Recent Post
Loading...


কিভাবে খুব সহজ পদ্ধতিতে সাবান প্রস্তুত করা যায । এজন্য যা যা প্রয়োজন এবং কার্যপ্রনালী নিচে দেয়া হল :প্রয়োজন :
·           ছিপিসহ একটি প্লাস্টিকের বোতল ।
·           একটি ছোট বিকার
·           তৈল – ১০০ মি.লি.(নারিকেল তেল)
·           সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড – ১৫ গ্রাম
·           পানি – ৩০ মি.লি.

কার্যপ্রণালি :প্রথমে একটি বিকারে পানি নিয়ে তার মধ্যে সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড দ্রবীভুত করি। সাবধান এসময় তাপ উৎপন্ন হয়ে বিকার গরম হয়ে যাবে । এটাকে কিছুক্ষন ঠান্ডা করার জন্য রেখে দিই । এরপর প্লাস্টিকের বোতলে নারিকেল তেল সম্পূর্ণ ঢেলে নিই । এখন বিকারের দ্রবণটি প্লাস্টিকের বোতলে ভরে বোতলের ছিপি আটকে উত্তমরূপে ঝাকাই । এর পর তা আধা ঘন্টা বা এক ঘন্টা স্থির রেখে দেই । দেখা যাবে বোতলে খুব সুন্দর জমাট বেঁধে সাবান তৈরি হয়েছে । এরপর সাবান সংগ্রহ করি ।


১৯১১ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী রাদারফোর্ড সৌরমন্ডলের সাথে সাদৃশ্য রেখে পরমাণুর গঠন সম্পর্কে নিজস্ব মতবাদ উপস্থাপন করেন। এ মতবাদটিকে রাদারফোর্ডের সোলার সিস্টেম এটম মডেল বলা হয়ে থাকে।এ মতবাদের উল্লেখযোগ্য প্রস্তাবগুলো হলোঃ

১. সকল পরমাণু অতিশয় ক্ষুদ্র গোলাকৃতি কণা। এর দুটি অংশ রয়েছে যথা: (ক) কেন্দ্র বা নিউক্লিয়াস এবং (খ) কেন্দ্র বহির্ভূত অঞ্চল
২. পরমাণুর কেন্দ্রস্থলে একটি ধনাত্মক চার্জবিশিষ্ট ভারী বস্তু বিদ্যমান। এই ভারী বস্তুকে পরমাণুর কেন্দ্র বা নিউক্লিয়াস বলে। পরমাণুর মোট আয়তনের তুলনায় নিউক্লিয়াসের আয়তন অতি নগণ্য।
৩. পরমাণুর প্রায় সবটুকু ভর এর নিউক্লিয়াসে পুঞ্জীভূত। তাই মোটামুটিভাবে নিউক্লিয়াসের ভরই পারমাণবিক ভর
৪. সৌরমন্ডলে সূর্যের চারদিকে আবর্তনীয় গ্রহসমুহের মত পরমাণুতে নিউক্লিয়াসের চতুর্দিকে কক্ষপথে কতগুলো ঋণাত্মক কণিকা সর্বদা ঘূর্ণায়মান থাকে। এদের ইলেকট্রন বলে।
৫. পরমাণু বিদ্যুৎ নিরপেক্ষ। তাই পরমাণুতে ধনাত্মক চার্জের সংখ্যা এবং পরিক্রমণশীল ঋণাত্মক চার্জযুক্ত ইলেকট্রনের সমান।
৬. নিউক্লিয়াস ও ইলেকট্রনের মধ্যে বিরাজিত কেন্দ্রমুখী স্থির বিদ্যুৎ আকর্ষণ বল ও ঘূর্ণনের ফলে সৃষ্ট কেন্দ্রবিমুখী বলের মান সমান ও বিপরীতমুখী।



একই পরমাণুতে যে কোন দুটি ইলেকট্রনেরচারটি কোয়ান্টাম সংখ্যার মান কখনোওএকই হতে পারেনা। দুটি ইলেকট্রনের ৩টিকোয়ান্টাম সংখ্যার মান একই হলে চতুর্থকোয়ান্টাম সংখ্যা অবশ্যই ভিন্ন হবে।
যেমনঃদুটি ইলেকট্রন বিশিষ্ট একটিপরমাণুতে -
১ম ইলেকট্রনের জন্য, n = 1,  l = 0, m = 0, s = + ,
২য় ইলেকট্রনের জন্য, n = 1,  l = 0, m = 0, s = - ,

অর্থাৎ একই পরমাণুর ২টি ইলেকট্রনের কক্ষপথের আকার  (n), আকৃতি ( l ), কৌণিক অবস্থান (m) একই হতে পারে যদি তাদের নিজ অক্ষের উপর ঘুর্ননের দিক পরস্পর বিপরীতমুখী হয়। সুতরাং পলির বর্জন নীতির মূলকথা হলো- " একটি পারমাণবিক অরবিটালে সর্বাধিক দুটি ইলেকট্রন থাকতে পারে যদি তাদের ঘুর্নন বা স্পিন বিপরীত মুখী হয়। 

 
 
লবণ একটি অতি প্রয়োজনীয় জিনিস। প্রতিদিন তা আমাদের প্রয়োজন। লবণে আয়োডিন থাকে যা আমাদের দেহের জন্য খুব প্রয়োজনীয়। কিন্তু বাজারে আয়োডিন ছাড়া লবণ অনেক ব্যাবসায়ী আয়োডিন আছে বলে বিক্রি করে। তাই আপনি যদি তা সনাক্ত করতে চান তাহলে আপনাকে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করতে হবে:

১। লবণ ক্রয় করুন।
২। ভাল লেবু দরকার।
৩। লেবু সামান্য লবণে কয়েক ফোটা দিন।

কিছুক্ষনের মাঝে যদি লবণ যদি নীল না হয় তবে বুঝতে হবে লবণ এ আয়োডিন নেই।
 
ছন্দের মাধ্যমে পর্যায় সারণী শিখবো । আমি জানি আপনারা সবাই জানেন..... তারপরও
কিছু জিনিস কারো কাছে নতুন হতে পারে বিশেষ
করে জারন - বিজারনের ব্যাপারটা আশা করি সবার ভালো লাগবে ।
গ্রুপ 1A- H Li Na K Rb Cs Fr
হে লি না কে রুবি সাজাবে ফ্রান্সে
গ্রুপ 2A- Be Mg Ca Sr Ba Ra
বিধবা মায়ের ক্যাডার সন্তান বাদশাহ রহিম
অথবা বিরিয়ানি মোগলাই কাবাব সরিয়ে বাটিতে রাখ
অথবা বিধবা মহিলা কা সার বাসনে রাধে
গ্রুপ 3A- B Al Ga In Ti
বরুন অল্পতেই গেল ইন্ডিয়া তে
অথবা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ গেল ইন্ডিয়া ট্যুরে
গ্রুপ 4A - C Si Ge Sn Pb
কলিকাতা সিটিতে গেলে সোনা পাবে
অথবা কাদঁলে শার্ট গেন্জি স্যান্ডেল পাবে
গ্রুপ 5A - N P As Sb Bi
নাই প্রিয়া আজ সবই বিরহের
অথবা না ফিজ আছে আন্টির বাসায় (Sb-অ্যান্টিমনি)
অথবা নাই পারুল আছে সাবিনা বিয়ান
গ্রুপ 6A - O S Se Te Po
অফিস শেষে সেলিনা টেলিফোন পেল
অথবা ও এস এস-ই তে পড়ে
নিষ্ক্রিয় ধাতু - He Ne Ar Kr Xe Rn
হে না আর করিম যাবে রমনায় (Xe-জেনন)
আচ্ছা এবার একটু জারন-বিজারন নিয়ে সামান্য কিছু কথা
বলি।
বলেন তো দেখি জারক e- গ্রহন করে নাকি ত্যাগ
করে? কি confused?
মনে রাখার জন্য - জাগ্রত বিদ্বান জা-জারক গ্র-গ্রহন বি-বিজারক দ্বান-দান আশা করি এখন থেকে R ভুলবেন না । এবার বলেন তো দেখি কখন জারন বিক্রিয়া হয়?
ইলেকট্রন ত্যাগ হলে নাকি গ্রহন হলে? আবার
confused? মনে রাখবেন -জারন মানে ছাড়ন অর্থাৎ
ইলেকট্রন ত্যাগ , বিজারন তার বিপরীত । 


অ্যাভোগাড্রো সংখ্যা হলো কোন পদার্থের এক মোলে বিদ্যমান অণুর সংখ্যা। এটি একটি ধ্রুবসংখ্যা, যা NA দ্বারা সূচিত হয়। NA = ৬.০২ X ১০২৩। বিভিন্ন পদ্ধতিতে অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার নির্ণীত মানের মধ্যে পার্থক্য অতি সামান্য পরিলক্ষিত হয়। ঊনবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধেই সর্বপ্রথম গ্যাসের গতিতত্ত্ব থেকে এর মান প্রাক্কলন করা হয়। NA এর সবচেয়ে নির্ভুল মান পাওয়া যায় রঞ্জনরশ্মি পরিমাপ এবং ঘনত্ব উপাত্ত থেকে। এটি একটি অত্যাধুনিক পদ্ধতি। অতি সাম্প্রতিককালের পরিমাপসমূহ থেকে এর যে মান পাওয়া গেছে তা হলো ৬.০২২১০ X ১০২৩
আমাদিও আভোগাদ্রোর
অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার নামকরণ করা হয়েছে ১৯ শতকের ইতালীয় রসায়নবিদ আমাদিও আভোগাদ্রোর নামানুসারে। ১৮১১ সালে তিনি প্রথম প্রস্তাব করেন যে কোন গ্যাসের আয়তন স্থির তাপমাত্রা ও চাপে তাতে বিদ্যমান অণু বা পরমাণু সংখ্যার সমান।  ১৯০৯ সালে ফরাসী বিজ্ঞানী জিন বাপটিস্ট পেরিন ধ্রুবসংখ্যাটিকে অ্যাভোগাড্রোর সম্মানে নামকরণের প্রস্তাব করেন। পেরিন বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার মান নির্ণয়ের চেষ্টা করেন এবং এ কারনে ১৯২৬ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
১৮৬৫ সালে সর্বপ্রথম জোহান জোসেফ লসমিডট্‌ ধ্রুবসংখ্যাটির মান নির্দেশ করেন। তিনি একটি নির্দিষ্ট আয়তনে অণুর সংখ্যা গণনা করার মত একি ধরনের একটি প্রক্রিয়ায় বাতাসের অণুগুলোর গড় ব্যাস নির্ণয় করতে সমর্থ হন। তাঁর সম্মানে একক আয়তনে গ্যাসের অণুর সংখ্যাকে লসমিডট্‌ ধ্রুবক নামকরণ করা হয়েছে যা কিনা অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার সাথে সরাসরি সম্পর্কিত।
অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার নির্ভুল মান নির্ণয় করা সম্ভব হয় যখন ১৯১০ সালে আমেরিকান পদার্থবিজ্ঞানী রবার্ট মিলিকান একটা ইলেকট্রনের চার্জ পরিমাপ করেন। ১৮৩৪ সালে মাইকেল ফ্যারাডের তড়িৎ বিশ্লেষণ এর গবেষণা গুলো থেকে জানা যায় এক মোল ইলেকট্রনের চার্জ সর্বদা স্থির বা ধ্রুব, যাকে বলা হয় ১ ফ্যারাডে। এক মোল ইলেকট্রনের চার্জকে একটা ইলেকট্রনের চার্জ দিয়ে ভাগ করে অ্যাভোগাড্রো সংখ্যার মান নির্ণয় করা যায়।
পেরিন মূলত অক্সিজেনের এক গ্রাম অণুতে বিদ্যমান অণুর সংখ্যাকেই অ্যাভোগাড্রো সংখ্যা (N) নামকরণের প্রস্তাব করেছিলেন, যেটা এখনো ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, বিশেষত প্রাথমিক গবেষণা কাজ গুলোতে। পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে যখন পরিমাপের আন্তর্জাতিক একক (SI) এ মোল কে একটি মৌলিক এককে রূপান্তর করা হল তখন এর নাম পরিবর্তন করে অ্যাভোগাড্রো ধ্রুবক (NA) রাখা হয়, যা কোন বস্তুতে উপস্থিত পদার্থের পরিমাণ প্রকাশ করে এবং পরিমাপের মাত্রার উপর নির্ভর করে না। এই স্বীকৃতির ফলে অ্যাভোগাড্রো সংখ্যা (NA) আর একটি বিশুদ্ধ সংখ্যা নয়, এর একক রয়েছে যা হচ্ছে মোলের বিপরীত রাশি (মোল1)। যদিও পদার্থের পরিমাণ প্রকাশে সাধারণত মোলই ব্যবহৃত হয়, অ্যাভোগাড্রো সংখ্যাকে আরো কিছু এককের মাধ্যমেও প্রকাশ করা হয়, যেমন পাউন্ড মোল (lb-mol) কিংবা আউন্স মোল (oz-mol)।
NA = ২.৭৩১৫৯৭৫৭(১৪)×১০২৬ (lb-mol)−১ = ১.৭০৭২৪৮৪৭৯(৮৫)×১০২৫ (oz-mol)−১


Edited By:
ইমন রায়হান
২০১০-১১ সেশন
বিএসসি অনার্স (রসায়ন)
এমএসসি (রসায়ন)
ডিপ্লোমা ইন আইটি (J2EE)
মাস্টার্স ইন (ইনফরমেশন টেকনোলজি)
জাবা প্রোগ্রামার & সফটওয়্যার ডেভেলপার

১.লেবু ------------সাইট্রিক এসিড।
২.আপেল-----------ম্যালিক এসিড।
৩.তেতুল-----------টারটারিক এসিড।
৪.পেয়ারা-----------এসকরবিক এসিড।
৫.আমড়া-----------এসকরবিক এসিড।
৬.টমেটো-----------মলিক এসিড।
৭.কমলা------------- এসকরবিক এসিড।
৮.কামরাঙ্গা----------- এসকরবিক এসিড।
৯.আমলকি-----------অক্সালিক এসিড।
১০.আঙ্গুর------------টারটারিক এসিড


 
 
 ১। পদার্থ কাকে বলে?
উত্তরঃ যার ভর আছে, যা কোন স্থান দখল করে অবস্থান করে এবং তার স্থিতিশীল বা গতিশীল অবস্থার পরিবর্তনে বাধা প্রদান করে তাকে পদার্থ বলে।
২। প্রতীক কাকে বলে?
উত্তরঃ কোন মৌলের পূর্ণ নামের সংক্ষিপ্ত রূপকে প্রতীক বলে।
৩। সংকেত কাকে বলে?
উত্তরঃ মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের অণু প্রতীকের সাহায্যে যেভাবে প্রকাশ করা হয় তাকে সংকেত বা আণবিক সংকেত বলে।
৪। গাঠনিক সংকেত কাকে বলে?
উত্তরঃ কোন পদার্থের অণুকে প্রতীকের সাহায্যে রাসায়নিক বন্ধন দেখিয়ে যে সংকেত তৈরি করা হয় তাকে গাঠনিক সংকেত বলে।
৫। যোজনী কাকে বলে?
উত্তরঃ কোন মৌলের অন্য মৌলের সঙ্গে যুক্ত হবার সামর্থকে ঐ মৌলের যোজনী বলে।
৬। সক্রিয় যোজনী কাকে বলে?
উত্তরঃ কোন যৌগে মৌলের যে যোজনী ব্যবহৃত হয় তাকে ঐ মৌলের সক্রিয় যোজনী বলে।
৭। সুপ্ত যোজনী কাকে বলে?
উত্তরঃ মৌলের সর্বোচ্চ যোজনী থেকে সক্রিয় যোজনী বাদ দিলে সুপ্ত যোজনী পাওয়া যায়।
৮। পূর্ণ যৌগ কাকে বলে?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ যোজনী দিয়ে যৌগ গঠিত হলে তাকে পূর্ণ যৌগ বলে।
৯। অপূর্ণ যৌগ কাকে বলে?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ যোজনী ছাড়া অন্য যোজনী দিয়ে যৌগ গঠিত হলে তাকে অপূর্ণ যৌগ বলে।
১০। মনোভ্যালেন্ট মৌল কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সকল মৌলের যোজনী এক (১) ঐ সকল মৌলকে মনোভ্যালেন্ট মৌল বলে। যেমনঃ পটাসিয়াম।
১১। ডাইভ্যালেন্ট মৌল কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সকল মৌলের যোজনী দুই (২) ঐ সকল মৌলকে ডাইভ্যালেন্ট মৌল বলে। যেমনঃ অক্সিজেন।
১২। ট্রাইভ্যালেন্ট মৌল কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সকল মৌলের যোজনী তিন (৩) ঐ সকল মৌলকে ট্রাইভ্যালেন্ট মৌল বলে। যেমনঃ অ্যালুমিনিয়াম।
১২। রাসায়নিক ক্রিয়া কাহাকে বলে?
উত্তরঃ একটি মৌলের বা যৌগিক পদার্থের রাসায়নিক পরিবর্তনের ফলে এক বা একাধিক নতুন পদার্থের সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে রাসায়নিক ক্রিয়া বলে।
১৩। রাসায়নিক আসক্তি কাকে বলে?
উত্তরঃ বিভিন্ন মৌলের মধ্যে একে অন্যের সঙ্গে যুক্ত হইবার প্রবনতাই হল রাসায়নিক আসক্তি।
১৪। পরমাণু কি?
উত্তরঃ মৌলের পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা যার স্বাধীন অস্তিত্ব নেই কিন্তু ক্ষুদ্রতম একক হিসেবে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে তাকে পরমাণু বলে।
১৫। মূল কণিকা কাকে বলে?
উত্তরঃ যে সকল অতিশয় ক্ষুদ্র কণিকা দ্বারা পরমাণু গঠিত তাদেরকে পরমাণুর মূল কণিকা বলে।
১৬। স্থায়ী মূল কণিকা কাকে বলে?
উত্তরঃ কতগুলো মূল কণিকা আছে যা সব পরমাণুতেই থাকে তাদেরকে স্থায়ী মূল কণিকা বলে।
১৭। অস্থায়ী মূল কণিকা কাকে বলে?
উত্তরঃ কতগুলো মূল কণিকা আছে যা কোন কোন মৌলের পরমাণুতে খুবই অল্প সময়ের জন্য থাকে এদেরকে অস্থায়ী মূল কণিকা বলে।
১৮। কম্পজিট কণিকা কাকে বলে?
উত্তরঃ স্থায়ী ও অস্থায়ী মূল কণিকা ছাড়াও আরও এক ধরণের ভারী কণিকা দেখা যায় এদেরকে কম্পোজিট কণিকা বলে।
১৯। নিউক্লিয়ার শক্তি কি?
উত্তরঃ পরমাণুর নিউক্লিয়াসে প্রোটন ও নিউট্রন যে শক্তির সাহায্যে যুক্ত থাকে তাকে নিউক্লিয়ার শক্তি বলে।
২০। পারমানবিক সংখ্যা কি?
উত্তরঃ কোন মৌলের পরমাণুর নিউক্লিয়াসে উপস্থিত ধনাত্মক চার্জ তথা প্রোটনের সংখ্যাকে ঐ মৌলের পারমানবিক সংখ্যা বা পরমাণু ক্রমাংক বলে।