জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) এর ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’, ‘বি’, ‘সি’ ও ‘ই’ ইউনিটের ভর্তি কার্যক্রম শুরু হবে আগামী ২৭ নভেম্বর ২০১৬ । ২২ নভেম্বর ২০১৬, বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ, তথ্য ও প্রকাশনা দপ্তর থেকে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপতিতে এসব তথ্য জানানো হয় । বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী যাবতীয় তথ্য নিচে উল্লেখ করা হলঃ
A ইউনিটের ক্ষেত্রেঃ
১ম মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২৭ নভেম্বর হতে ২৯ নভেম্বর মধ্যে ,২য় মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ৪ ডিসেম্বর থেকে ৬ ডিসেম্বর-এর মধ্যে , ৩য় মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ৮ ডিসেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বরের মধ্যে , ৪র্থ মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ১৩ ডিসেম্বর হতে ১৫ ডিসেম্বর-এর মধ্যে , এবং ৫ম মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২৬ ডিসেম্বর হতে ২৮ ডিসেম্বর-এর মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।
B ও E ইউনিটের ক্ষেত্রেঃ
১ম মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২৭ নভেম্বর থেকে ২৯ নভেম্বরের মধ্যে , ২য় মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ৫ ডিসেম্বর থেকে ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে , ৩য় মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ১৩ ডিসেম্বর হতে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে , ৪র্থ মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২০ ডিসেম্বর হতে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে এবং ৫ম মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২৭ ডিসেম্বর হতে ২৮ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে ।
C ইউনিটের ক্ষেত্রেঃ
১ম মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২৭ নভেম্বর হতে ১ ডিসেম্বরের মধ্যে , ২য় মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ৫ থেকে ৮ ডিসেম্বরের মধ্যে , ৩য় মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ১৩ ডিসেম্বর হতে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে , ৪র্থ মেরিটে স্থান প্রাপ্তদের ২৬ ডিসেম্বর হতে ২৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।
ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানতে visit করুন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইট www.jnu.ac.bd -এ ।
ট্রেনিং এখন আর টাকা দিয়ে করার দরকার হয়না, ২০০ঘন্টার ট্রেনিং সম্পূর্ণ ফ্রিতে
অনেকেই আছেন, যারা কাজ শিখতে আগ্রহী, কিন্তু টাকার অভাবে করতে পারছেন না। তাদের জন্য সরকারী উদ্যোগে চাকুরি কিংবা ১০০% ইনকামের নিশ্চয়তা সহকারে ২০০ঘন্টার ফ্রি ট্রেইনিং (ট্রেইনিং সেন্টারে ৬০ঘন্টার ট্রেনিং ফি: ২০,০০০টাকা, সরকারি ট্রেনিং ২০০ঘন্টা) অফার চলছে।
এবার আর ৭-১০দিন নয়। ৫০দিনের ২০০ঘন্টার ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক ট্রেনিং করানো হবে সরকারের উদ্যোগে সম্পূর্ণ ফ্রিতে। সারাদেশেই এ ট্রেনিং কাযক্রম একযোগে শুরু হচ্ছে নভেম্বর মাস থেকে। আজ থেকে রেজিঃ কাযক্রম শুরু করে দিতে পারেন সবাই।
মিনিমাম এইচ.এস.সি পাশ যেকোন স্টুডেন্ট এ ট্রেনিং নিতে পারবেন।
♦ কোর্স সমূহ:
– গ্রাফিক ডিজাইন
– ডিজিটাল মার্কেটিং
– ওয়েব ডিজাইন
প্রতিটা কোর্সটি দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে। ১ম ১০০ ঘন্টা বেসিক, পরের ১০০ঘন্টা অ্যাডভান্স ট্রেইনিং।
এর সাথে আবার প্রতি ১০০ঘন্টার সাথে যুক্ত থাকবে ২৫ঘন্টার সফট স্কীল কোর্স (আউটসোর্সিং করার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের কোর্স)
একজন যে কোন একটি কোর্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
♦ কিভাবে করবেন?
– নিচের লিংকে গিয়ে রেজিঃ ফরম পূরন করুনঃ http://ledp.ictd.gov.bd/registration
– ফরমটি পূরন করার পরের স্টেপে প্রশ্ন পাবেন, সেই প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর দিতে পারলে, আপনি রেজিঃ ১ম ধাপ পূর্ণ করলেন।
– এরপর আপনি যে জেলা থেকে পূরন করেছেন, সেই এলাকাতে যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত রয়েছেন, তারাই আপনাকে ১০দিনের মধ্যে ইন্টারভিউতে ডাকবেন। সেই ইন্টারভিউতে পাশ করলেই আপনি এ কোর্সটি করার জন্য যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।
– নিচের লিংকে গিয়ে রেজিঃ ফরম পূরন করুনঃ http://ledp.ictd.gov.bd/registration
– ফরমটি পূরন করার পরের স্টেপে প্রশ্ন পাবেন, সেই প্রশ্নগুলোর সঠিক উত্তর দিতে পারলে, আপনি রেজিঃ ১ম ধাপ পূর্ণ করলেন।
– এরপর আপনি যে জেলা থেকে পূরন করেছেন, সেই এলাকাতে যারা দায়িত্বপ্রাপ্ত রয়েছেন, তারাই আপনাকে ১০দিনের মধ্যে ইন্টারভিউতে ডাকবেন। সেই ইন্টারভিউতে পাশ করলেই আপনি এ কোর্সটি করার জন্য যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।
যেসব যোগ্যতার ভিত্তিতে এই মূল্যবান ফ্রি ট্রেনিং এ সুযোগ ও ল্যাপটপ গিফট পাবেন ঃ
যেসব যোগ্যতার ভিত্তিতে এই মূল্যবান ফ্রি ট্রেনিং এ সুযোগ পাবেন ঃ
♦ ১ম ধাপ: মিনিমাম এইচ.এস.সি পাশ/ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া/ পড়ালেখা শেষ হয়েছে / যারা চাকুরী করছেন ও তার পাশাপাশি বাড়তি ইনকাম এ আগ্রহী স্টুডেন্ট এ ট্রেনিং নিতে পারবেন।
♦ ২য় ধাপ: রেজিঃ ফরম পূরন করা ও অন-লাইনে পরীক্ষা দেয়া http://ledp.ictd.gov.bd/
♦ ৩য় ধাপ: রেজিঃ সম্পন্ন হওয়ার পরে যেসব বিষয়য়ের উপর প্রাথমিক সিলেকশনের জন্য নজর দেয়া হবে তা ঃ-
-একদম নতুন ফ্রেশারকেও নেয়া হবে যদি অনলাইনে ইঙ্কাম করার প্রবল ইচ্ছা শক্তি থাকে।
অথবা যাদের কম্পিউটারের বেসিক জানা আছে
অথবা যাদের ফ্রিল্যান্সিং এ প্রচুর আগ্রহ ও ধৈর্য আছেে
অথবা যাদের গ্রাফিক্স ডিজাইন /ইন্টারনেট মার্কেটিং / প্রোগামিং/ ওয়েব ডিজাইনিং এ বেসিক জানা আছে
অথবা যারা CSE স্টুডেন্ট অথবা যাদের ইংরেজীতে দক্ষতা আছে
–সেইরকম ব্যক্তিদেরকে আরও অ্যাডভান্স হওয়ার জন্য ট্রেনিং প্রদান করা প্রদান করা হবে।
♦ ৪র্থ ধাপ ঃ ফাইনাল ধাপটি হচ্ছে ভাইভা।
উপরিউক্ত ধাপগুলো সফলভাবে সম্পন্ন হলেই আপনি সত্যিকারের একজন ভাগ্যবান ও সরকারী খরছে এই মূল্যবান ট্রেনিংয়ের এর সুযোগ পাবেন।
কিভাবে Free পেতে পারেন হাই কনফিগারেশনের ল্যাপটপ (Core i7 w core i5) ?
যারা ট্রেনিংয়ের সুযোগ পাবেন তাদের প্রতি ব্যাচের (২৫ জন) দুইজনকে গিফট করা হবে হাই কনফিগারেশনের ল্যাপটপ
সেক্ষেত্রে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করা হবে।
– ফ্রি ট্রেনিংয়ে ঝড়ে পরে বেশি। তাই তাদের ৯০% উপস্থিতি নিশ্চিত থাকে।
– ভাল পারফরমারদের জন্য পুরস্কারের ব্যবস্থা করতে হবে।
হুমম, খুব দামি পুরস্কারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতি ব্যাচের দুইজনকে হাই কনফিগারেশনের ল্যাপটপ গিফট করা হবে।
-এখানে যারা উক্ত ট্রেনিংয়ের পাশাপাশি/ কোর্সের পরে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস বা আউটসোর্সিং এ Income Proof দেখাতে পারবে তাদেরকে বিভিন্ন আইটে ফার্মের সাথে ও বিভিন্ন সরকারী প্রজেক্টসহ ও অন্যান্য গ্রুপ্রের সাথে কাজ করার সুযোগসহ প্রদান করা হবে ।
যোগাযোগের হেল্প লাইন : চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের আগ্রহী প্রার্থীদের রেজিঃ সংক্রান্ত কোন সমস্যা হলে রেডিসন ডিজিটাল টেকনোলজিস লিঃ এর কল সেন্টারে ফোন করে এই সংক্রান্ত বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারেন ও সহযোগিতা পেতে পারেন। কল সেন্টারের নং ০১৬১১৭৭৭৭৭০ অথবা ০১৬১১৯৯৯৯০০
এরফান হোছাইন
ট্রেইনার @ আইসিটি ডিভিশন ( আইসিটি মন্ত্রনালয়)
লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেব প্রজেক্ট ও ফ্রিল্যান্সার
আগেই বলেনি এখনো রিলিজ স্লিপের নোটিশ প্রকাশিত হয়নি, হওয়া মাত্রই আমাদের সাইটে প্রকাশ করা হবে।
রিলিজ স্লিপ নিয়ে বিস্তারিত তথ্য
---------------------------------------------
------
আমাদের সকল পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিন
STUDY & JOBS 24
১। যারা ২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষে অনার্সে ভর্তির জন্য আবেদন করেছিলেন কিন্তু চান্স পান নি মূলত তাদের জন্যই রিলিজ স্লিপ।আবেদনকৃত কলেজে পর্যাপ্ত আসন শেষ হওয়াতে চান্স না পাওয়ায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অন্য যে সকল কলেজে আসন খালি থাকবে সেসকল কলেজে আবেদন করার সুযোগ।
২। যারা ১ম ও ২য় মেধাতালিকায় চান্স/ সাবজেক্ট পেয়েও ভর্তি হন নি তারাও রিলিজ স্লিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।যারা ভর্তি হয়েছেন তারা পারবেন না।
৩। রিলিজ স্লিপে আবেদন করা যাবে সর্বোচ্চ ৫টি কলেজ।আপনি চাইলে ৩টি বা ৪টি কলেজেও আবেদন করতে পারবেন।যদি ৫টাতে করতে না চান সেক্ষেত্রে।
★★ # রিলিজ_স্লিপে_আবেদন_করার_নিয়মঃ
৪। প্রথমে আপনি যখন আবেদন করেছিলেন তখন আপনার পছন্দ মত ১টা কলেজে আবেদন করেছেন।এবং সাবজেক্টের একটা লিষ্ট পেয়েছেন।সেখান থেকে পছন্দমত সাবজেক্ট সিরিয়ালে সাজিয়েছিলেন। রিলিজ স্লিপে একই কাজ করবেন।নতুন কিছু নয়।আগে করেছিলেন ১টা কলেজে। এখন করবেন ৫টা কলেজে।পার্থক্য এতটুকুই। প্রতিটা কলেজের জন্য আলাদা আলাদা সাবজেক্ট লিষ্ট পাবেন। প্রতিটার জন্য নিজের পছন্দ মত সাবজেক্ট সিরিয়াল করতে হবে।
৫। আপনি চাইলে ৫টি কলেজ ৫টি জেলাতেও চয়েস দিতে পারবেন।ধরুন ২টা দিলেন ঢাকা, ৩টা দিলেন রাজশাহী।এরকমটাও সম্ভব যদি কেউ দিতে চান।
৬। রিলিজ স্লিপ পূরনের সময় আপনি যে জেলায় আবেদন করতে চান সে জালার নাম,বিভাগের নাম পূরন করলে আপনার ওই জেলায় কোন কোন কলেজে অনার্স আছে সেটা দেখতে পারবেন।তারপর নিজের পছন্দমত চয়েস করবেন কোনটাতে আবেদন করবেন।
৭। রিলিজ স্লিপ পূরনের সময় যখন কলেজ সিলেক্ট করবেন তখন প্রতিটা কলেজে কোন কোন সাবজেক্ট আছে ও সেই
সাবজেক্টগুলোতে কতটি করে আসন খালি আছে তা দেখতে পাবেন।
৮। প্রথমে যে কলেজে আবেদন করেছিলেন সেখানে হয়তো ৮টা বা ১০টা সাবজেক্ট চয়েস করতে পেরেছিলেন।কিন্তু রিলিজ স্লিপেও সেম সাবজেক্টগুলোই আসবে এমনটা নয়। প্রতিটা কলেজের উপর নির্ভর করবে কোন কোন সাবজেক্ট আপনি চয়েস দিতে পারবেন।সব কলেজে সবরকম সাবজেক্ট থাকে না।যেমন ঢাকা কলেজে ফিন্যান্স নেই।তাই অনলাইনে যদি ঢাকা কলেজ সিলেক্ট করেন সেখানে ফিন্যান্স 'শো' করবেনা। আবার ধরুন আপনি প্রথমে ঢাকা কলেজে আবেদন করেছিলেন তখন ফিন্যান্স দিতে পারেন নি।এখন রিলিজস্লিপে মিরপুর কলেজ চয়েস দিলেন সেখানে ফিন্যান্স থাকায় অনলাইনে 'শো' করবে। অর্থাৎ প্রতিটা কলেজের জন্য অনলাইনে যে সাবজেক্টগুলো 'শো' করবে শুধুমাত্র সেগুলোর ভেতর থেকে পছন্দ অনুযায়ী সিলেক্ট করতে পারবেন।
৯। যে সকল কলেজে আসন বেশি খালি থাকবে সেসকল কলেজ চয়েস দিবেন। এতে সাবজেক্ট পাওয়ার আশা বেশি
থাকবে।এবং যে কলেজে আসন বেশি খালি থাকবে সেগুলো সিরিয়ালে উপরের দিকে দিবেন।সেটা কলেজের
বেলাতেই হোক কিংবা সাবজেক্টের বেলায়।
১০। রিলিজ স্লিপ পূরনের সময় প্রতিটা কলেজের জন্য সাবজেক্ট লিষ্ট থেকে যখন নিজের পছন্দমত সাবজেক্ট সিরিয়াল
করে দিবেন তখন এমন কোন সাবজেক্ট চয়েস দিবেন না যেটা পেলেও আপনি পড়বেন না।এর পেছনে যুক্তি ২টাঃ
-------(ক) আপনি যে সাবজেক্ট টি পেলেও পড়বেন না সেটা চয়েস দিলেন।ধরে নিলাম সেটা ১০নাম্বারেই দিলেন।কিন্তু ওই সাবজেক্টে আসন খালি থাকায় আপনার যদি সেই সাবজেক্টটাই আসে তখন সেটাই পেয়ে যাবেন।অন্য কলেজে আর আপনার সিরিয়াল টানা হবে না।অথচ সেটা যদি না দিতেন তাহলে অন্য কলেজে ভালো একটি সাবজেক্ট পেলেও পেতে পারতেন।আর রিলিজ স্লিপে মাইগ্রেশনের কোন সুযোগ নেই। তাই সাবজেক্ট পরিবর্তনের আশা করারও সুযোগ নেই।
ধরুন- আপনি ৩টি কলেজ চয়েস দিলেন।
১। তেঁজগাও কলেজ।
সাবজেক্ট চয়েস দিলেন - (i) হিসাববিজ্ঞান (ii) ম্যানেজমেন্ট (iii) মার্কেটিং
২। শেখ বোরহানউদ্দীন কলেজ।
সাবজেক্ট চয়েস দিলেন- (i) হিসাববিজ্ঞান (ii) ম্যানেজমেন্ট। (iii) মার্কেটিং।
৩। ঢাকা কমার্স কলেজ। (i) হিসাববিজ্ঞান (ii) ম্যানেজমেন্ট (iii) মার্কেটিং।
ধরুন আপনি মার্কেটিং এ পড়তে চান না।তবুও চয়েস দিছেন।সিরিয়াল সবসময় ১ থেকেই শুরু হয় এটা আমরা সবাই জানি। যখন আপনার রেজাল্ট কাউন্ট করা হবে তখন দেখুন কি হবেঃ তেঁজগাও কলেজ দিয়ে শুরু হলো,আপনার
যা রেজাল্ট তাতে আপনি কোন সাবজেক্টেই চান্স পেলেন না।আসন কম থাকায়।যা আসন আছে তা তারাই পেয়ে গেছে যাদের জিপিএ আপনার থেকে বেশি। এবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আপনার চয়েস করা ২য় কলেজ শেখ বোরহানউদ্দীন
কলেজে আপনার রেজাল্ট কাউন্ট শুরু করলো।প্রথমে একাউন্টিং এ কাউন্ট করলো,আপনার যা জিপিএ তা দিয়ে আপনি সাবজেক্ট পেলেন না।তারপর ম্যানেজমেন্টে কাউন্ট করলো,এখানেও পেলেন না।কিন্তু মার্কেটিং এ সিট থাকায় ও জিপিএ পর্যাপ্ত হওয়ায় আপনি মার্কেটিং পেয়ে গেলেন।তাই আর ৩য় কলেজ ঢাকা কমার্স কলেজ পর্যন্ত আর তাদের যেতে হলো না।আপনার রেজাল্ট আসবে বোরহানউদ্দীন কলেজে মার্কেটিং পেয়েছেন।কিন্তু এখানে আপনি যদি মার্কেটিং চয়েস না
দিতেন তাহলে তারা ৩য় কলেজে কাউন্ট করতো।সেখানে আপনি একাউন্টিং পেলেও পেতে পারতেন। তাই যা করার ভেবে চিন্তে করবেন। যেটাতে চান্স পেলেও ভর্তি হবেন না বলে ঠিক করেছেন মন থেকে সেটাতে চয়েস দিবেন না। ★★★তবে তখন এই ধরণের বাছবিচার না করাই ভাল হবে। সব বিষয়ই চয়েস করাটা ভাল হবে/
বুদ্ধিমানের কাজ হবে।★★★
(খ) আপনি যেটাতে চান্স পেয়েও পড়বেন না সেটাতেও চয়েস দিলেন। এবং কপালজোড়ে সেই সাবজেক্টেই চান্স পেলেন।এবং ভর্তি হলেন না। এখানে আপনার কোন লস নেই।কিন্তু অন্যদিকে এমন অনেকেই আছেন, তার যে
কোন সাবজেক্ট দরকার।সাবজেক্ট কোন ব্যাপার না তারকাছে।তার চাই যে কোন একটা সাবজেক্ট অন্তত যাতে অনার্স টা করতে পারেন।শুধুমাত্র ফ্যামিলি কে সাপোর্ট করার জন্য। চিন্তা করে দেখেন আপনি চান্স পেয়েও ভর্তি হলেন না, কিন্তু অন্য একজন এ সাবজেক্ট টা পেলে তার স্বপ্ন পূরন হতো।তাই আবারো ভেবে দেখবেন বিষয় টা।আমার টার্গেট ছিলো যা
পাবো তাই নিয়ে পড়ব। তবে ইংরেজি টা আমার ১ম টার্গেট ছিল আর একাউন্টিং টার্গেটে ছিল না তাই ইংরেজি টা কে ১ম চয়েসে আর একাউন্টিং টা কর লাস্ট চয়েসে রেখে মাঝে আর যা যা সাব শো করেছিল পছন্দ ম্মত সিরিয়াল করে সব গুলো
সিলেক্ট করে ২ টা সরকারি আর ৩ টা বেসরকারি কলেজ সিলেক্ট করি। আল্লাহর রহমতে ২য় চয়েসের কলেজে
নাম এসে পড়ে ২য় চয়েসের সাবজেক্টে (যদিও ২য় কলেজ টা বেওসরকারি ছিল,১ম টা ছিল সরকারি)
১১। রিলিজ স্লিপের সময় সরকারি কলেজে আসন খুব একটা খালি থাকে না।সরকারি কলেজে আসন না থাকাতেই রিলিজ স্লিপ দেওয়া হয়। তাই কেউ সরকারি কলেজে চয়েস দিয়ে চয়েস নষ্ট করবেন না।চান্স পাওয়ার আশা করলে ৫টাই অর্ধসরকারি বা বেসরকারি কলেজে আবেদন করবেন। যাদের স্কোর ভাল থাকবে তারা
বড়জোর ৩ টা সরকারি কলেজ লিস্ট এ দিতে পারেন। যাদের স্কোর মিডিয়াম বা খারাপ থাকবে তারা ২ বা ১ টা সরকারি অথবা সবগুলোই বেসরকারি চয়েস করবেন।তারপরেও রিলিজ স্লিপ পূরনের সময় নিজ চোখেই দেখতে পারবেন।তখন যদি মনে হয় মোটামুটি সিট খালি আছে ও আপনার জিপিএ ভালো সেক্ষেত্রে ১টা বা ২টা সররকারি কলেজ চয়েস দিতে
পারেন।যদি দেন অবশ্যই প্রথমে দিবেন।
১২। রিলিজ স্লিপের সকল কার্যক্রম অনলাইনে।পূরন করে ১টা কপি প্রিন্ট করে নিজের কাছে রেখে দিবেন।কোন কলেজে যেতে হবে না।এবং কোন টাকা জমা দিতে হবে না। পরবর্তীতে যে কলেজে চান্স পাবেন সেখানে ভর্তির সময় উক্ত স্লিপ টি জমা দিবেন।।
১৩। রিলিজ স্লিপের ফলাফল প্রনয়ন করা হবে জিপিএর মাধ্যমে।
১৪। ফলাফল প্রনয়ন বা সাবজেক্ট দেওয়ার সিস্টেমঃ ধরুন আপনি ঢাকা কমার্স কলেজ কে
১ নাম্বারে চয়েস দিয়ে প্রথমে ইংরেজি সাবজেক্ট চয়েস দিলেন।তাদের ইংরেজিতে আসন ১০০টা থাকলেও এখন খালি আছে ৫০টা।অর্থাৎ
১ম ও ২য় মেধাতালিকায় চান্স পেয়ে বাকি ৫০জন ভর্তি হয়ে গেছে।রিলিজ স্লিপে ৫০টা সিটের জন্য আবেদন করলো ১০০জন।এই ১০০জনের ভেতরে যাদের জিপিএ বেশি ঐ ৫০জনই সাবজেক্ট টা পাবে।এরকম হবে।
১৫। তাই কলেজ ও সাবজেক্ট চয়েসের সময়কালে সতর্কতার সাথে এবং সময় নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে কাজ করবেন।এসব ভুলের কারনে অনেকে ভালো জিপিএ থেকেও ভালো সাবজেক্ট পাবেন না।আবার অনেকেই কম জিপিএ নিয়ে সাবজেক্ট পেয়ে যাবেন।যত চতুর হবেন ততই ভালো। সাবধান !!
- সবার জন্য শুভকামনা। এই ছিলো রিলিজ স্লিপের সবকিছু। সবাই ভালোমত বুঝার ট্রাই করেন।কারো আর কোন প্রশ্ন থাকার কথা না।কেউ পোষ্ট না পড়ে কমেন্ট করবেন না।এমন কোন প্রশ্ন করবেন না যেটার উত্তর পোষ্টেই দেওয়া আছে।এমনটা হলে উত্তর দেওয়া হবে না।
আগামী ২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা । বুধবার মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এই পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করে।
প্রথম দিন বাংলা (আবশ্যিক) প্রথমপত্র, সহজ বাংলা প্রথমপত্র এবং বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রথমপত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিগত বছরের ন্যায় এবারও (২০১৭)সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহ শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা।
সূচি অনুযায়ী, ২ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ৪ মার্চ পর্যন্ত চলবে তত্ত্বীয় পরীক্ষা। এরপর ৫ মার্চ শুরু হবে সব বিষয়ের ব্যবহারিক পরীক্ষা।
এবার পরীক্ষা কেন্দ্রে নেও্যা হচ্ছে আরো জোর নিরাপত্তা। পরীক্ষার হলে কেন্দ্র সচিব ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা পরীক্ষার্থী মোবাইল ফোন বহন বা ব্যবহার করতে পারবেন না।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এই পরীক্ষার সূচি :
প্রথম দিন বাংলা (আবশ্যিক) প্রথমপত্র, সহজ বাংলা প্রথমপত্র এবং বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রথমপত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিগত বছরের ন্যায় এবারও (২০১৭)সালের ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহ শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা।
সূচি অনুযায়ী, ২ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ৪ মার্চ পর্যন্ত চলবে তত্ত্বীয় পরীক্ষা। এরপর ৫ মার্চ শুরু হবে সব বিষয়ের ব্যবহারিক পরীক্ষা।
এবার পরীক্ষা কেন্দ্রে নেও্যা হচ্ছে আরো জোর নিরাপত্তা। পরীক্ষার হলে কেন্দ্র সচিব ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা পরীক্ষার্থী মোবাইল ফোন বহন বা ব্যবহার করতে পারবেন না।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এই পরীক্ষার সূচি :
মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সের জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর বিদেশে গিয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন দেখা শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণের জন্য ফ্রান্স দিচ্ছে আইফেল স্কলারশীপ। যাতে রয়েছে বিমান-টিকেটসহ টিউশন ফি ও অন্যান্য যাবতীয় খরচ। ফ্রান্সের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিদেশী শিক্ষার্থীদেরকে এ স্কলারশীপ দেয়া হবে। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের আবেদন করার শেষ তারিখ ৬ জানুয়ারি, ২০১৭।
আইফেল এক্সিলেন্স স্কলারশীপ প্রোগ্রাম ফ্রান্সের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হয়। প্রতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে ফ্রান্সের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চশিক্ষার সুযোগ লাভ করে। ফ্রান্সের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ স্কলারশীপগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম।
কোর্স লেভেল: মাস্টার্স ও পিএইচডি গবেষণার জন্য এ স্কলারশীপ দেয়া হবে।
বিষয়: আইফেল স্কলারশীপপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী নিচের বিষয়গুলো পড়তে পারবে।
- ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স
- ইকোনমিক্স
- ম্যানেজমেন্ট
- ল
- পলিটিকাল সায়েন্স
- ১১৮১ ইউরো মাসিক ভাতা
- রাউন্ড-ট্রিপ এয়ার-টিকেট
- আবাসন সুবিধা
- অন্যান্য
ভাষাগত যোগ্যতা: শিক্ষার্থীকে অবশ্যই ইংরেজী অথবা ফ্রেঞ্চ ভাষায় পারদর্শী হতে হবে।
স্কলারশীপ সংক্রান্ত আরো বিস্তারিত তথ্য ও অনলাইন আবেদন করার জন্য বিস্তারিত জানা যাবে http://www.campusfrance.org/en/eiffel এই লিংকে থেকে ।
অস্ট্রেলিয়াতে নাম্বার ওয়ান!
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ১৯!
২৫০+ বিভিন্ন বৃত্তি প্রকল্প আছে যেখান থেকে আপনে আপনার কর্মজীবন তৈরি করতে পারবেন.
Australian National University was established in 1946. It is located in Canberra. In Australian National University Ranking, Australian National University is in first position. In World Ranking, Australian National University is in 19th position. So, as an university, it has a reputation through out the world. This university is also known as ANU. ANU is a public research university. There are around 10,000 undergraduate and 11,000 graduate students are studying here. Around 4000 academic staffs are there to support all the administrative work.The main campus of ANU is consists of 358 acres of land. The campus is decorated with natural trees and it looks like a natural green park.
Courses of Australian National University:
Australian National University offers a lot of undergraduate and graduate courses in every semester. There are some variation in course offering. However, we are providing an average information here.Scholarship Opportunities:
Australian National University is always a friend to those student who are meritorious but financially not solvent. There are many students all over the world, who are very meritorious. They have talent not only in academic curriculum but also in extra curriculum. ANU always welcomes these kind of students with lots of scholarhsip awards.Australian National University welcomes all kind of meritorious students. Both national and international students enjoys scholarhsip opportunities here. Students of undergraduate, graduate even phd enjoys scholarhsip here. Education cost is never a fact in ANU. As long as a student deserves help, ANU is always around to help.
ডেডলাইনঃ সেপ্টেম্বর – নভেম্বর ২০১৬
অস্ট্রেলিয়ান সরকারের প্রদত্ত বৃত্তি
ব্যাচেলর/ মাস্টার্স/ পি এইচ ডি ডিগ্রী
পড়াশোনাঃ অস্ট্রেলিয়ায়
সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ
অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশীপস মূলত অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য বিভাগ থেকে দেয়া অস্ট্রেলিয়ান ডেভলপমেন্ট স্কলারশীপ(ADS) নামে পরিচিত। তারা উন্নয়নশীল দেশ বিশেষ করে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলভূক্ত দেশগুলোর জন্য অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে (TAFE) আন্ডারগ্রাজুয়েট অথবা পোস্টগ্রাজুয়েট করার সুযোগ দিয়ে থাকে।
অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশীপসের ডেভেলপমেন্ট নিশ্চিত করার জন্য পড়াশোনা শেষ করার পর সকল অ্যাওয়ার্ডধারীকে অবশ্যই দেশে ফিরতে হবে যাতে তারা দেশের উন্নয়নে ভূমিকা পালন করতে পারে।হোস্ট ইন্সটিটিউশনঃ
অস্ট্রেলিয়ার অংশগ্রহণকারী যেকোনো প্রতিষ্ঠান।
পড়াশোনার ক্ষেত্রঃ
পড়াশোনার ক্ষেত্র হল অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর উন্নয়নে সহায়ক ক্ষেত্র। কিন্তু এখানে এয়ারক্রাফট উড়ানো, নিউক্লিয়ার প্রযুক্তি বা মিলিটারী ট্রেনিং অন্তর্ভুক্ত নয়।
স্কলারশীপের সংখ্যাঃ নির্দিষ্ট নয়
টার্গেট গ্রুপঃ এশিয়া, প্যাসিফিক, আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্যের অন্তর্ভুক্ত যে কোনো দেশ। অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর পূর্ণ তালিকা দেখুন।
স্কলারশীপের মূল্যঃ
স্কলারশীপ সুবিধায় যেসব অন্তর্ভুক্ত তা হলঃ সম্পূর্ণ টিউশন ফি, ফেরার জন্য বিমানের টিকিট, থাকা-খাওয়ার ব্যাবস্থা, থাকার খরচ (CLE), চিকিৎসার খরচ (OSHC)ইত্যাদি। সুবিধার পূর্ণ তালিকা দেখার জন্য নিচের লিংকের মাধ্যমে অফিসিয়াল পেইজ ভিজিট করুন। এই স্কলারশীপের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা বা প্রস্তুতিমূলক ট্রেনিং এর সুবিধা দেয়া হবে।
যোগ্যতাঃ
স্কলারশীপ পাবার জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই যেসব যোগ্যতা থাকতে হবে তা হল
১। স্কলারশীপের আবেদন করার সময় আবেদনকারীদের কমপক্ষে ১৮ বছর বয়স হতে হবে
২। অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস এর ওয়েবসাইটে দেয়া তালিকাভূক্ত দেশের নাগরিক
৩। বিবাহিত, বাগদানকৃত হতে পারবে না। অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক বা নিউজিল্যান্ডের স্থায়ী বাসিন্দা হতে পারবে না (নোটঃ নিউজিল্যান্ডের সাথে Cook Islands, Niue, Tokelau এর নাগরিকরা আবেদন করতে পারবে কিন্তু এর জন্য বৈদেশিক বিষয়ক এবং প্রতিরক্ষা সেক্টরের ভিসা থাকতে হবে)(সাবস্কেল৫৭৬)।
৪। বর্তমানে সেনাবাহিনীতে কর্মরত হতে পারবে না৫। অস্ট্রলিয়ার নাগরিক বা স্থায়ীভাবে বসবাসকারী বা অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য আবেদনকারী হতে পারবে না
৬। অস্ট্রেলিয়ায় অন্য কোনো দীর্ঘমেয়াদী অ্যাওয়ার্ড এর জন্য আবেদনকারী এবং এই সময়ে ২ বারের বেশী অস্ট্রেলিয়ার বাইরে না থাকা
৭। নিজ দেশের কোনো একটি নির্দিষ্ট সেক্টরে সুনাম অর্জনকারী কোনো কাজ করা (কোনো একটি নির্দিষ্ট জায়গায় একটি নির্দিষ্ট সময় কাজের অভিজ্ঞতা থাকা)
৮। যে প্রতিষ্ঠানের হয়ে অ্যাওয়ার্ড পাবে তার প্রয়োজনমাফিক তথ্য দিয়ে সন্তুষ্ট করা
৯। বৈদেশিক বিষয়ক এবং প্রতিরক্ষা সেক্টরের (সাবক্লাশ ৫৭৬) ভিসা দিয়ে ইমিগ্রেশন ও বর্ডার সুরক্ষা বিভাগকে সব তথ্য দিয়ে সন্তুষ্ট করা
আবেদনের নির্দেশনাঃ
আফ্রিকার জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। অংশগ্রহণকারী অন্যান্য দেশের জন্য ১ ফেব্রুয়ারী ২০১৬ থেকে শুরু হবে। আপনার দেশের জন্য আবেদন শুরু ও বন্ধ হওয়ার তারিখ জেনে আপনার দেশ অংশগ্রহণকারী দেশ থেকে নির্বাচন করে, যোগ্যতা জেনে নিয়ে আবেদন করুন। সর্বশেষ সময় বিভিন্ন হলেও মোটামুটি ফেব্রুয়ারী-এপ্রিল এর মধ্যে শেষ হবে।
এছাড়া ও কীভাবে আবেদন করতে হবে তা জানার জন্য অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
ওয়েবসাইটঃ
অফিসিয়াল স্কলারশীপ ওয়াবসাইটঃ : http://www.dfat.gov.au/people-to-people/australia-awards/Pages/australia-awards-scholarships.aspx
The Monash University Malaysia Higher Degrees by Research Scholarships are tenable at Monash University Malaysia only, and are not transferable to Monash University Australia. Scholarship recipients will need to maintain satisfactory academic progress. Failure to do so May result in the Scholarship being terminated. Successful candidates must not be in receipt of Any form of sponsorship from other sources. Malaysian citizens or permanent residents must contribute 10 hours/week in academic teaching and/or research Training. International Students must participate in Peer Assisted Study Sessions (PASS)
100% টিউশন ফ্রি প্লাস থাকা-খাবারের জন্য ভাতা
SCHOLARSHIP ELIGIBILITY:
Applicants must fulfills following issues for Edinburgh Global Research Scholarships for International Students in UK- Applicants must meet the minimum admission requirements (academic and English language proficiency) for the relevant research degree. In general, this is equivalent to a high distinction average (H1 or First Class Honours) from a recognised university. Selection for a scholarship will be based on academic achievement for each discipline as determined by Monash University Malaysia.
NUMBER OF SCHOLARSHIPS
- A limited number of scholarships will be awarded.
OPEN FOR INTERNATIONAL STUDENTS?
- Yes.
IS ENGLISH TEST REQUIRED?
- Not Mentioned