Recent Post
Loading...

মাথার হালকা চুলকে ঘন করার উপায় কী?


চুল এর প্রধান উপাদান হলো কেরাটিন। ঘন আর সুন্দর চুল এর আকাংক্ষা সবার ই থাকে কিন্তু তার পাশাপাশি চুল ঝরে যাবার কথা টা ও খুব পরিচিত ছেলে মেয়ে উভয়ের কাছে। আমদের proti দিন যদি 100টি চুল পড়ে তাহলে তা স্বাভাবিক ধরে নেয়া যায় কিন্তু তার বেশি চুল পড়া মানে তা অস্বাভাবিক এর কাতারে দাঁড়ায়। আগে বলি চুল পড়ার ও পাতলা হবার কিছু কারণ সমূহ:

*শরীরে আমিষ এর অভাবে চুল গজাতে পারে না ফলে চুল পাতলা হয়ে যায়।মাথার ত্বকে নানাবিধ রোগ ও অতিরিক্ত খুশকির কারণে চুল পড়া বেড়ে যায়।

*জোরে আঁচড়ালে বা নখ দিয়ে চুলকানোর ফলে মাথার হেয়ার ফলিকল ক্ষতিগ্রস্ত হয় এতে চুল ঝরে যায়।তাছাড়াও ভুলভাবে চুল বাদলে ও চুল ফেটে যায় ফলে চুল পাতলা হয়ে যায়।

*চুল বৃদ্ধির মূলে থাইরয়েড গ্রন্থি অনেক ভুমিকা রাখে,তাই থাইরয়েড এর প্রবলেম এ চুল বৃদ্ধি ব্যহত হয়ও পাতলা হয়ে যায়। মানসিক চাপে ও চুল পড়া বেড়ে যায়।

*নানাবিধ হেয়ার স্টাইল এর উচ্চতাপে ও রিবডিংও চুল পরা বা পাতলা করার ক্ষেত্রে দায়ী।

এমন আরো কারণ আমরা দার করতে পারি আর এইদিক গোলো অভারকামে পেতে পারি সুন্দর চুল। তবুও আলাদা আরো যত্নের প্রয়োজন হয়।

*চুলের বৃদ্ধি,ঘন, কালো,সুন্দর করার জন্য তেল এর কোনো বিকল্প নেই। তাই আমরা অলিভ অয়েল,প্যারাসুট অয়েল, কাস্টেট অয়েল ম্যাসাজ করতে পারি।

*চুল ঘন ও চুল এর গোরা শক্ত করতে মেহেদি, পিয়াজের রস ব্যবহার করা যায়।

*লেবুর রস চুল এর গোরা শক্ত ও খুশকি দূর করে ।এলোভেরার রস ও কর্যকরি।


চুলের যত্নে বাদাম বা আমন্ড তেল

১। বাইরের পলিউশন, ডাস্ট, কেমিক্যাল, হেয়ার কালার ইত্যাদির কারণে স্ক্যাল্পে অনেক সময় ইনফেকশন হয়ে যায়। যার ফলে অকালে চুল দুর্বল হয়ে পড়ে। ড্যানড্রাফ এর সমস্যা দেখা দেয়। একমাত্র বাদাম তেলের নিয়মিত ব্যবহার পারে এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে।

২। এই তেলের নিয়মিত ব্যবহার করলে মাথার ত্বকের রক্ত চলাচল ঠিক থাকে, চুলের পুষ্টি যোগায়, নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। প্রচুর পরিমাণে মশ্চারাইজার থাকায় আমন্ড অয়েল বা বাদাম তেল একটি ন্যাচারাল কন্ডিশনার হিসেবেও কাজ করে।

৩। বর্তমান লাইফস্টাইল আর দূষণ আমাদের চুল দ্রুত হারে নষ্ট করে দিচ্ছে। আমন্ড তেলের সঙ্গে অলিভ আর ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে মাথার চুলে লাগান। এতে শুধু স্প্লিট এন্ডের সমস্যাই দূর হবে না চুলের গোড়াও মজবুত হবে। সত্যি বলতে কী স্প্লিট এন্ড আর খুশকি চুলের এই দুটি প্রধান সমস্যার জন্য একবার আমন্ড তেল অবশ্যই ব্যবহার করে দেখুন। হাতে নাতে ফল পাবেন। ভালো ফল পেতে সপ্তাহে অন্তত দু বার এই তেল মাথার চুল ও স্ক্যাল্পে মালিশ করা খুব জরুরী।

ত্বকের যত্নে বাদাম বা আমন্ড তেল

১। বাদাম তেল বা আমন্ড অয়েলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন “ই” রয়েছে, যা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এই তেল নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনি পেয়ে যাবেন চমকপ্রদ এবং গ্লোয়িং স্কিন।

২। এই তেলের নিয়মিত ব্যবহার আর্দ্রতাকে ত্বকের মধ্যে ধরে রাখে এবং ত্বকের পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে।

৩। চোখের নীচের ডার্ক সার্কেল রিমুভ করতে বাদাম বা আমন্ড তেল যাদুর মতন কাজ করে।

0 comments:

Post a Comment