By Emon Raihan Follow In Facebook
১. আয়েশে গা এলিয়ে দেওয়া এমনকি চাকরি পাওয়ার আগেই এ বদ-অভ্যাস আপনার সুযোগ নষ্ট করতে পারে। কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে অনেক সময় বসে থাকতে হয়। সেই সময় থেকেই কিন্তু প্রার্থীদের ওপর নজরদারি শুরু করে কর্তৃপক্ষ। আপনি যদি জীবনবৃত্তান্ত হাতে নিয়ে সোফায় গা এলিয়ে পড়ে থাকেন, তাহলে সর্বনাশ। আপনাকে অসচেতন এবং অবসাদগ্রস্ত মনে করবে প্রতিষ্ঠান। কাজেই আচরণে চটপটে থাকুন। প্রাণশক্তির বিচ্ছুরণ ঘটান। চাকরি পাওয়ার পরও কিন্তু এমন ঘটনা আপনার যোগ্যতাকে প্রশ্নের মুখে ফেলবে। কাজেই সাবধান!
২. ঘুমকাতুরে হয়তো রাতে ঘুমের ব্যাঘাতের কারণে সকালে অফিসে ঝিমুতে থাকেন। কিন্তু অফিস ঘুমানোর জায়গা নয়। বস দেখলেই বুঝে নেবেন, আপনি কাজের জন্য ফিট নন। তা ছাড়া এ অবস্থায় কাজ করা মানেই ভুলের আশঙ্কা রয়েছে। আপনার ওপর আস্থা হারাবেন কর্মকর্তারা।
৩. আলসেমি চাকরিতে যোগদানের আগে আপনাকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়া হবে। সেই দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করাটাই আপনার চ্যালেঞ্জ। যদি আলসেমির কারণে নিজের কাজ না করেন, তো বিপদটা আপনারই। বরং দায়িত্ব শেষে আরো বাড়তি কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে খুব দ্রুত উন্নতি ঘটবে আপনার।
৪. বিচ্ছিন্নতা আসলে অফিস এমন কর্মী চায়, যে কিনা দলবদ্ধ হয়ে কাজ করতে পারে। বিচ্ছিন্ন মানসিকতার কর্মীর প্রতি আগ্রহ হারায় কর্তৃপক্ষ। কাজেই সবার সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করুন। নয়তো বেশি দূর এগোতে পারবেন না।
৫. চুরির স্বভাব শুনতে খুবই বাজে শোনায়। কিন্তু বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়, অফিস থেকে কর্মীদের ছোটখাটো জিনিস চুরি অত্যন্ত বাজে ঘটনা। অনেকে এটাকে চুরি বলে মনে করেন না। তাঁরা ভাবেন, না বলে ছোট একটা জিনিসই তো নিয়েছি। কিন্তু প্রতিষ্ঠানের কাছে এটা বড় ধরনের চুরি। অনেকেই অফিস থেকে কাগজ, কলম, বই বা আরো বড় কিছু সরিয়ে ফেলেন।
১. আয়েশে গা এলিয়ে দেওয়া এমনকি চাকরি পাওয়ার আগেই এ বদ-অভ্যাস আপনার সুযোগ নষ্ট করতে পারে। কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে অনেক সময় বসে থাকতে হয়। সেই সময় থেকেই কিন্তু প্রার্থীদের ওপর নজরদারি শুরু করে কর্তৃপক্ষ। আপনি যদি জীবনবৃত্তান্ত হাতে নিয়ে সোফায় গা এলিয়ে পড়ে থাকেন, তাহলে সর্বনাশ। আপনাকে অসচেতন এবং অবসাদগ্রস্ত মনে করবে প্রতিষ্ঠান। কাজেই আচরণে চটপটে থাকুন। প্রাণশক্তির বিচ্ছুরণ ঘটান। চাকরি পাওয়ার পরও কিন্তু এমন ঘটনা আপনার যোগ্যতাকে প্রশ্নের মুখে ফেলবে। কাজেই সাবধান!
২. ঘুমকাতুরে হয়তো রাতে ঘুমের ব্যাঘাতের কারণে সকালে অফিসে ঝিমুতে থাকেন। কিন্তু অফিস ঘুমানোর জায়গা নয়। বস দেখলেই বুঝে নেবেন, আপনি কাজের জন্য ফিট নন। তা ছাড়া এ অবস্থায় কাজ করা মানেই ভুলের আশঙ্কা রয়েছে। আপনার ওপর আস্থা হারাবেন কর্মকর্তারা।
৩. আলসেমি চাকরিতে যোগদানের আগে আপনাকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়া হবে। সেই দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করাটাই আপনার চ্যালেঞ্জ। যদি আলসেমির কারণে নিজের কাজ না করেন, তো বিপদটা আপনারই। বরং দায়িত্ব শেষে আরো বাড়তি কাজ করার চেষ্টা করুন। এতে খুব দ্রুত উন্নতি ঘটবে আপনার।
৪. বিচ্ছিন্নতা আসলে অফিস এমন কর্মী চায়, যে কিনা দলবদ্ধ হয়ে কাজ করতে পারে। বিচ্ছিন্ন মানসিকতার কর্মীর প্রতি আগ্রহ হারায় কর্তৃপক্ষ। কাজেই সবার সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করুন। নয়তো বেশি দূর এগোতে পারবেন না।
৫. চুরির স্বভাব শুনতে খুবই বাজে শোনায়। কিন্তু বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়, অফিস থেকে কর্মীদের ছোটখাটো জিনিস চুরি অত্যন্ত বাজে ঘটনা। অনেকে এটাকে চুরি বলে মনে করেন না। তাঁরা ভাবেন, না বলে ছোট একটা জিনিসই তো নিয়েছি। কিন্তু প্রতিষ্ঠানের কাছে এটা বড় ধরনের চুরি। অনেকেই অফিস থেকে কাগজ, কলম, বই বা আরো বড় কিছু সরিয়ে ফেলেন।