Recent Post
Loading...
By Emon Raihan Follow In Facebook https://www.facebook.com/emon.raihan

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত ২০১৬ সালের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হবে রবিবার (৯ জুলাই)। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ শনিবার এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রবিবার বিকেল ৪টা থেকে যে কোন মোবাইল থেকে এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানা যাবে। এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে NU লিখে স্পেস দিয়ে H2 লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে। এ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট www.nu.edu.bd এবং www.nubd.info থেকেও ফল জানা যাবে।
By Emon Raihan Follow In Facebook https://www.facebook.com/emon.raihan
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ফল আগামী ২৩ জুলাই (রোববার) প্রকাশ করা হবে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, আগামী ২৩ জুলাই এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশের জন্য প্রধানমন্ত্রী সময় দিয়েছেন। রেওয়াজ অনুযায়ী, বোর্ড চেয়ারম্যানদের সঙ্গে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ওইদিন সকালে প্রধানমন্ত্রীর হাতে ফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেবেন। পরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ফলাফলের বিভিন্ন দিক তুলে ধরবেন মন্ত্রী। শিক্ষামন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের পর থেকে শিক্ষার্থীরা ফল জানতে পারবে।

প্রসঙ্গত, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এবার ১১ লাখ ৮৩ হাজার ৬৮৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। গত ২ এপ্রিল থেকে ১৫ মে এইচএসসির তত্ত্বীয় এবং ১৬ থেকে ২৫ মে ব্যবহারিক পরীক্ষা হয়েছে।
★সাপের বিষে # জিংক_সালফাইড (ZnS )
নামক রাসায়নিক যৌগ পাওয়া যায়। সাপের বিষ মূলতএকধরণের লালা(Slaiva) জাতীয় পদার্থ, যাতে ভিবিন্ন টক্সিক পদার্থ থাকে যেমনঃ নিউরোটক্সিন। সাপে কাঁটার পর অ্যান্টিভেনাম ব্যাবহার করে তা নিষ্ক্রিয় করা হয়।

★কার্বন_ডাই_অক্সাইড অগ্নি নির্বাপক হিসাবে / কোমল পানীয়তৈরীতে ( Coke,pepsi) / ড্রাই আইস তৈরিতে এবং নাটক মঞ্চে ধোঁয়া তৈরিতে ব্যাবহার করা হয় ।

★কচুতে ক্যালসিয়াম_অক্সালেট থাকার কারনে কচু খেলে প্রায় ই গলা চুলকায় ।

★পিঁপড়ার বিষে ফরমিক (formic) এসিড থাকে। এর রাসায়নিক সংকেত HCOOHল্যাটিন ভাষায়  পিপড়াকে formica বলা হয়ে থাকে। পিপড়া পাতনকরে এই এসিড পাওয়া যেত বলে এসিডের নাম এরুপ হয়েছে।

● সাপের কোন কান নেই তাই তারা জিহ্বা দিয়ে শোনে।

● বিষাক্ত সাপে কামড়ালে তাতে পাশাপাশি দুটো কামড়ের দাগ থাকে ।

● সাপ তারাতে সাধারণত ফেনল / কার্বলিক এসিড ব্যাবহার করা হয়।

● # নাইট্রাস অক্সাইড(N2O) কে লাফিং গ্যাস আর কাদানে গ্যাসকে ক্লরপিক্রিন (CCl3-NO2) বলে ।

● রেড লেড বা সিঁদুরের সংকেত Pb3O4 (plambaid oxaid )।

★ফসফরাস (P) ---দিয়াশলাই শিল্পে / ইঁদুর মারার বিষ হিসাবে / আগুন বোমা তৈরিতে /যুদ্ধের সময় ধুম্রজাল তৈরীতে ব্যাবহার করা হয়।

★টলুইন---- স্যাকারিন তৈরীতে এবং ড্রাইওয়াসে ব্যাবহার হয় ।
By Emon RaihanFollow In Facebook 


১। ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খলজির বাংলা বিজয় > ১২০৪ সালে
২। ষাট গম্বুজ মসজিদের প্রতিষ্ঠা > ১৪৫৯
৩। কম্ববাসের আমেরিকা আবিষ্কার > ১৪৯২
৪। ভাস্কোডা গামার ভারত বর্ষে আসার জলপথ আবিষ্কার = ১৪৯৮ ।
৫। পানি পথের ১ম যুদ্ধ = ১৫২৬
৬। বাংলা সাল গণনা শুরু + পানি পথের ২য় যুদ্ধ+ সম্রাট আকবরের সিংহাসন লাভ= ১৫৫৬।
৭। সর্বপ্রথম ঢাকা বাংলার রাজধানী > ১৬১০ ।
৮। পলাশীর যুদ্ধ=১৭৫৭ সালে
৯। পানি পথের ৩য় যুদ্ধ = ১৭৬১ ।
১০। বক্সারের যুদ্ধ = ১৭৬৪
১১। দ্বৈত শাসন + ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দেওয়ানি লাভ = ১৭৬৫।
১২। ছিয়াত্তরের মন্বন্তর = ১৭৭০
১৩। আমেরিকার স্বাধীনতা লাভ = ১৭৭৬ ।
১৪। ফরাসি বিপ্লব = ১৭৮৯
১৫। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠা = ১৮০০
১৬ । ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা বিভাগ চালু =১৮০১ ।
১৭। ওয়াটার লুর যুদ্ধ = ১৮১৫ ।
১৮। লর্ড বেন্টিং কর্তৃক রাজা রামমোহন রায়ের প্রচেষ্টায় সতীদাহ প্রথা রহিতকরণ + ঢাকা বিভাগ চালু= ১৮২৯ ।
১৯। তিতুমীরের বাঁশের কেল্লা নির্মান = ১৮৩১
২০ । লর্ড ডাল হৌসি কর্তৃক উপমহাদেশে রেল চালু = ১৮৫৩
২১। লর্ড ডাল হৌসি কর্তৃক হিন্দু বিধবা আইন পাশ = ১৮৫৬
২২। বাংলা ভাষার প্রথম উপন্যাস আলালের ঘরের দুলাল প্রকাশ + সিপাহী বিদ্রোহ + কাগজের মুদ্রা চালু + বাংলাদেশে বাণিজিক ভাবে চা চাষ শুরু =১৮৫৭ সালে
২৩। নীল বিদ্রোহের অবসান + নীল দর্পন নাটকের প্রকাশ= ১৮৬০ ।
২৪। রবী ঠাকুরের জন্ম ও মাইকেলের মেঘনাথ বধ কাব্যে প্রকাশ + আমেরিকা গৃহ যুদ্ধ শুরু- ১৮৬১ ।
২৫। বাংলাদেশে রেল চালু = ১৮৬২।
২৬। যুক্তরাষ্ট্রের দাসপ্রথা বিলুপ্ত+ মোহামেডান লিটারেরি সোসাইটি + ১৮৬৩ ।
২৭। বাংলা সাহিত্যের ১ম সার্থক উপন্যাস দুর্গেশ নন্দিনী প্রকাশিত = ১৮৬৫।
২৮। রোকেয়ার জন্ম= ১৮৮০
২৯। পৃথিবীতে প্রথম নিউজিল্যান্ডের নারীরা ভোটাধিকার পান= ১৮৯৩ ।
৩০ । আধুনিক অলিম্পিকের যাত্রা শুরু = ১৮৯৬ ।
৩১। কাজী নজরুল ও জীবনানন্দের জন্ম= ১৮৯৯ ।
৩২। নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু > ১৯০১
৩৩। বঙ্গভঙ্গ শুরু এবং ঢাকা প্রাদেশিক রাজধানী =১৯০৫ সালে
৩৪। মুসলীম লীগ প্রতিষ্ঠিত=১৯০৬ সালে
৩৫। চর্যাপদ আবিষ্কৃত=১৯০৭ সালে
৩৬। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন আবিষ্কৃত=১৯০৯ সালে
৩৭ । গীতাঞ্জলি প্রকাশ >> ১৯১০
৩৮। বঙ্গভঙ্গ রদ=১৯১১ সালে
৩৯। টাইটানিকের ডোবা > ১৯১২ ।
৪০। গীতাঞ্জলির জন্য রবীর নোবলে + যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক পানামা খাল খনন শুরু > ১৯১৩
৪১। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু + সবুজ পত্র পত্রিকা প্রকাশ = ১৯১৪
By Emon RaihanFollow In Facebook 

Yet এবং Still শব্দের সঠিক ব্যবহার।
Yet এবং Still এর অর্থ ‘এখনো’, কিন্তু উভয়ের মধ্যে বিশেষ কিছু পার্থক্য রয়েছে।
>> Yet – ঘটতে চলেছে কিন্তু এখনও ঘটে নাই (Negative)
>> Still – পূর্বে ঘটেছে এবং এখনও চলছে (Affirmative)
✪ Yet
He hasn’t come yet – সে এখনো আসেনি।
He is not dead yet- সে এখনো মরেনি
He hasn’t completed the work yet – সে এখনো কাজটি সম্পন্ন করেনি।
We haven’t ordered yet – আমরা এখনও অর্ডার করিনি।
They haven’t reached yet – তারা এখনো পৌছায়নি।
I haven’t eaten rice yet – আমি এখনো ভাত খাইনি।
She hasn’t said the truth yet - সে এখনো সত্যি কথা বলেনি।
✪ Still
Still it is raining - এখনো বৃষ্টি হচ্ছে।
The sky is cloudy still – আকাশ এখনো মেঘাচ্ছন্ন।
He can sing nicely still - সে এখনও দারুণ গাইতে পারে।
We are working still - আমরা এখনো কাজ করছি।

SSC ও HSC-তে কত পয়েন্ট থাকলে কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেয়া যাবে:
.
.
.
► ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
Arts = 7.00
Commerce = 7.50
Science =8.00

► জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
Arts = 7.50
Commerce =8.50
Science =8.50

► জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
Arts = 6.00-8.50
Commerce =6.00-8.50
Science = 7.00-8.50

*জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে Subject-এর উপর GPA পরিবর্তন হয়।

► রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
Arts =7.50
Commerce =7.5
Science =8.50

► চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
Arts =5.25-6.75
Commerce =5.25-6.75
Science =5.25-6.75
**চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে Unit ভিত্তিক GPA গননা করা হয়।

► বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
Arts =6.00
Commerce =6.50
Science =7.00

► ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
Arts =6.50
Commerce =6.75
Science =7.00-7.50

► কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
Arts = 6.50
Commerce =7.00
Science =7.00

► জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
Arts =6.00-6.50
Commerce =6.50
Science =6.50-7.00
**জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে Unit ভিত্তিক GPA গননা করা হয়।

► বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
Arts = 6.50-7.00
Commerce =6.50-7.50
Science =6.50-7.50
**বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে Unit ভিত্তিক GPA গননা করা হয়।

► খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
Arts = 7.00-8.00
Commerce =7.00-8.00
Science =7.00-8.00
**খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে Unit ভিত্তিক GPA গননা করা হয়।

► সরকারী মেডিকেল
SSC and HSC = 9.00
*তবে SSC ও HSC – তে সর্বনিম্ন 3.50 পেতে হবে।

► বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (BUET)
SSC and HSC = 10.00
*তবে আবেদনকারীদের মধ্যে SSC ও HSC – এর GPA-এর ভিত্তিতে সর্বমোট ৮৫০০ জনকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করা হবে।

► SUST A ইউনিটে আবেদন করার জন্য এইচ এস সি/সমমান ও এস এস সি / সমমান উভয় পরীক্ষাতে নুন্যতম জিপিএ ৩ সহ মোট ৬.৫ পেতে হবে ।
~B ইউনিটে আবেদন করার জন্য এইচ এস সি / সমমান ও এস এস সি পরীক্ষাতে নুন্যতম জিপিএ ৩ সহ মোট ৭ থাকতে হবে

NSTU : সর্বনিম্ন GPA 6.50 লাগবে।
ইউরেনিয়াম কী?

সহজ ভাষায় ইউরেনিয়াম হচ্ছে একটি ভারী ধাতু। এর রঙ অনেকটা রুপার মতো। এটি একটি তেজষ্ক্রিয় মৌল। তেজষ্ক্রিয় মানে হলো, যা হতে নিজে নিজেই ক্ষতিকর রশ্মি নির্গত হতে থাকে। সর্বপ্রথম ১৭৮৯ সালে এই মৌলটি আবিষ্কৃত হয়। ইউরেনিয়াম নামটি রাখা হয়েছে ইউরেনাস গ্রহের নামানুসারে। আর এটা থেকে যে তেজষ্ক্রিয় রশ্মি নির্গত হয় সেটা জানা যায় ১৮৯৬ সালে। জানান বিজ্ঞানী হেনরি বেকেরেল। ইউরেনিয়াম পর্যায় সারণির ৯২ নম্বর মৌল। এর ভর ২৩৮।
.
বলতে গেলে ইউরেনিয়াম সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন বিজ্ঞানী ওপেনহেইমার। পারমাণবিক বোমা বানাতে।জাপানে হিরোশিমায় ফেলা "লিটল বয়" ছিল ইউরেনিয়াম নির্মিত। এখন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নিউক্লিয়ার অস্ত্র বানাতে ইউরেনিয়াম ব্যবহৃত হয়। শান্তিপূর্ণ ব্যবহার বলতে, যেহেতু খুব অল্প পরিমাণ ইউরেনিয়াম হতেই অনেক বেশি এনার্জি পাওয়া যায়, তাই এ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে অনেক বেশি। তবে ইউরেনিয়াম প্লান্ট খুবই ব্যায়বহুল।
.
ইউরেনিয়াম কিভাবে ক্ষতি করতে পারে?

ইউরেনিয়াম অত্যন্ত ক্ষতিকর। নিজে নিজেই এটা থেকে রশ্মি নির্গত হয়। খুব অল্প পরিমাণে থাকলেও বহুদিন এর কাছাকাছিথাকলে ক্ষতি হতে পারে। কিংবা বেশি পরিমানে থাকলে অল্প সময়েই এর প্রভাব পড়বে। যারা অপেক্ষাকৃত সবল মানুষ তাদের উপর দেরিতে প্রভাব পড়বে। যারা দুর্বল তাদের উপর তাৎক্ষিণিক প্রভাব পড়ে। ইউরেনিয়াম মানুষের শরীরের জীবন্ত কোষ ধ্বংস করে ফেলে। প্রাথমিক লক্ষণ হিশাবে শরীরে ঘা হয়, পুঁজ হয়, খোঁচ পাচড়া সহ বিভিন্ন চর্মরোগ দেখা দিতে পারে। বমি বমি ভাব দেখা যায়, ক্ষুধামন্দা হয়, ডায়রিয়া হয়। ভবিষ্যতে ক্যান্সার, লিউকোমিয়া হবে। ধীরে ধীরেমানুষকে পঙ্গু করে দিতে পারে। নবজাতক কিংবা শিশুদের উপর এর প্রভাব মারাত্মক। এরা বিকলাঙ্গ হয়ে পড়ে।
.
মানুষের উপর তাৎক্ষণিক যদি কোনো প্রভাব নাও পড়ে খুশি হবার কারণ নেই। ইউরেনিয়ামের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব আছে। আজ তেজষ্ক্রিয়তায় আক্রান্ত হলে অনেক বছর পরও কেউ ক্যান্সার আক্রান্ত হতে পারেন, এই তেজষ্ক্রিয়তার প্রভাবে। লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত হতে পারেন। শুধু শারিরীক নয় মানসিক রোগও দেখা যায় তেজষ্কৃয়তার প্রভাবে।

►কুকুরের ঘ্রাণশক্তি মানুষের চেয়ে ২৮,০০০ গুণ বেশি ।,
-
►প্রাণীদের মধ্যে বিড়ালই সবচেয়ে
বেশি ঘুমায় (দৈনিক ১৮ঘন্টা) ।
-
►একমাত্র স্ত্রী মশাই মানুষের
রক্ত খায়।
-
►মাছি মিনিটে ৮ কিলোমিটার উড়তে পারে ।
-
►পুরুষ ব্যাঙই বর্ষকালে ডাকে,আর তা শুনে কাছে আসে স্ত্রী ব্যাঙ ।
-
►হামিং বার্ড পাখি পিছনের দিকে উড়তে পারে
-
►গিরগিটি একই সময়ে তার চোখ দুটি দুই দিকেই নাড়তে পারে ।
-
►টিকটিকি এক সঙ্গে ৩০টি ডিম পাড়ে ।
-
►মাছ চোখ খোলা রেখে ঘুমায় ।
-
►একমাএ পিঁপড়েই কোনদিন ঘুমায় না
-
► সিডকা পোকা একটানা ১৭ বছর মাটির
নিচে ঘুমায় । তারপর মাটি থেকে বেড়িয়ে
এসে চিতকার করতে করতে ৩ দিনের মাথায়
মারা যায় ।
-
►সিংহের গর্জন ৫ মাইল দূর থেকেও শোনা
যায়।
-
►অনেকের ধারণা হাঙ্গর মানুষকে হাতের
কাছেপেলে মেরে ফেলে। কিন্তু মানুষের হাতেই বেশী হাংগর মারা পড়েছে।
-
►কাচ আসলে বালু থেকে তৈরী।
-
►আপনি প্রতিদিন কথা বলতে গড়ে ৪৮০০টি শব্দ ব্যবহার করেন। বিশ্বাস না হলে পরী ক্ষা করে দেখতে পারেন।
-
►আপনি ৮ বছর ৭ মাস ৬ দিন একটানা
চিৎকার করলে যে পরিমান শক্তি খরচ
হবে তা দিয়ে এক কাপ কফি অনায়েসে
বানানো যাবে।
-
►একটি রক্ত কনিকা আমাদের পুরো দেহ
ঘুরে আসতে সময় নেয় ২২ সেকেন্ড।
-
►আপনার যদি একটা তারা গুনতে ১
সেকেন্ড সময় লাগে তাহলে একটি গ্যালাক্সির সব তারকা গুনতে সময় লাগবে প্রায় ৩ হাজার বছর।
-
►অনেকের ধারণা শামুকের দাঁত নেই।
অথচ শামুকের ২৫ হাজার দাঁত আছে।
-
►চোখ খুলে হাঁচি দেয়া সম্ভব না।
-
►বিড়াল ১০০ রকম শব্দ করতে পারে অথচ কুকুর পারে ১০ রকম।
-
►পৃথিবীর প্রাণীদের মধ্যে ৮০ ভাগই
পোকামাকড়।
-
►একটি তেলাপোকা তার মাথা ছাড়া ৯ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।
এরপর তারা সাধারণত খাদ্যাভাবে মারা
যায়|
"রসায়ন" প্রশ্ন; প্রভাবককে বিক্রিয়ক বলা যায় না কেন?


যে সকল বস্তু কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে, তাদেরকে বিক্রিয়ক বলা হয়। রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক পদার্থসমূহ রাসায়নিকভাবে পরিবর্তিত হয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধর্মবিশিষ্ট নতুন পদার্থে পরিনত হয়। এবং যে বস্তু কোনো রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়কের সংস্পর্শে থেকে রাসায়নিক বিক্রিয়ার গতি বৃদ্ধি বা হ্রাস করে, কিন্তু বিক্রিয়ার শেষে ভরে এবং রাসায়নিক সংযুক্তিতে অপরিবর্তিত থাকে, তাকে ঐ বিক্রিয়ার প্রভাবক বলা হয়। যেহেতু, বিক্রিয়া শেষে বিক্রিয়কসমূহ যেভাবে রাসায়নিক সংযুক্তিতে পরিবর্তিত হয় প্রভাবকসমূহ সেইরকম পরিবর্তিত হয়না, সেহেতু প্রভাবকগুলোকে বিক্রিয়ক বলা যায়না।


Cutesy : Rabbane Sujon
আলী ইমাম মজুমদার: সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশকৃত ৮১ জন চূড়ান্ত নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। একটি দৈনিকে প্রকাশিত তথ্যানুসারে তাঁদের মধ্যে ১৫ জনের অভিভাবকের মুক্তিযোদ্ধা সনদে ‘ঘাপলা রয়েছে’। আর অবশিষ্টরা নিয়োগ পাননি অনেকটা রাজনৈতিক বিবেচনায়। সেই দৈনিকটির তথ্যানুসারে, এসব প্রার্থীর পরিবারের কেউ কেউ বিএনপি বা জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বলে নিরাপত্তা প্রতিবেদনে জানা গেছে।

২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে ৩৫তম বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি জারি করে পিএসসি। আবেদন করেন ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭ জন প্রার্থী। প্রিলিমিনারি, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে মেধা ও প্রাধিকার কোটার ভিত্তিতে নিয়োগের সুপারিশ চূড়ান্ত হয়। সব প্রক্রিয়া শেষে গেল বছরের আগস্ট মাসে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয় ২ হাজার ১৭৪ জনকে। তাঁরা সবাই স্বাস্থ্য পরীক্ষায়ও উপযুক্ত বিবেচিত হয়েছেন বলে ধারণা করা যায়। তারপর শুরু হয় পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি) কর্তৃক প্রার্থীদের সম্পর্কে তথ্যানুসন্ধান। পাশাপাশি মুক্তিযোদ্ধা পোষ্য কোটায় সুপারিশপ্রাপ্তদের যথার্থতা যাচাইয়ে সংশ্লিষ্ট করা হয় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়কে। সেই মন্ত্রণালয়কে কাজটি এক মাসের মধ্যে করে দিতে বলা যেত। এটা সম্ভবও ছিল। সে ক্ষেত্রে বাদ পড়াদের স্থানে অন্য উপযুক্ত প্রার্থী থাকলে সুপারিশ করতে পিএসসিকে বলা যেত। খালি যেত না পদগুলো।

আর বাকি অন্যদের সম্পর্কে যতটুকু জানা যায়, ক্ষমতাসীন দলের ভিন্নমতাবলম্বী কোনো পরিবারের সদস্যদের নেতিবাচক তালিকায় নেওয়া হয়। অথচ যাচাই করার কথা ছিল সংশ্লিষ্ট প্রার্থী কোনো রাষ্ট্রবিরোধী বা অনৈতিক কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকার বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ আছে কি না, এ বিষয়টি। অনুসন্ধানকাজে এসবি ছাড়াও জেলা প্রশাসকদের সংশ্লিষ্ট করা হয়। এর আগের কয়েক বছর করা হয়েছে অন্য আরেকটি গোয়েন্দা সংস্থাকে। তখন দুই সংস্থার দুই রকম প্রতিবেদন হওয়ায় প্রথমে অনেকেই বঞ্চিত হয়েছিলেন। পরে জেলা প্রশাসকদের প্রতিবেদন নিয়ে চাকরি পান বেশ কয়েকজন প্রার্থী।

এ উপমহাদেশের সিভিল সার্ভিস বহু ধরনের সংস্কারের পরও ব্রিটিশ যুগের ধারাবাহিকতায় চলছে। এর নিয়োগ প্রক্রিয়াও তা-ই। ব্রিটিশ শাসনামলে ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসসহ (আইসিএস) উচ্চতর পদে নিয়োগের জন্য পুলিশি তদন্তই যথেষ্ট বিবেচিত হয়েছে। তেমনি হয়েছে পাকিস্তান শাসনামলে। অবশ্য তখন প্রার্থী কম ছিলেন। আর তদন্তকারীরা অনেক আন্তরিকতার সঙ্গে প্রতিবেদন দিতেন দ্রুত। এতে মূলত প্রার্থীর স্বভাবচরিত্র, রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ইত্যাদি বিবেচনায় আসত। তবে পাকিস্তান শাসনামলে দেখা গেছে, সরাসরি সরকারবিরোধী ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন এমন অনেককেই নিয়োগের জন্য অযোগ্য বিবেচনা করা হয়নি। তাঁরা চাকরি পেয়েছেন। যোগ্যতা ও বিশ্বস্ততার সঙ্গে করেছেন দায়িত্ব পালন। জানা যায়, তাঁদের পরিবারের সদস্যদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা টেনে আনা হয়নি কোনো ক্ষেত্রে। এমনকি স্বাধীনতার পর ১৯৯১ সালের আগ পর্যন্ত তা-ই দেখা গেছে। আর সে জন্যই বর্তমান সিভিল সার্ভিসের শীর্ষ স্তরে বেশ কয়েকজন সাবেক ছাত্রনেতা রয়েছেন। তাঁরা তো সব সরকারের সময়ই বিশ্বস্ত ও অনুগত ছিলেন। চাকরির ক্ষেত্রে আজকের মতো রাজনীতিকে টেনে আনা হতো না।

চাকরি কিন্তু একটি সাংবিধানিক অধিকার। আর সেই অধিকার অর্জন করতে রাষ্ট্রের নির্দিষ্ট মানদণ্ডে বিভিন্ন স্তরে পরীক্ষা দিয়ে একজন প্রার্থী নিয়োগের জন্য পিএসসির সুপারিশ পান। সে ক্ষেত্রে এ ধরনের তদন্ত আরও অনেক সুবিবেচনাপ্রসূত হওয়া সংগত। কারও কোনো নিকট বা দূরের আত্মীয় ভিন্ন কোনো দল করেন, তার জন্য তাঁকে চাকরি না দেওয়া বড় ধরনের অনৈতিক কাজ বলে বিবেচনা করা যায়। এমনকি সেই প্রার্থী ছাত্রজীবনে কোনো ছাত্র সংগঠন করলেও (হতে পারে সেটা সরকারের বিরোধী) তাঁকে চাকরির অধিকার থেকে বাদ দেওয়া যায় না। একমাত্র নাশকতা সৃষ্টির সুস্পষ্ট প্রমাণ আছে যাঁদের বিরুদ্ধে, আর আছে অনৈতিক কাজে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগ, তাঁদের ব্যাপার ভিন্ন। তবে ক্ষেত্রবিশেষে আবেগপ্রবণ কাজকে উপেক্ষা করা উচিত। অতীতে তা-ই করা হয়েছে।

তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনায়েম খান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন উৎসবে যোগ দিতে এলে তা ছাত্রদের জোরালো প্রতিরোধে ভেস্তে যায়। সেই প্রতিরোধে সক্রিয় অংশগ্রহণকারী এবং তখন গ্রেপ্তার হওয়া একজন ছাত্র এর কিছুকাল পরই সিএসপি হয়েছিলেন। সেই সরকারই বিশেষ বিবেচনায় নিরাপত্তা ছাড়পত্র দিয়েছিল তাঁকেও। কর্মজীবনে তিনি দীর্ঘকাল সরকারের শীর্ষ পদে ছিলেন। আজকের যে শীর্ষ আমলারা নীতিনির্ধারণ করেন, তাঁদের কেউ কেউ এগুলো জানেন। তাই দয়া করে জাতিকে আর বিভক্ত করার দায়ভার নেবেন না। একটি দেশে বিভিন্ন মতাদর্শ থাকবে। থাকবে নানা ঘরানার রাজনৈতিক দল। এদের মধ্যে কেউ সত্যিকারের রাষ্ট্রদ্রোহী হলে শুধু চাকরিবঞ্চিত নয়, তাঁকে সাজা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। দেশপ্রেম একটি বড় বিষয়। আমরা একা কেউ এর দাবিদার হতে পারি না। গুটি কয়েক ব্যক্তি বাদে ১৬ কোটি লোকেরই এ দাবি করার অধিকার আছে।
এ প্রসঙ্গে আরেকটি বহুল আলোচিত বিষয় থাকছে নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময়কাল নিয়ে। আমরা দেখতে পাই, ২০১৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ৩৫তম বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল পিএসসি। তাদের পর্যায়ে সুপারিশ চূড়ান্ত করতে ২০১৬ সালের ১৭ আগস্ট পর্যন্ত সময় নেয়। পেশ করে সরকারের কাছে। এ ক্ষেত্রে দুই বছর সময় নিয়েছে পিএসসি। অথচ এ বিষয়ে অনেক নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে, বছরের পরীক্ষা বছরেই শেষ শুধু নয়, নিয়োগের পর্বও সম্পন্ন করতে হবে। এটা অত্যন্ত আনন্দের কথা যে পিএসসি এই দাবিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে। তারা এক বছরের মধ্যে পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ থেকে নিয়োগের সুপারিশ করা পর্যন্ত এক বছর সময়ের একটি রোডম্যাপ করেছে। দীর্ঘকালের ঘুণে ধরা মানসিকতায় এখনো রোডম্যাপ বাস্তবায়ন করতে পারেনি। তবে সিদ্ধান্তে অবিচল থাকলে একপর্যায়ে সাফল্য না আসার কোনো কারণ নেই।

তা ছাড়া গেল মধ্য আগস্টে যে সুপারিশ এল, সরকারের পক্ষে তা চূড়ান্ত করে নিয়োগ দিতে সাড়ে সাত মাস সময় কেন লাগবে? আমরা বুঝতে পারি, তা লেগেছে নিরাপত্তা ছাড়পত্রের প্রয়োজনে। ভারত তো এটা প্রাপ্তি সাপেক্ষে সর্বভারতীয় ও কেন্দ্রীয় সরকারের পদস্থ চাকরিতে নিয়োগ দিয়ে দেয়। আমরা এখনো এরূপ চর্চা শুরু করিনি। তবে সুপারিশ পাওয়ার দুই মাসের মধ্যে নিয়োগের পর্ব সম্পন্ন করা যায়। আর তা নিরাপত্তা ছাড়পত্র নিয়েই। এমনটা করা হয়েছে অতি সাম্প্রতিক সময়েও। ২৭তম বিসিএসের পিএসসির সুপারিশ পাওয়ার পর নিয়োগের পর্ব সম্পন্ন হয়েছিল এ ধরনের সময়েই। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নথিই এর সাক্ষ্য দেবে। এই দ্রুততা প্রার্থী ও সরকার উভয়ের জন্য প্রয়োজন। সরকার জনবলের সংকটে যেন না ভোগে এবং প্রার্থীর জীবনের মূল্যবান সময় কাজে লাগানোর স্বার্থে আবশ্যক এমন দ্রুততা। তদুপরি যাঁরা নিয়োগ পাবেন না, তাঁরা পুনরায় প্রস্তুতি শুরু কিংবা অন্যত্র চেষ্টায় নিজেদের নিয়োজিত করতে পারবেন। আর এটা সম্ভব এবং অতীতে হয়েছে। প্রতিবেশী দেশগুলোতে এখনো হচ্ছে। সুতরাং আমাদেরও না পারার কথা নয়।

সবশেষে আসে মূল বিষয়টি। যেসব প্রার্থী গত তিন বছর এই পরীক্ষার পেছনে ছুটেছেন, সাফল্যের সঙ্গে অতিক্রম করেছেন একেকটি স্তর, তাঁদের এই পর্যায়ে এসে বাদ দিতে হলে অনেক সংবেদনশীল মন নিয়ে প্রতিবেদনগুলো পর্যালোচনা করা দরকার। প্রশাসনের শীর্ষে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের জন্য এটা একটা পবিত্র দায়িত্ব। শুধু গতানুগতিক নথি নিষ্পত্তির মাধ্যমে এগুলো করা যায় না। জনপ্রশাসন কিন্তু যন্ত্র নয়। এটা পরিচালনা করে মানুষ। এখানে কিছু যন্ত্রের ব্যবহার আছে বটে; তবে অনেক বেশি ব্যবহার মস্তিষ্ক ও হৃদয়ের। গতানুগতিক ধারায় কাজ অনেক হয়েছে। মানুষের কল্যাণে একটু ব্যতিক্রমী হতে ক্ষতি কোথায়? আর ব্যাপারটা প্রকৃতপক্ষে ব্যতিক্রমও নয়। বরং ন্যায় প্রতিষ্ঠিত করা। এভাবেই চলছিল। মাঝখানে কিছুকাল ভিন্ন দিকে যাত্রা। সঠিক পথে ফেরানোর একটি কল্যাণকর উদ্যোগ কি নেওয়া যায় না? যাতে পিএসসির সুপারিশপ্রাপ্ত অবশিষ্ট প্রার্থীরা নিজেরা কোনো অন্তর্ঘাতমূলক বা অনৈতিক কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগ না থাকলে চাকরিটি পেতে পারেন।