Recent Post
Loading...
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের মাস্টার্স শেষপর্ব (নিয়মিত) পরীক্ষার ফল মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টায় প্রকাশিত হবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ, তথ্য ও পরামর্শ দফতর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ পরীক্ষায় ৩০টি বিষয়ে সারাদেশে ১৩০টি কলেজের এক লাখ ২৮ হাজার ৩শ’ ৪৬ জন পরীক্ষার্থী ১০৫টি কেন্দ্রে অংশগ্রহণ করে ৯৯ হাজার ১৩৪ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৭৭ দশমিক ২৪ শতাংশ। 
প্রকাশিত ফল বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট www.nu.edu.bd এবং  www.nubd.info থেকে পাওয়া যাবে। 
এছাড়াও যে কোনো মোবাইল থেকে SMS এর মাধ্যমে nu<space>mf<space> Roll লিখে ১৬২২২ নম্বরে Send করে ফল জানা যাবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এবারই প্রথম নতুন সিলেবাসে গ্রেডিং পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণ ও ফল প্রকাশ করা হচ্ছে।

২০১৬ সালের অনার্স ১ম বর্ষ(বিশেষ)পরীক্ষার সময়সূচী।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে অনার্স ৪থ বর্ষের ২৬/০৮/২০১৬ সালের পরীক্ষা পেছানো হয়েছে। 

২০১৭ সালের অনার্স ১ম বর্ষ(নিয়মিত,অনিয়মিত ও গ্রেড উন্নয়ন)পরীক্ষার সময়সূচী।


২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ম পর্ব স্নাতক সম্মান শ্রেণীতে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। অনলাইন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম আইআইটির তত্ত্বাবধানে আগামী ২০ আগস্ট ২০১৭ তারিখ থেকে  শুরু হতে যাচ্ছে। রেজিস্ট্রেশন চলবে ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। 
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন 
  • ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক(সম্মান) শ্রেণীর ভর্তি কার্যক্রমে অনলাইন প্রাথমিক আবেদন ও কলেজ কর্তকৃ প্রাথমিক আবেদন ফরম নিশ্চয়নের সময়সূচি সম্পর্কিত জরুরি বিজ্ঞপ্তি | প্রকাশকালঃ ১৭ অাগস্ট, ২০১৭ 
রসায়ন নিয়ে মজার অনেক কাজ করা যায় যেগুলোকে অনেকে ম্যাজিকও বলে। শিরোনাম দেখই বুঝা যাচ্ছে এই পোষ্ট রসায়নরে কিছু মজার বিষয়  নিয়ে । খেলাগুলো ছোট ছোট হলেও আর্শ্চযজনক। চলুন দেরি না করে এক নজরে দেখে ফেলি কি কি নিয়ে লেখা হয়েছে আজকের পোষ্টটি।
chemistry রসায়ন নিয়ে কিছু মজার ম্যাজিকের মেগা পোস্ট!!!!না দেখলে মিস

বাসায় বসে সাবান প্রস্তুত করুনঃ

যা যা লাগবেঃ

৫০ মিঃ লিঃ নারিকেল তেল ( প্যারাসুট নারিকেল তেলের ৫০ মিলির প্লাস্টিক বোতল পাওয়া যায় ) ,
৫০ গ্রাম সোডিয়াম হাইড্রক্সাড NaOH ( এতো কঠিন নাম মনে রাখার দরকার নাই, দোকানে গিয়ে কস্তিক সোডা বললেই দিয়ে দিবে ) 
লবন।

কি করতে হবেঃ

১. ছোট একটি কড়াই বা পাতিল নিন।

২. তাতে তেল ঢেলে দিন ।

৩. একটু গরম করুন ( ১ মিনিট হলে হবে )

৪. সাবধানে তেলের সাথে কস্তিক সোডা মেশান ।

৫. কিছুক্ষন গরম করুন।

৬. যখন দেখবেন করাই এ সাদা সাদা শক্ত বস্তু ( সাবান ) দেখা যাচ্ছে তখন করাই নামিয়ে ফেলুন।

৭. এবার পাত্রে হাল্কা পরিমান লবন দিন ( গ্লিসারিন থেকে সাবান আলাদা করার জন্নে লবন দিতে হবে, লবন না দিলে ও হবে – এ লাইন টুকু না বুজলে ও চলবে )

৮. সাবান রোঁদে শুকিয়ে নিন।

৯. সাবানের নির্দিষ্ট আকার দিন।

ব্যাস , প্রস্তুত হয়ে গেল সাবান। বাসায় প্রস্তুত করা এ সাবান অধিক ক্ষার যুক্ত , তাই ব্যবহার করার সময় সাবধান থাকুন ।

সতর্কতাঃ

১. করাই এ কস্তিক সোডা ঢালার সময় সাবধান থাকতে হবে ।

২. এ সাবান অধিক ক্ষার যুক্ত, তাই বাচ্চাদের হাতে দিবেন না ।

কিভাবে তৈরী করবেন হাসি বায়ু?

আপনার কি কখন ও হাসি আসে না ? হাসি না আসলেও সমস্যা নেই। খুব কঠিন মানুষকে ও হাসাতে পারে রসায়ন। রসায়নের এ বিশেষ রসের নাম হাসি বায়ু বা লাফিং গ্যাস । আমার কথা শুনে হাসবেন না। সত্যি হাসি বায়ুর প্রভাবে সবাই হাসতে বাধ্য। এ বায়ুর কোন রং নেই। তবে মৃদু মিষ্টি গন্ধ আছে । এর রাসায়নিক সংকেত N2O .

আপনি কি হাসি বায়ু তৈরি করতে চান……

যা যা লাগবেঃ

১. এমনিয়াম নাইট্রেট ( একটু খোজ করলেই কিনতে পারবেন )

২. টেস্টটিউব-২ টি ( পাতলা কাচের বোতল নিলেও হবে )

৩. কাচনল ( ফেলে দেয়া স্যালাইনের প্লাস্টিক নল হলে হবে )

কি করতে হবেঃ

টেস্টটিউব এ এমনিয়াম নাইট্রেট নিন । নিচের ছবির মত করে সাজিয়ে নিন ।

এবার টেস্টটিউব এ তাপ দিন । উৎপন্ন হয়ে যাবে হাসি বায়ু ।

ব্যবহারঃ

এ বায়ু নিঃশ্বাসের সাথে অল্প পরিমাণ গ্রহন করলেই হাসি আসবে ।

সতর্কতাঃ

এ বায়ু নিঃশ্বাসের সাথে বেশি নিলে মানুষ অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে ।
অতিরিক্ত গ্রহণ করলে মারা যেতে পারে
রসায়ন নিয়ে মজার অনেক কাজ করা যায় যেগুলোকে অনেকে ম্যাজিকও বলে। শিরোনাম দেখই বুঝা যাচ্ছে এই পোষ্ট রসায়নরে কিছু মজার বিষয়  নিয়ে । খেলাগুলো ছোট ছোট হলেও আর্শ্চযজনক। চলুন দেরি না করে এক নজরে দেখে ফেলি কি কি নিয়ে লেখা হয়েছে আজকের পোষ্টটি।
chemistry রসায়ন নিয়ে কিছু মজার ম্যাজিকের মেগা পোস্ট!!!!না দেখলে মিস

বিলীয়মান রঙঃ

ফেনপথালিন (C20H14O4) পানিতে মিশিয়ে এর মধ্যে লিকার এমোনিয়াম ফোর্ট বা চুনের পানির দ্রবণ যোগ করলে তা থেকে এই আশ্চর্য রঙের সৃষ্টি হয় | যা কোনো সাদা কাপড়ে ছিটানুমাত্র  তা গোলাপী বর্ণ ধারণ করে | কিন্তু ঐ কাপড় শুকিয়ে গেলেই আবার আগের মত সাদা হয়ে যায় |

জলের মধ্যে শুস্কতাঃ

লাইকোপোডিয়াম (Lycopodium) এক প্রকার শেওলার রেণু । এই সূক্ষ্ম রেণু সমস্ত হাতে ভালভাবে লাগিয়ে নিয়ে পানির মধ্যে হাত ডুবালে হাত আর্দ্র হয় না। এই ম্যাজিকটি অন্য ভাবেও করা যায়, জিঙ্ক স্টিযারেট (Zn(C18H35O2)2) পাউডার লাগিয়ে হাত পানিতে ডুবালেও তা ভিজে না । এছাড়া ঘিয়ে ভাজা বালিও পানিতে নিমজ্জিত করলে তা শুষ্ক থাকে।

অন্ধকারে আলোক বিকিরণঃ

ক্যালসিয়াম সালফাইড (CaS), বেরিয়াম সালফাইড (BeS), ট্রানসিয়াম সালফাইড, জিঙ্ক সালফাইড (ZnS) প্রভৃতি রাসায়নিক পদর্থের আলোক শোষন ক্ষমতা আছে। এই সকল বস্তু কোনো উজ্জল আলোর সামনে কিছুক্ষন রেখে আন্ধকারে নিয়ে গেলে তাদের থেকে আলোক বিকিরন ঘটতে থাকে।

একটি মাটির কলসে সমুদ্রের ঝিনুকের সংঙ্গে যথেষ্ঠ পরিমাণ গন্ধনচূর্ন মিশিয়ে কলসের মুখ বান্ধ করে কয়লার চুলায় ৪০-৫০ মিনিট প্রচণ্ড উত্তাপ দিলে আলোক বিকিরণকারী ক্যালসিয়াম সালফাইড তৈরি হয়।

পানির মধ্যে আগুন জ্বলাঃ

দুই গ্রেন পরিমান ধাতব পোটাসিয়াম নিয়ে যদি এক বালতি পানিতে নিক্ষেপ করা যায় তা হলে সঙ্গে সঙ্গে আগুন জ্বলে উঠবে।

potassium রসায়ন নিয়ে কিছু মজার ম্যাজিকের মেগা পোস্ট!!!!না দেখলে মিস
এছাড়া পানিপূর্ন পাত্রের মধ্যে ফসফরাস রেখে যদি তার কাছে একটি সরু নল দিয়ে অক্সিজেন সরবরাহ করা যায় তাহলে জলের নীচে বড় সুন্দর অগ্নিগিরি দেখা যায়।

2K (s) + 2H2O (l) → 2KOH (aq) + H2 (g)


বেস্ট অফ ইলেভেনঃ

১.আপনি যদি এক গ্লাস পানিতে এক মুঠো লবন দেন তাহলে তো গ্লাসের পানি পরে যাবে ,তাই না ? দিয়ে দেখুন তো পরে কি না । কি অবাক হচ্ছেন , পানির উচ্চতা আরও কমে গেল , তাই না ?

২.আপনার শরীরে যে পরিমান কার্বন আছে তা দিয়ে ৯০০০ পেন্সিল বানানো যাবে !!!

৩. সোনা অনেক দুর্লভ। দাম তো আকাশচুম্বী। কিন্তু আপনি কি জানেন, পৃথিবীতে যে পরিমান সোনা আছে তা দিয়ে সম্পূর্ণ পৃথিবী ঢেকে দিলে হাঁটু পরিমান উচ্চতা হবে।

৪. অক্সিজেন গ্যাস এর কোন বর্ণ নাই, কিন্তু তরল ও কঠিন অক্সিজেন নীল বর্ণের।

৫. হাইড্রফ্লুরিক এসিড এতবেশি ক্ষয়কারী যে গ্লাস গলিয়ে (dissolve ) ফেলে, কিন্তু তারপরেও এটাকে দুর্বল এসিড বলা হয় ।

৬. পৃথিবীর সবচে দুর্লভ মৌল এস্তেতিন, সারা পৃথিবীতে মাত্র ২৮ গ্রাম এস্তেতিন আছে।

৭. বায়ুমণ্ডলের প্রায় ২০ % অক্সিজেন শুধুমাত্র আমাজন রেইন ফরেস্টের মাধ্যমেই উৎপন্ন হয় ।

৮. সাধারন তাপমাত্রায় ব্রোমিন ও পারদ এ দুটো মৌল ই তরল ।

৯. আমরা জানি পানির রাসায়নিক নাম (H2O ) এইচ টু ও , কিন্তু ইউপ্যাক (IUPAC) অনুযায়ী পানির রাসায়নিক নাম ডাইহাইড্রজেন মনোঅক্সাইড।

১০. মহাবিশ্বে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় হাইড্রোজেন কিন্তু পৃথিবীতে সবচে বেশি পাওয়া যায় অক্সিজেন (প্রায় ৪৯ % বায়ুমণ্ডল+ ভুমি+সাগর)

১১. বজ্রপাতে প্রতিবছর অনেক লোক মারা যায়, কিন্তু আপনি কি জানেন বজ্রপাত না থাকলে পৃথিবীর প্রাণীকুল ধ্বংস হয়ে যেত।কারন বজ্রপাতের মাধ্যেমেই ওজোন তৈরি হয় ।

সবুজ রসায়ন হলো রসায়নের একটি শাখা যাতে কম পরিবেশ দূষণ করে এবং ঝুঁকি হ্রাস করে এমন রাসায়নিক প্রক্রিয়া বা উৎপাদন-পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা হয়। কার্যত: 'সবুজ রসায়ন' এমন একটি গবেষণাদর্শন যার উদ্দেশ্য এমন রাসায়নিক পদ্ধতির উদ্ভাবন ও অবলম্বন করা যাতে শিল্পজাত বর্জ্যের পরিমাণ হ্রাস পায়, ঝুকিঁপূর্ণ রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার হ্রাস পায় এবং শক্তির অপচয় হ্রাস পায়।

সবুজ রসায়নের মূলনীতি:

১৯৯১ খ্রি. যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী পল টি অ্যানাস্তাস এবং জন সি ওয়ারনার সবুজ রসায়নের বিষয়টি প্রস্তাব করেন ৷ এতে সবুজ রসায়নের ১২ টি মূলমন্ত্র রয়েছে ৷ যথা:

১৷ বর্জ্য পদার্থ রোধকরণ
২৷ সর্বোত্তম এটম ইকনমি
৩৷ ন্যূনতম ঝুঁকির পদ্ধতির ব্যবহার
৪৷ নিরাপদ কেমিক্যাল পরিকল্পনা
৫৷ নিরাপদ দ্রাবক ব্যবহার
৬৷ বিক্রিয়ার শক্তি দক্ষতা পরিকল্পনা
৭৷ নবায়নযোগ্য কাঁচামাল ব্যবহার
৮৷ ন্যূনতম উপজাতক
৯৷ প্রভাবশালী প্রয়োগ
১০৷ প্রাকৃতিক রূপান্তর পরিকল্পনা
১১৷ যথাসময়ে দূষণ নিয়ন্ত্রণ
১২৷ দুর্ঘটনা প্রতিরোধ