন্মতারিখ গ্রহণ করা হবে।
শারীরিক যোগ্যতা
পুরুষ প্রার্থীদের জন্য উচ্চতা পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি হতে হবে। বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩০ ইঞ্চি ও স্ফীত অবস্থায় ৩২ ইঞ্চি হতে হবে।
নারী প্রার্থীদের উচ্চতা পাঁচ ফুট দুই ইঞ্চি হতে হবে। এ ছাড়া   প্রার্থীদের  বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী ওজন নির্ধারণ করা হবে।
অন্যান্য যোগ্যতা
প্রার্থীদের অবশ্যই অবিবাহিত হতে হবে। তালাকপ্রাপ্ত পুরুষ বা নারী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন না। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত শর্তানুযায়ী শিক্ষানবিশকাল শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রার্থীদের অবিবাহিত থাকতে হবে। পাশাপাশি মাইক্রোসফট অফিস, ইন্টারনেট ও ট্রাবলসুটিং-এর ওপর ন্যূনতম তিন সপ্তাহের কম্পিউটার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া
আগ্রহী প্রার্থীদের প্রাথমিকভাবে শারীরিক পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে। সে ক্ষেত্রে পরীক্ষার জন্য বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত সময় ও স্থানে উপস্থিত হতে হবে। প্রার্থীকে সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র, সর্বশেষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান কর্তৃক দেওয়া চারিত্রিক সনদপত্র, স্থায়ী নাগরিকত্বের সনদপত্র, নিজের বা মা-বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রসহ প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার সত্যায়িত সদ্য তোলা তিন কপি পাসপোর্ট আকৃতির ছবি সঙ্গে আনতে হবে।
শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের পরীক্ষার দিনই সংশ্লিষ্ট রেঞ্জের ডিআইজির কাছ থেকে তিন টাকা মূল্যের আবেদন ফরম সংগ্রহ করতে হবে। আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রার্থীর সদ্য তোলা চার কপি পাসপোর্ট আকৃতির সত্যায়িত ছবি, শিক্ষাগত যোগ্যতার সব সনদপত্র ও অন্যান্য সদনপত্রের সত্যায়িত অনুলিপি জমা দিতে হবে।
বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় ১৭ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখুন।

১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তির ১ম মেধা তালিকার বিষয় পরিবর্তন এবং ২য় মেধা তালিকা প্রকাশ

 

 


 

 

http://app7.nu.edu.bd/nu-web/applicantLogin?errorMessage=Invalid+Application+Roll+No.+or+Pin+Number.

২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তি কার্যক্রমে ১ম মেধা তালিকায় ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের বিষয় পরিবর্তন, ২য় মেধা তালিকা প্রকাশ ও কলেজ কর্তৃক চূড়ান্ত ভর্তি নিশ্চয়ণ সম্পর্কিত জরুরি বিজ্ঞপ্তি 




জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্ব নিয়মিত ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের যাদের মোবাইল এ এসএমএস যায়নি তাদের করণীয় হচ্ছে। তারা নিচের দেওয়া লিংক ক্লিক করে লগইন করুন আপনার ভর্তি রোল এবং পিন দিয়ে। লগইন এর পর View Application ক্লিক করুন। তারপর আপনার বিস্তারিত দেখতে পাবেন। যদি আপনার ফরম এন্ট্রি হয় তবে একদম উপরে সবুজ দাগের গাড় করে Received লেখা থাকবে। যাদের এন্ট্রি হয়নি তাদের লেখা থাকবে লাল রং এর Submitted। তারা তাড়াতাড়ি কলেজ যোগাযোগ করবেন। এখনই চেক করুন। এবং সবাইকে জানিয়ে দিন। লগইন এর লিংক :
http://app8.nu.edu.bd/nu-web/msapplicant/applicantLogin

 

 

NSTU এর C unit ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক শ্রেণীতে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত

 বিসম্তারিত নিচে লিংকে :


http://nstu.edu.bd/admission/Result%20final%202016/C-Unit-without-quota.pdf

 

NSTU এর A unit ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক শ্রেণীতে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত 


বিসম্তারিত নিচে লিংকে :

http://nstu.edu.bd/admission/Result%20final%202016/Result%20A%20Unit.pdf

 NSTU এর B unit ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক শ্রেণীতে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত


বিসম্তারিত নিচে লিংকে :

http://nstu.edu.bd/admission/Result%20final%202016/Result%20Final%20B%20Unit.pdf

NSTU এর D unit ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক শ্রেণীতে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত

 


ফিনল্যান্ডের শিক্ষাব্যবস্থা পৃথিবীর মধ্যে র‌্যাংকিং-এ এক নম্বর। তা ছাড়া দেশ হিসেবে বেশ সুনাম রয়েছে তাদের। ইউরোপের জার্মানি, ফিনল্যান্ড এবং নরওয়েতে উচ্চশিক্ষায় টিউশন ফি নেই। যা আমাদের জন্য একটা বড় সুযোগ সৃষ্টি করেছে। তা ছাড়া এই সুবিধার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর পড়াশোনার মান যেমন যুগোপযোগী হয়, তেমনি পাওয়া যায় ফিনল্যান্ড সরকারের পক্ষ থেকে আর্থিক সহায়তা।

এখানকার শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে দেশের অনেক পার্থক্য। এখানে মুখস্থভিত্তিক পড়াশোনা না করিয়ে ব্যবহারিক পড়াশোনা করানো হয়। অনেক বেশি বাস্তবতার নিরিখে পড়াশোনা করানো হয়, যা পরবর্তী কর্মজীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ফিনল্যান্ডে এই বছর টিউশন ফি না থাকলেও আগামী বছর থেকে এই সুযোগটি আর থাকছে না। তবে আগামী বছর থেকে তারা স্কলারশিপের ব্যবস্থা করেছে। যে কেউ স্কলারশিপের আবেদন করে ফিনল্যান্ডে আসতে পারে।

যারা ফিনল্যান্ডে পড়তে চায় তাদের জন্য
উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা এবং জীবনযাত্রার উচ্চ মানের জন্য ফিনল্যান্ড সব সময়ই বিদেশি শিক্ষার্থীদের কাছে পছন্দের ছিল। ফিনল্যান্ডে স্নাতকোত্তর পড়তে আসার জন্য আইইএলটিএস পরীক্ষায় ভালো স্কোর প্রয়োজন। সাধারণত নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়, যা জানুয়ারি পর্যন্ত থাকে। www.Studyinfinland.fi ওয়েবসাইটে ফিনল্যান্ডে পড়াশোনার যাবতীয় তথ্য আছে। ফিনল্যান্ডের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের লিংক এবং অ্যাপ্লিকেশনের যাবতীয় তথ্য পাওয়া যাবে। ফিনল্যান্ডে মাস্টার্স ও পিএইচডি করছেন এমন বাংলাদেশি ছাত্ররা মিলে ফেসবুকে Bangladeshi Incoming Students Finland নামে গ্রুপ করেছেন, যা ফিনল্যান্ডে আসতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করবে। এই গ্রুপে অ্যাপ্লিকেশন থেকে ভিসা হওয়ার আগ পর্যন্ত যাবতীয় তথ্য দিয়ে সিনিয়র বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা সহযোগিতা করেন বিভিন্নভাবে।

যেহেতু আগামী বছর থেকে স্নাতকোত্তরে ১২,০০০-১৬,০০০ ইউরো টিউশন ফি চালু হচ্ছে, তাই ফিনল্যান্ডে পড়তে এলে অবশ্যই স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে আসা উচিত হবে। এখানে স্কলারশিপ না পেলে জার্মানি ভালো বিকল্প হতে পারে।


নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার সি ইউনিট এর পরীক্ষার কেন্দ্র পরিবর্তন।


> Admission Test News Of
NSTU

********হোটেল সংক্রান্ত পোস্ট ********

পরীক্ষার্থী বন্ধুরা তোমারা অনেকেই হোটেল এ
থাকতে চাচ্ছো।বিশেষ করে মেয়েরা। অনেকেই
আবার অভিভাবক নিয়ে আসবা।তারাও হোটেলে থাকতে
চাচ্ছো।
-----
তোমাদের জন্য এই পোস্ট এই পোস্ট এর
মাধ্যমে আমি হোটেল গুলোর নাম, ঠিকানা এবং
যোগাযোগ নাম্বার দেওয়ার চেষ্টা করবো।
------
যাদের পরীক্ষা বেগমগঞ্জ, চৌরাস্তা চৌমুহনী তারা ওই
দিকের হোটেল গুলোতে যোগাযোগ করবে।আর
যাদের মাইজদি, সোনাপুর এবং ক্যাম্পাস এ তারা মাইজদি,
সোনাপুর এর দিকের হোটেলে গুলোতে যোগাযোগ
করবা।
------
০১-
নাম:নোয়াখালী সার্কিট
ঠিকানা:মাইজদি নোয়াখালী
নাম্বার:০৩২১-৬২১৫১
---------
০২-
নাম ও ঠিকানা: ডাক বাংলো জেলা পরিষদ ডাক
বাংলো,সোনাপুর,নোয়াখালী
নাম্বার :০৩২১৬২২৯৬
----------------
০৩-
নাম ও ঠিকানা: রেস্ট হাউস গণপূর্ত রেস্ট হাউস
নির্বাহী প্রকৌশলী, গণপূর্ত নোয়াখালী,অফিস ভবন
নাম্বার: ০৩২১-৬১৬০৬
---------------
০৪-
নাম ও ঠিকানা: রেস্ট হাউস সওজ রেস্ট হাউস
নির্বাহী প্রকৌশলী, সওজ নোয়াখালী এরঅফিস ভবন
নাম্বার:০৩২১-৬১০৯২
------------
০৫-
নাম ও ঠিকানা:রেস্ট হাউস এলজিইডি রেস্ট হাউস
নির্বাহী প্রকৌশলী,এলজিইডি,নোয়াখালী অফিস ভবন
নাম্বার :০৩২১-৬১৩৪০
-------------
০৬-
নাম ওও ঠিকানা: রেস্ট হাউস বন বিভাগ রেস্ট হাউস
বিভাগীয় কর্মকর্তা নোয়াখালী
নাম্বার :০৩২১-৬২৫১২
------------
০৭-
রেস্ট হাউস রেড ত্রিুসেন্ট
রেস্ট হাউস
রেড ত্রিুসেন্ট ভবন, জজকোর্ট সংলগ্ন নোয়াখালী
নাম্বার :০৩২১-৬১৬৬১
------------
০৮-
রেস্ট হাউস বিআরডিবিরেস্ট হাউস বিআরডিবি
সেন্টার,জেলাজজকসংলগ্ণ,নোয়াখালী
নাম্বার ০৩২১-৬১২২৫,০৩২১-৬১৪৬২
-------------
০৯-
নাম ও ঠিকানা: আল-আমিন গেস্ট হাউস
কাজী কলোনী,মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী
নাম্বার: ০৩২১-৬৩৩১৯
-----------
১০-
নাম ও ঠিকানা:হোটেল পূবালী,পৌরকল্যাণ
বিদ্যালয় সংলগ্ন,
মাইজদী কোর্টনোয়াখালী
নাম্বার- ০৩২১-৬১২৫৭
----------------
১১-
হোটেল হোটেল আল-মোর্শেদ,
প্রধান সড়ক, জামে মসজিদ সংলগ্ণ,মাইজদি
কোর্ট,নোয়াখালী
নাম্বার- ০৩২১-৬২১৭৩
-------------
এছাড়াও নিচের হোটেল গুলোর নাম ঠিকানা দিলাম, এসে
যোগাযোগ করলে থাকতে পারবা।
--------
১২-
নাম ও ঠিকানা: মৌচাক হোটেল, লিটন হোটেল
প্রধান সড়ক, টাউন হল মোড় সংলগ্ন মাইজদী কোর্ট
নোয়াখালী।
----------
১৩-
নাম ও ঠিকানা:হোটেল নিজাম, প্রধান রোড় সংলগ্ন
মাইজদী কোর্ট নোয়াখালী
--------
১৪-
নাম ও ঠিকানা: হোটেল রাফসান
প্রধান রোড় সংলগ্ন,
মাইজদী কোর্ট নোয়াখালী।
নাম্বার : ০৩২১-৬১৩৯৫
--------
১৫-
হোটেল আর-ফারহান
টাউন হল মোড
প্রধান রোড সংলগ্ন
মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী।
-----------
১৬-
নাম ও ঠিকানা : হোটেল রয়েল
প্রধান রোড়,মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী।
----------
১৭-
নাম ও ঠিকানা: হোটেল মোবারক, বড় মসজিদ মোড়
প্রধান রোড় সংলগ্ন, মাইজদী কোর্ট,নোয়াখালী।
----------
১৮-
নাম ও ঠিকানা: রেস্ট হাউস গুড হিল কমপ্লেক্স
হাসপাতাল রোড় মাইজদী কোর্ট নোয়াখালী।
--------
১৯-
হোটেল থ্রী স্টার আবাসিক
হোটেলচৌমুহনী,বেগমগঞ্জ,নোয়াখালী।
--------
২০-
হোটেল হোটেল সুগন্ধা ইন্টারন্যাশনাল, গোলাবাড়িয়া,
চৌমুহনী,বেগমগঞ্জ,নোয়াখালী।
------------
২১-
নাম ও ঠিকানা :হোটেল সাথী আবাসিক
হোটেল,চৌমুহনী,বেগমগঞ্জ,নোয়াখালী।
----------
২২-
নাম ও ঠিকানা:হোটেল মমতাজ আবাসিক হোটেল
,চৌমুহনী,বেগমগঞ্জ,নোয়াখালী।
---------
২৩-
নাম ও ঠিকানা: ডাক বাংলো জেলা পরিষদ ডাক
বাংলো উপজেলা পরিষদ সংলগ্ণ,বেগমগঞ্জ,
নোয়াখালী।
---------
২৪-
নাম ও ঠিকানা : হোটেল ঢাকা হোটেল
(আবাসিক)চৌমুহনী,বেগমগঞ্জ,নোয়াখালী।
-------------
নোবিপ্রবির সোনালি ক্যাম্পাস তোমার অপেক্ষায়
------

www.facebook.com/emon.raihan
বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটি’ অগ্রণী ব্যাংকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সিনিয়র অফিসার (বস্ত্র প্রকৌশলী) পদে সাতজন ও সিনিয়র অফিসার (পুর প্রকৌশল) পদে ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।
আবেদনের সুযোগ থাকছে ৭ থেকে ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখ পর্যন্ত।

  • সিনিয়র অফিসার (বস্ত্র প্রকৌশলী)
স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে ‘বস্ত্র প্রকৌশল’ বিষয়ে বিএসসি পাস বাংলাদেশি নাগরিকদের পদটিতে আবেদনের জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি পরীক্ষায় ন্যূনতম দ্বিতীয় শ্রেণিতে উত্তীর্ণ বা সমমানের সিজিপিএ থাকতে হবে প্রার্থীদের। ও-লেভেল বা এ-লেভেল পাস হলে স্থানীয় সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ড থেকে সনদ সংগ্রহ করা যাবে। এ ছাড়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রিধারী হলে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন থেকে সমমান সনদ সংগ্রহ করা যাবে। এ ছাড়া প্রার্থীর কম্পিউটারে দক্ষতা থাকতে হবে।
বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞাপনটি দেখুন :
  • সিনিয়র অফিসার (পুর প্রকৌশল)
স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে ‘পুর প্রকৌশল’ বিষয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং পরীক্ষায় কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএপ্রাপ্ত প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। শিক্ষাক্ষেত্রের কোনো পর্যায়েই তৃতীয় শ্রেণি গ্রহণযোগ্য হবে না। ও-লেভেল বা এ-লেভেল পাস হলে স্থানীয় সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ড থেকে সনদ সংগ্রহ করা যাবে। এ ছাড়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রিধারী হলে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন থেকে সমমান সনদ সংগ্রহ করা যাবে। পাশাপাশি প্রার্থীদের কম্পিউটারে পারদর্শিতা আবশ্যক।
বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞাপনটি দেখুন :
আবেদন প্রক্রিয়া:বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইট (www. erecruitment.bb.org.bd) থেকে অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদনের সুযোগ থাকছে ৭ থেকে ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখ পর্যন্ত।


‘অ্যাসিস্ট্যান্ট লাইব্রেরিয়ান’, ‘লাইব্রেরি সার্কুলেশন অফিসার’, ‘অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রকিউরমেন্ট অফিসার’ ও ‘ল্যাব অফিসার’ পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়।

আবেদন করা যাবে ৯ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখ পর্যন্ত।

  • অ্যাসিস্ট্যান্ট লাইব্রেরিয়ান:
স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনায় বিএ বা বিএসএসসহ (সম্মান) এমএ বা এমএসএস পাস প্রার্থীরা পদটিতে আবেদন করতে পারবেন। প্রার্থীকে সব পরীক্ষায় কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে হবে। এ ছাড়া গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনায় চার বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে প্রার্থীদের। পাশাপাশি আইটি, আধুনিক গ্রন্থাগার সফটওয়্যার ও মার্ক ২১ (MARC 21) বিষয়ে দক্ষতাসহ ইংরেজি ভাষায় পারদর্শিতা থাকতে হবে। আবেদনকারীর বয়স সর্বোচ্চ ৩৫ বছর হতে হবে। তবে আইটি বিষয়ে অভিজ্ঞদের জন্য শিথিলযোগ্য।
  • লাইব্রেরি সার্কুলেশন অফিসার
তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনায় বিএ বা বিএসএসসহ (সম্মান) এমএ বা এমএসএস পাস প্রার্থীরা পদটিতে আবেদন করতে পারবেন। প্রার্থীকে সব পরীক্ষায় কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণিতে উত্তীর্ণ বা সমমানের সিজিপিএপ্রাপ্ত হতে হবে। পাশাপাশি আইটি, আধুনিক গ্রন্থাগার সফটওয়্যার ও মার্ক ২১ (MARC 21) বিষয়ে দক্ষতাসহ ইংরেজি ভাষায় পারদর্শিতা থাকতে হবে। আবেদনের জন্য সর্বোচ্চ বয়স ৩২ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে।
  • অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রকিউরমেন্ট অফিসার
বাণিজ্যে স্নাতকোত্তর পাস প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। পদটিতে আবেদনের জন্যে প্রার্থীদের সব পরীক্ষায় ন্যূনতম দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হতে হবে। আবেদনের জন্য ৯ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখে বয়স সর্বোচ্চ ৩২ বছর হতে হবে।
  • ল্যাব অফিসার
জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি, মাইক্রোবায়োলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, জুওলজি, বোটানি বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিএসসি পাস প্রার্থীরা পদটিতে আবেদন করতে পারবেন। সব পরীক্ষায় ন্যূনতম দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের কাছে আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কমপক্ষে এক বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হতে হবে। এ ছাড়া প্রার্থীদের সর্বোচ্চ বয়স হতে হবে ৩২ বছর। তবে অধিক যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স ও অভিজ্ঞতা শিথিলযোগ্য।
আবেদন প্রক্রিয়া
আগ্রহী প্রার্থীরা জীবনবৃত্তান্ত সত্যায়িত সনদ ও দুই কপি সদ্য তোলা পাসপোর্ট আকৃতির ছবিসহ আবেদন করতে পারবেন ‘চিফ অব এইচআর অ্যান্ড লজিস্টিক (ইন-চার্জ), ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, এ/২, জহুরুল ইসলাম এভিনিউ, জহুরুল ইসলাম সিটি, আফতাবনগর, ঢাকা-১২১২’ ঠিকানায়। এ ছাড়া ‘ewuhr@ewubd.edu’ ই-মেইল ঠিকানার মাধ্যমে আবেদন করা যাবে ৯ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখ পর্যন্ত।

ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিজ্ঞাপনটি দেখুন :