পরমাণুঃ- মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা যার স্বাধীন অস্তিত্ব নেই, কিন্তু ক্ষুদ্রতম একক হিসেবে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করে তাকে পরমাণু বলে।
মূল কণিকাঃ- যে সকল নিরতিশয় ক্ষুদ্র কণিকা দ্বারা পরমাণু গঠিত তাদের কে পরমাণুর মূল কণিকা বলে।
মূল কণিকা ৩ প্রকার যথাঃ- ১) স্থায়ী মূল কণিকা, ২) অস্থায়ী মূল কণিকা,
৩) কম্পোজিট কণিকা।
১) স্থায়ী মূল কণিকাঃ- কত গুলো মূল কণিকা আছে যা সব মৌলের পরমাণুতেই থাকে, তাদের কে স্থায়ী মূল কণিকা বলে। স্থায়ী মূল কণিকা ৩ টি যথাঃ- ১) প্রোটন, ২) নিউট্রন, ৩) ইলেকট্রন ।
২) অস্থায়ী মূল কণিকাঃ- কত গুলো মূল কনিকা আছে যা কোন কোন মৌলের পরমাণুতে খুবই অল্প সময়ের জন্য অস্থায়ীভাবে থাকে। এদেরকে অস্থায়ী মূল কণিকা বলে। এ ধরনের কণিকার সংখ্যা প্রায় একশ, এদের মধ্যে কিছু হলো-
১) নিউট্রিনো, ২) অ্যান্টিনিউট্রিনো, ৩) পজিট্রন, ৪) মেসন ইত্যাদি।
৩) কম্পোজিট কণিকাঃ- স্থায়ী ও অস্থায়ী মূল কণিকা ব্যতীত আর এক ধরনের ভারী কণিকা দেখা যায়। একে কম্পোজিট কণিকা বলে। যেমনঃ- ১) ডিউটেরন কণা,
২) আলফা কণা।
0 comments:
Post a Comment