Recent Post
Loading...



যদি কোন গ্যাসের মোল সংখ্যা দেয়া থাকে তাহলে তাকে (৬.০২৩×১০^২৩) গুণ করলে যে সংখ্যা পাওয়া যাবে তাই হবে গ্যাসটির মধ্যে উপস্থিত অনুর সংখ্যা । আবার যদি গ্যাসের আয়তন দেয়া থাকে তাহলে প্রথমে মোল সংখ্যা নির্ণয় করতে হবে। ( মোল সংখ্যা, n = V ( গ্যাসের আয়তন)/ ২২.৪ )। এবং তাকে (৬.০২৩×১০^২৩) দ্বারা গুণ করলে গ্যাসটির অনুর সংখ্যা পাওয়া যাবে।

উল্লেখ্য : ১ মোল অণুতে (৬.০২৩×১০^২৩) অনু থাকে, ১মোল পরমাণুতে (৬.০২৩×১০^২৩) পরমাণু থাকে ও ১ মোল আয়নে (৬.০২৩×১০^২৩) আয়ন থাকে।


মোল সংখ্যা নির্ণয়ের মাধ্যমে গ্যাসের অণুর সংখ্যা বের করা যায়।

যদি n= মোল সংখ্যা

v =1 atm চাপ ও 0°C তাপমাত্রায় গ্যাসের আয়তন

M=আণবিক ভর এবং

w=গ্রাম এককে ভর হয় তবে

n=w/m

কিংবা n=v/22.4

এখন প্রাপ্ত n এর মানকে 6.602214129×10^23 দ্বারা গুণ দিলেই অণুর সংখ্যা বেরিয়া যাবে। এখানে,6.602214129×10^23 সংখ্যায়িকে অ্যাভোগ্রেডোর সংখ্যা বলে


আদর্শ গ্যাসের অণুর সংখ্যা নির্ণয় করার ক্ষেত্রে যেই পাত্রে গ্যাস রাখা হবে সেই

পাত্রের আয়তন V,পাত্রের ওপর গ্যাসের চাপP,গ্যাসের তাপমাত্রাTএবং পাত্রে রাখা গ্যাসের পরিমাণ n(mole এককে) হলে,

আদর্শ গ্যাসের সমীকরণ থেকে পাই,

PV=nRT

আমরা জানি,

n=NNA

এখানে,N পাত্রে রাখা গ্যাসের অনু সংখ্যা এবং

NA অ্যাভোগ্রেডর সংখ্যা যা 6.02×1023molecules/mol

তবে,

PV=NNART

N=PVNART



HCHO হলো এলডিহাইড (ফরমালডিহাইড বা মিথান্যাল)

আর CH3COOH হলো এসিড (ইথানয়িক এসিড বা এসিটিক এসিড)

এলডিহাইড তো অম্লীয় নয়।

তাই CH3COOH-ই অম্লীয় বা আপনার ভাষায় বেশি অম্লীয়।


HCOOH বেশি অম্লীয়, কারণ HCOOH এর Ka এর মান 1.8×10–⁴ যার Ka এর মান বেশি সে তত বেশি অম্লীয়। CH3COOH এর Ka এর মান 1.8×10–⁵ তাই HCOOH বেশি অম্লীয়।



উত্তর : বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ পলোনিয়াম.!!

পলোনিয়াম কী?

পলোনিয়াম ২১০ বিশ্বের বিরলতম পদার্থগুলোর একটি৷ ১৮৯৮ সালে বিজ্ঞানী দম্পতি মেরি ও পিয়েরে কুরি এই পদার্থটি আবিষ্কার করেন৷ এই বিজ্ঞানীদ্বয়ের দেশ পোল্যান্ডের নাম অনুসারে সেই পদার্থের নাম রাখা হয় পলোনিয়াম৷ ভূপৃষ্ঠের শক্ত আবরণে খুব নিম্ন ঘনত্বে প্রাকৃতিকভাবেই এই পদার্থের সৃষ্টি হতে পারে৷ তবে পারমাণবিক চুল্লিতেও কৃত্রিমভাবে এটির উৎপাদন সম্ভব৷ শিল্প-কারখানায় যন্ত্রপাতি স্থির বিদ্যুৎমুক্ত করতে অল্প পরিমাণে এই পদার্থটি ব্যবহার করা হয়….!!