এখানে Cl এর p তে ৫ টি e- আছে।। p অরবিটালের জন্য ঘর আছে ৩ টি,প্রত্যেক ঘরে ২ টি e- এর বেশি প্রবেশ করতে পারবে নাহ।। ৩ টি ঘরে ৫ টি e- আপনি যেভাবেই প্রবেশ করান না কেন, ২ টা তে ২ টা করে e- দিতে হবে, বাকি ১ টা অন্য ঘরে।। প্রত্যেক ঘরে যদি ১ টা করে e- দেন,, তাহলে ৩ টা তে ৩ টা e- দিয়ে বাকি ২ টা যে কোন ২ টা তে দিতে হবে।। একটা ঘরে ১ টা e- থাকবে।। এর জন্য Cl এর ক্ষেত্রে হুন্ডের নিয়ম লাগে না।
হুন্ডের নীতি বিষয়টি কী তা আগে জেনে নিয়।
হুন্ডেরনীতিঃ- একই শক্তিসম্পন্ন বিভিন্ন অরবিটালে ইলেকট্রনগুলো এমনভাবে অবস্থান করবে যেন তারা সর্বাধিক সংখ্যায় অযুগ্ম বা বিজোড় অবস্থায় থাকতে পারে। এই সব অযুগ্ম ইলেকট্রনের স্পিন একমুখী হয়।
তার মানে কী?
একটি মৌলের সর্বশেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন বিন্যাস হবে এমন ভাবে যাতে তারা জোড়ায় জোড়ায় না থেকে বিজোড় ভাবে অবস্থান করে।
এখানে হ্যালোজেন হলো গ্রুপ ১৭ এর মৌল। যার মানে তাদের সর্বশেষ কক্ষপথে মোট ৭ টি ইলেকট্রন থাকবে। এই গ্রুপ এর প্রতিটি মৌলের তাই ইলেকট্রন বিন্যাস একই রকম হবে। যার কারণে মনে হতে পারে তারা হুন্ডেরনীতি মেনে চলে না।
আবার আপনি যদি গ্রুপ ১৮ বা ৪ কে দেখেন, সেখানেও মনে হবে তারা হুন্ডের নীতি মেনে চলছে না। তবে আদোতে তারা কিন্তু তা মেনে চলছে। হুন্ডের নীতি আপনি সম্পুর্ন রূপে দেখতে এবং বুঝতে পারবেন গ্রুপ ১৫ তে।
হ্যালোজেন গ্রুপ এর সকল মৌলের সর্বশেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন বিন্যাস হুন্ডেরনীতি অনুসারে আমি দিচ্ছি।