ক্যালসিয়াম হাইপোক্লোরাইটএটি একটি অজৈব যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত Ca(OCl)Cl। পানি পরিশোধন এবং ব্লিচিং এজেন্ট হিসেবে ক্লোরিন পাউডার অথবা ব্লিচ পাউডার নামে বাজারে পাওয়া যায়। আর্দ্র এবং অনাদ্র দুই অবস্থায় ক্যালসিয়াম হাইপোক্লোরাইট পাওয়া যায়। এটা পানিতে খুব বেশি দ্রবীভূত হয় না। এর থেকে তীব্র ক্লোরিনের গন্ধ পাওয়া যায়।বৈশিষ্ট্যসাদা, অনিয়তাকার এবং একটি অজৈব পদার্থ ।ক্লোরিনের ...
অজৈব যৌগের নামকরণ এর নিয়মাবলী।
আমরা জানি, জগতে জৈব যৌগের সংখ্যা অনেক। তার তুলনায় অজৈব যৌগের কম। তাই, এর নামকরণের জন্য সমস্যায় তেমন পড়তে হয় নাই।কিন্তু, যত দিন যাচ্ছে অজৈব যৌগের সংখ্যাও বাড়ছে এবং এদের নামকরণে তাই কিছু সমস্যা দেখা দেয়। কিছু কিছু যৌগের নাম তার যৌগতে উপস্থিত মৌলের নাম অনুসারে হয় একধরণের আর শিল্পক্ষেত্রে তার নাম ভিন্ন থাকে।আবার, অজৈব যৌগের গঠন ভৌত অবস্থার উপরে নির্ভর করে বলে নামকরণে অনেক ধরণের সমস্যা ...
ইথানল কি? ইথানলের রসায়ন
ইথানল যা ইথাইল অ্যালকোহল নামেও পরিচিত এক প্রকারের অ্যালকোহল। এটি দাহ্য, স্বাদবিহীন, বর্ণহীন, সামান্য বিষাক্ত ও বিশিষ্ট গন্ধযুক্ত এবং অধিকাংশ মদ এর প্রধান উপাদান। এতে ৯৯% বিশুদ্ধ অ্যালকোহল থাকে। এটি জৈব সংশ্লেষণে ব্যবহৃত হয়। এর রাসায়নিক সংকেত হল CH3-CH2-OH বা C2H6O বা EtOH C2H5OH বা C2H6O।রাসায়নিক সংকেতঃইথানল দুই কার্বন বিশিষ্ট এলকোহল। এর রাসায়নিক সংকেত হচ্ছে: CH3CH2OH ...
বাফার জিনিসটা কী?
“বাফার হলো এমন একটি দ্রবণ যা pH পরিবর্তনে বাধা প্রদান করে।” ব্যাপারটি অনেকটা এমন যে, বাফার হলো সেনাপতি আর pH হলো রাজা। রাজ্য দখল করার জন্য এসিড অথবা ক্ষার যে ই আসুক না কেন, বাফারের কাজই হলো শত্রুদের আপ্যায়ন করে pH কে ঠিক রাখা। একজন সেনাপতি কতটুকু দক্ষ তা নির্ভর করে শ্ত্রুর বিরুদ্ধে তার যুদ্ধকৌশলের উপর। ঠিক একইভাবে বাফারের ক্ষমতা নির্ভর করে যে তা দ্রবণের pH কে পরিবর্তনের ...
জৈব যৌগের সমাণুতা - ১
জৈব যৌগের সমাণুতা:যেসব যৌগের আনবিক সংকেত এক হওয়া সত্ত্বেও এদের গাঠনিক সংকেতের ভিন্নতার কারণে এবং অণুস্থিত পরমাণুসমূহের ত্রিমাত্রিক বিন্যাসের ভিন্নতার কারণে এদের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মের পার্থক্য দেখা যায় সেসব যৌগকে পরস্পরের সমাণু এবং যৌগের এরূপ ধর্মকে সমাণুতা বলে।সমাণুতার প্রকারভেদ:সমাণুতাকে প্রধানত দু শ্রেণীতে ভাগ করা যায়-ক. গাঠনিক সমাণুতা।এবং খ. ত্রিমাত্রিক বা স্টেরিও সমাণুতা।ক. ...
রসায়ন এর কতিপয় সংজ্ঞাসমূহ
পরমাণুমৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা যা ঐ পদার্থের বৈশিষ্ট্য রক্ষা করে। যাকে বিশ্লেষিত করলে আরো ক্ষুদ্রতম কণা ইলেক্ট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন পাওয়া যায়। পরমাণুকে দুটি ভিন্ন অঞ্চলে ভাগ করা যায়। একটিকে কেন্দ্র বলা হয়- যে অংশে পরমাণুর সকল ভর ও ধনাত্বক চার্জ পুঞ্জীভূত থাকে। অর্থাৎ নিরপেক্ষ নিউট্রন ও ধনাত্বক প্রোটন ...