রসায়ন বিজ্ঞানঃ
১/ এসিড নীল লিটমাসকে – লাল করে ।
২/ ক্ষার লাল লিটমাসকে – নীল করে ।
৩/ স্টেইনলেস স্টিলে থাকে – ক্রোমিয়াম,নিকেল ও লোহা ।
৪/ ইস্পাতে কার্বনের পরিমান – ০.১৫ – ১.৫ % ।
৫/ রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে –পরমাণু ।
৬/ ইস্পাতে সুনিয়ন্ত্রিত – কার্বন থাকে ।
৭/ রাজঅম্ল হলো – নাইট্রিক এসিড (HNO3) ও
হাইড্রোক্লোরিক এসিডের
(HCl) এর ১ : ৩ অনুপাতের মিশ্রণ।
৮/ ক্লোরোপিকরিন (CCl3NO2)বলে – কাঁদুন গ্যাস ।
৯/ পানি হলো – অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর মিশ্রণ ।
১০/ পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর অনুপাত – ১ :
২ ।
১১/ কার্বন একটি – বহুরুপী মৌল ।
১২/ সাবান তৈরীর প্রধান উপাদান – চর্বি ।
১৩/ সর্বোত্তম তড়িৎ বাহক – তামা (Cu) ।
১৪/ ইউরিয়া সারের প্রধান কাঁচামাল – মিথেন গ্যাস, প্রাকৃতিক গ্যাস, নাইট্রোজেন ।
১৫/ বাতাসে মিথেনের পরিমান – ০.০০০০২% ।
১৬/ ওজোন (O3)এর রং – গাঢ় নীল।
১৭/ সাবানের রাসায়নিক নাম – সোডিয়াম স্টিয়ারেট ।
১৮/ স্বর্ণ গলাতে সাহায্য করে – রাজঅম্ল ।
১৯/ ওজোন স্তরের সর্বাপেক্ষা ক্ষতিকর গ্যাস–ক্লোরিন (Cl)।
২০/ ধাতু হিসাবে কিসের ব্যবহার সবচেয়ে বেশী – লোহার ।
২১/ বায়ু একটি – মিশ্র পদার্থ ।
২২/ কঠিন, তরল ও বায়বীয় এ তিন অবস্থায় থাকতে পারে – পানি ।
২৩/ পেট্রোলবাহি ট্রাকের নিচে ধাতব পাত ঝুলিয়ে রাখা হয় – দূর্ঘটনা রোধের জন্য ।
২৪/ কার্বোরটরে মিশানো হয়
জ- বায়ু ও গ্যাসোলোনের বাস্প ।
২৫/ রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হয় – আ্যমোনিয়া ও ফ্রেয়ন । ২৬/ উপধাতু যে সব মৌল কখনো কখনো ধাতুর মতো আবার কখনো কখনো অধাতুর মতো আচরন করে
– সিলিকন ।
২৭/ পানির স্ফুটনাংক – ১০০০ সেন্টিগ্রেড ।
২৮/ পানিকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় – অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন ।
২৯/ সাধারন লবনকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় – ক্লোরিন ও সোডিয়াম ।
৩০/ এসিডের Ph – ৭ এর কম ।
৩১/ ক্ষারে Ph – ৭ এর বেশী ।
৩২/ এসিডের স্বাদ – টক ।
৩৩/ ক্ষারের স্বাদ – তিক্ত ।
৩৪/ ড্রাইসেলের তড়িৎচালক বল – ১.৫ ভোল্ট ।
৩৫/ ধাতুর ক্ষয়রোধ করার জন্য –ইলেক্ট্রোপ্লেটিং করা হয় ।
৩৬/ নিউট্রন অনুপস্থিত – হাইড্রোজেনে ।
৩৭/ এ্যকোয়াম ১৫০ একটি – অত্যাধুনিক পানি বিশোধক যন্ত্র ।
৩৮/ ভিনেগার হলো – এ্যসিটিক এসিডের (৪-৮)% জলীয় দ্রবণ ।
৩৯/ প্রসাধনী ও সাবান তৈরীতে ব্যবহৃত হয় –গ্লিসারিণ ।
৪০/ বাজারে প্রাপ্ত মদের নাম – ইথাইল এ্যালকোহল ।
৪১/ স্যাকারিন প্রস্তুত হয় – টলুইন থেকে ।
৪২/ চিটাগুড় তৈরী হয় – ইথানল থেকে ।
৪৩/ রাবার হলো – হাইড্রোকার্বনের পলিমার ।
৪৪/ ফরমিক এসিডের অম্লিয়গুণের পাশাপাশি – ক্ষারীয় গুণ বিদ্যমান ।
৪৫/ কৃত্রিম উপায়ে ফল পাকাতে ব্যবহৃত হয় –নাইট্রোজেন গ্যাস ।
৪৬/ গ্রিক শব্দ গ্রাফাইট অর্থ – আমি লিখি ।
৪৭/ ডিম পঁচা গন্ধযুক্ত গ্যাস – হাইড্রোজেন সালফাইড ।
৪৮/ রসুনের মতো গন্ধ – শ্বেত ফসফরাসের ।
৪৯/ সিলিকনের পারমানবিক সংখ্যা – ১৪ ।
৫০/ নাইট্রোজেনের পারমানবিক সংখ্যা – ৭ ।
৫১/ অ্যাসবেষ্টস হলো – এক ধরনের অগ্নি নিরোধক খনিজ ।
৫২/ পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী ধাতু – ওসমিয়াম (প্লাটিনাম জাতীয়) ।
৫৩/ সাধারণ তাপমাত্রায় একমাত্র তরল ধাতু –পারদ ।
৫৪/ সাধারণ তাপমাত্রায় তরল অধাতু –ব্রোমিন ।
৫৫/ সবচেয়ে হালকা ধাতু – লিথিয়াম ।
৫৬/ ভূ-ত্বকে সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায় –অ্যালুমিনিয়াম (৭%) ।
৫৭/ পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু –ক্যালিফোর্নিয়াম ।
৫৮/ মানুষ যে খনিজ পদার্থ বেশী খায় –ক্যালসিয়াম ।
৫৯/ স্বর্ণের বিশুদ্ধতা প্রকাশ করা হয় – ক্যারেট দিয়ে ।
৬০/ প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় –অ্যালুমিনিয়াম ।
৬১/ একমাত্র ধাতু যা বিদ্যুৎ পরিবাহী –গ্রাফাইট ।
৬২/ ছুরি দ্বারা সহজে কাটা যায় – সোডিয়াম ।
৬৩/ সাধারণ অবস্থায় অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় জ্বলে ওঠে – সোডিয়াম ।
৬৪/ আতশবাজি ও ফটোগ্রাফির ফ্লাশ পাওডার তৈরীতে ব্যবহৃত হয়- ম্যাগনেসিয়াম ।
৬৫/ সাংকেতিক আলো তৈরিতে ব্যবহৃত হয় –ম্যাগনেসিয়াম ।
৬৬/ নীলা, চুনি, পান্না প্রভৃতি মূল্যবান পাথরগুলো – অ্যালুমিনিয়ামের যৌগ ।
৬৭/ পানি পরিশোধনে ব্যবহৃত হয় – ফিটকিরি ।
৬৮/ ল্যাবরেটরিতে শুস্ককারক ও নিরুপক হিসাবে ব্যবহৃত হয়- কুইক লাইম ।
৬৯/ উড়োজাহাজ বা মোটরগাড়ির খোলস তৈরী হয় – ডুরালুমিন (অ্যালুমিনিয়াম) দিয়ে।
৭০/ চাঁদের নাম অনুসারে মৌলের নাম –সেলিনিয়াম ।
৭১/ হ্যালোজেন অর্থ – সামুদ্রিক লবন উৎপাদক ।
৭২/ ডিনামাইটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান– নাইট্রোক্লিয়াফিল ।
৭৩/ কাগজে ঘষলে দাগ কাটে – লেড ।
১/ এসিড নীল লিটমাসকে – লাল করে ।
২/ ক্ষার লাল লিটমাসকে – নীল করে ।
৩/ স্টেইনলেস স্টিলে থাকে – ক্রোমিয়াম,নিকেল ও লোহা ।
৪/ ইস্পাতে কার্বনের পরিমান – ০.১৫ – ১.৫ % ।
৫/ রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে –পরমাণু ।
৬/ ইস্পাতে সুনিয়ন্ত্রিত – কার্বন থাকে ।
৭/ রাজঅম্ল হলো – নাইট্রিক এসিড (HNO3) ও
হাইড্রোক্লোরিক এসিডের
(HCl) এর ১ : ৩ অনুপাতের মিশ্রণ।
৮/ ক্লোরোপিকরিন (CCl3NO2)বলে – কাঁদুন গ্যাস ।
৯/ পানি হলো – অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর মিশ্রণ ।
১০/ পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর অনুপাত – ১ :
২ ।
১১/ কার্বন একটি – বহুরুপী মৌল ।
১২/ সাবান তৈরীর প্রধান উপাদান – চর্বি ।
১৩/ সর্বোত্তম তড়িৎ বাহক – তামা (Cu) ।
১৪/ ইউরিয়া সারের প্রধান কাঁচামাল – মিথেন গ্যাস, প্রাকৃতিক গ্যাস, নাইট্রোজেন ।
১৫/ বাতাসে মিথেনের পরিমান – ০.০০০০২% ।
১৬/ ওজোন (O3)এর রং – গাঢ় নীল।
১৭/ সাবানের রাসায়নিক নাম – সোডিয়াম স্টিয়ারেট ।
১৮/ স্বর্ণ গলাতে সাহায্য করে – রাজঅম্ল ।
১৯/ ওজোন স্তরের সর্বাপেক্ষা ক্ষতিকর গ্যাস–ক্লোরিন (Cl)।
২০/ ধাতু হিসাবে কিসের ব্যবহার সবচেয়ে বেশী – লোহার ।
২১/ বায়ু একটি – মিশ্র পদার্থ ।
২২/ কঠিন, তরল ও বায়বীয় এ তিন অবস্থায় থাকতে পারে – পানি ।
২৩/ পেট্রোলবাহি ট্রাকের নিচে ধাতব পাত ঝুলিয়ে রাখা হয় – দূর্ঘটনা রোধের জন্য ।
২৪/ কার্বোরটরে মিশানো হয়
জ- বায়ু ও গ্যাসোলোনের বাস্প ।
২৫/ রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হয় – আ্যমোনিয়া ও ফ্রেয়ন । ২৬/ উপধাতু যে সব মৌল কখনো কখনো ধাতুর মতো আবার কখনো কখনো অধাতুর মতো আচরন করে
– সিলিকন ।
২৭/ পানির স্ফুটনাংক – ১০০০ সেন্টিগ্রেড ।
২৮/ পানিকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় – অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন ।
২৯/ সাধারন লবনকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় – ক্লোরিন ও সোডিয়াম ।
৩০/ এসিডের Ph – ৭ এর কম ।
৩১/ ক্ষারে Ph – ৭ এর বেশী ।
৩২/ এসিডের স্বাদ – টক ।
৩৩/ ক্ষারের স্বাদ – তিক্ত ।
৩৪/ ড্রাইসেলের তড়িৎচালক বল – ১.৫ ভোল্ট ।
৩৫/ ধাতুর ক্ষয়রোধ করার জন্য –ইলেক্ট্রোপ্লেটিং করা হয় ।
৩৬/ নিউট্রন অনুপস্থিত – হাইড্রোজেনে ।
৩৭/ এ্যকোয়াম ১৫০ একটি – অত্যাধুনিক পানি বিশোধক যন্ত্র ।
৩৮/ ভিনেগার হলো – এ্যসিটিক এসিডের (৪-৮)% জলীয় দ্রবণ ।
৩৯/ প্রসাধনী ও সাবান তৈরীতে ব্যবহৃত হয় –গ্লিসারিণ ।
৪০/ বাজারে প্রাপ্ত মদের নাম – ইথাইল এ্যালকোহল ।
৪১/ স্যাকারিন প্রস্তুত হয় – টলুইন থেকে ।
৪২/ চিটাগুড় তৈরী হয় – ইথানল থেকে ।
৪৩/ রাবার হলো – হাইড্রোকার্বনের পলিমার ।
৪৪/ ফরমিক এসিডের অম্লিয়গুণের পাশাপাশি – ক্ষারীয় গুণ বিদ্যমান ।
৪৫/ কৃত্রিম উপায়ে ফল পাকাতে ব্যবহৃত হয় –নাইট্রোজেন গ্যাস ।
৪৬/ গ্রিক শব্দ গ্রাফাইট অর্থ – আমি লিখি ।
৪৭/ ডিম পঁচা গন্ধযুক্ত গ্যাস – হাইড্রোজেন সালফাইড ।
৪৮/ রসুনের মতো গন্ধ – শ্বেত ফসফরাসের ।
৪৯/ সিলিকনের পারমানবিক সংখ্যা – ১৪ ।
৫০/ নাইট্রোজেনের পারমানবিক সংখ্যা – ৭ ।
৫১/ অ্যাসবেষ্টস হলো – এক ধরনের অগ্নি নিরোধক খনিজ ।
৫২/ পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী ধাতু – ওসমিয়াম (প্লাটিনাম জাতীয়) ।
৫৩/ সাধারণ তাপমাত্রায় একমাত্র তরল ধাতু –পারদ ।
৫৪/ সাধারণ তাপমাত্রায় তরল অধাতু –ব্রোমিন ।
৫৫/ সবচেয়ে হালকা ধাতু – লিথিয়াম ।
৫৬/ ভূ-ত্বকে সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায় –অ্যালুমিনিয়াম (৭%) ।
৫৭/ পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু –ক্যালিফোর্নিয়াম ।
৫৮/ মানুষ যে খনিজ পদার্থ বেশী খায় –ক্যালসিয়াম ।
৫৯/ স্বর্ণের বিশুদ্ধতা প্রকাশ করা হয় – ক্যারেট দিয়ে ।
৬০/ প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় –অ্যালুমিনিয়াম ।
৬১/ একমাত্র ধাতু যা বিদ্যুৎ পরিবাহী –গ্রাফাইট ।
৬২/ ছুরি দ্বারা সহজে কাটা যায় – সোডিয়াম ।
৬৩/ সাধারণ অবস্থায় অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় জ্বলে ওঠে – সোডিয়াম ।
৬৪/ আতশবাজি ও ফটোগ্রাফির ফ্লাশ পাওডার তৈরীতে ব্যবহৃত হয়- ম্যাগনেসিয়াম ।
৬৫/ সাংকেতিক আলো তৈরিতে ব্যবহৃত হয় –ম্যাগনেসিয়াম ।
৬৬/ নীলা, চুনি, পান্না প্রভৃতি মূল্যবান পাথরগুলো – অ্যালুমিনিয়ামের যৌগ ।
৬৭/ পানি পরিশোধনে ব্যবহৃত হয় – ফিটকিরি ।
৬৮/ ল্যাবরেটরিতে শুস্ককারক ও নিরুপক হিসাবে ব্যবহৃত হয়- কুইক লাইম ।
৬৯/ উড়োজাহাজ বা মোটরগাড়ির খোলস তৈরী হয় – ডুরালুমিন (অ্যালুমিনিয়াম) দিয়ে।
৭০/ চাঁদের নাম অনুসারে মৌলের নাম –সেলিনিয়াম ।
৭১/ হ্যালোজেন অর্থ – সামুদ্রিক লবন উৎপাদক ।
৭২/ ডিনামাইটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান– নাইট্রোক্লিয়াফিল ।
৭৩/ কাগজে ঘষলে দাগ কাটে – লেড ।