Recent Post
Loading...
ধাতব পাত্রে ধাতু রাখা সম্পর্কিত সমস্যা সমাধানের কৌশল। আগে প্রশ্ন দেখি , তাহলে আমরা বুঝতে পারব

*** জিংক বা দস্তার পাত্রে FeSO4 দ্রবণ রাখা যাবে কী?

উত্তর : না ।

*** তামা বা কপার ধাতুর পাত্রে MgSO4 দ্রবণ রাখা যাবে কী?

উত্তর : হ্যাঁ

ব্যাখ্যা : যে পাত্রে রাখব তার সক্রিয়তা বেশি হলে রাখা যাবে না আর কম হলে রাখা যাবে। কারণ,
সক্রিয়তা বেশি হলে পাত্র ঐ ধাতুর সাথে বিক্রিয়া করে ক্ষয়প্রাপ্ত হবে। এখন সক্রিয়তা কোনটার কম আর কোনটার বেশি হবে তা উপরের টেকনিক থেকে বের করবে।
 
 
জৈব যৌগের জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া: এক্ষেত্রে তোমার শুধূ হাজারীর বইয়ের সুচীপত্রটা মনে রাখলেই চলবে!!!

অ্যালকোহল অধ্যায়ের পরে আছে অ্যালডিহাইড ও কিটোন অধ্যায়, তার পরে আছে জৈব এসিড অধ্যায়। জারণ করার সময় সামনে যাবে আর বিজারণ করার সময় পেছনে আসবে!

সুতরাং, অ্যালকোহলকে জারিত করলে হবে অ্যালডিহাইড/কিটোন।

CH3CH2OH+[O]---> CH3CHO

আবার অ্যালডিহাইড/কিটোন কে জারিত করলে পাওয়া যাবে জৈব এসিড!!!

CH3CHO+[O]---> CH3COOH

একইভাবে, জৈব এসিডকে বিজারণ করলে পাওয়া যাবে অ্যালডিহাইড/কিটোন।

আবার, অ্যালডিহাইড/কিটোনকে বিজারণ করলে পাওয়া যাবে অ্যালকোহল!

 
কৌশলগত দিক, বিক্রিয়ার ধারা ও উৎপন্ন বস্তুর প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে জৈব বিক্রিয়াকে ৪ শ্রেণীতে ভাগ করা যায়-

১. প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া : যে বিক্রিয়ায় কোন জৈব
যৌগ হতে এক বা একাধিক পরমাণু বা মূলক প্রতিস্থাপিত হয়ে সে স্থানে অধিকতর সক্রিয় কোন পরমাণু বা মূলক স্থাপিত হয় তাকে প্রতিস্থাপন বিক্রিয়া বলে। যেমন-

CH3Cl+KOH[জলীয়]→CH3OH+KCl

এখানে –OH মূলক দ্বারা হ্যালাইড মূলক প্রতিস্থাপিত হয়েছে ।

২. যুত বা সংযোজন বিক্রিয়া : যে বিক্রিয়ায় দুটি
পদার্থের সরাসরি বা প্রত্যক্ষ সংযোগে একটি
নতুন যৌগ গঠিত হয় তাকে যুত বিক্রিয়া বলে। এটি বন্ধনযুক্ত যৌগের বৈশিষ্ট্যমূলক বিক্রিয়া। যেমন-
H2C=CH2+Br2→H2C-CH2
∣ ∣
Br Br
অসম্পৃক্ত জৈব যৌগে এ বিক্রিয়ায় একটি বন্ধন
ভেঙ্গে দুটি বন্ধন সৃষ্টি হয়

৩. অপসারণ বিক্রিয়া : যে বিক্রিয়ায় কোন
যৌগের অণুস্থ পাশাপাশি দুটি বা চারটি পরমাণু বা মূলক অপসারিত হয়ে অসম্পৃক্ততার সৃষ্টি হয় তাকে অপসারণ বিক্রিয়া বলে। যেমন-

CH3-CH2-CH2+KOH[alc]→CH3-CH=CH
2+H2O+KCl

Cl

৪. সমাণুকরণ বিক্রিয়া : যে বিক্রিয়ায় কোন যৌগের অণুস্থ পরমাণুগুলো বা মূলকগুলো পুনর্বিন্যস্ত হয়ে একই আণবিক সংকেতবিশিষ্ট নতুন যৌগ তথা মূল যৌগের সমাণু উৎপন্ন করে তাকে পুনর্বিন্যাস বা সমাণুকরণ বিক্রিয়া বলে।

NH4CNO ---> NH2-CO-NH2

অ্যামোনিয়াম সায়ানেট --> ইউরিয়া




ফ্রি র্যাডিক্যাল : বিজোড় ইলেক্ট্রন সংবলিত যে কোন প্রজাতিকে মুক্ত পরমাণুজোট বা ফ্রি র্যাডিকেল বলে।

ফ্রি র্যাডিকেল বৈশিষ্ট্য :

১. এরা অত্যন্ত সক্রিয় ও ক্ষণস্থায়ী।
২. এরা আয়নিক প্রকৃতির নয় ।
৩. এরা অন্য ইলেক্ট্রনের সাথে যুক্ত হয়ে
সুস্থিত পরমাণু বা গ্রুপ গঠন করতে চায় ।

 
কার্বনের ক্যাটেনেশন : কোন মৌলের পরমাণুসমূহ নিজেদের মধ্যে যুক্ত হয়ে বিভিন্ন আকার ও আকৃতির দীর্ঘশিকল গঠন করার ধর্মকে ক্যাটেনেশন বলে। ল্যাটিন catena এর অর্থ শিকল। ক্যাটেনেশনের বিশেষ উদাহরণ হল ফুলারিন।

কার্বনের চতুর্যজ্যতা : কার্বনের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কার্বন চতুযোজী।

C(6) = 1s2 2s2 2p1x 2p1y 2p0z

C*(6) = 1s2 2s1 2p1x 2p1y 2p1z

সাধারণ অবস্থায়, কার্বনের 2px 2py অরবিটালে দুটি বিজোড় e- আছে এবং 2px খালি। তাই কার্বনের দ্বিযোজী হওয়া উচিত কিন্তু কার্বন চতুযোজী। কারণ উত্তেজিত অবস্থায় কার্বন পরমাণুর বহিঃস্তরের 2s উপস্তরের e- যুগল ভেঙ্গে একটি e- ফাঁকা 2pz অরবিটালে উন্নীত হয় এবং সংকরীকরণের মাধ্যমে চারটি নতুন সমতুল অরবিটাল গঠন করে। এভাবেই গঠিত হয় মিথেন (CH4) গঠিত হয় ।


সমগোত্রীয় শ্রেণী/কাযকরীমূলকের নাম/সংকেত

*অ্যালকেন/অ্যালকেন মূলক /(-C-C-)
*অ্যলকিন/অ্যালকিন মূলক/-C=C-
*অ্যালকাইন/অ্যালকাইন মূলক /C≡C-
*অ্যালকাইল হ্যালাইড/অ্যালকাইল হ্যালাইড মূলক/-R-X
*অ্যালকোহল/হাইড্রোক্সি মূলক/-OH
*অ্যালডিহাইড/অ্যালডিহাইড মূলক/-CHO
*কিটোন/কিটোন মূলক/-CO
*কার্বক্সিল এসিড /কার্বক্সিলক মূলক/-COOH
*ইথার /ইথার মূলক/-O-
*অ্যালকাইল অ্যামিন/অ্যামিনো মূলক/-NH2
*এসিড অ্যামাইড/অ্যামাইডো মূলক/-CONH2
*এসিড ক্লোরাইড/এসিড ক্লোরাইড মূলক/-COCl
*এস্টার/এস্টার মূলক/-COOR

কাযকরী মূলকসমূহের অগ্রগণ্য ক্রম :

*সমগোত্রীয় শ্রেণীর নাম/কাযকরী মূলক

*কার্বক্সিলিক এসিড/-COOH
*সালফোনিক এসিড/-SO3H
*এসিড হ্যালাইড/-COX
*এসিড অ্যামাইড/-CONH2
*নাইট্রাইল বা সায়ানাইড/-CN
*অ্যালডিহাইড/-CHO
*কিটোন/-CO-
*অ্যালকোহল/-OH
*থায়োল/-SH
*অ্যামিন/-NH2
*অ্যালকিন/-C=C-
*অ্যালকাইন/-C≡C-
*অ্যালকেন -C-C-
*ইথার/-OR
*হ্যালাইডস/-F, -Cl, -Br, -I
*নাইট্রো যৌগ/-NO2
*অ্যালকাইল মূলক/-R


১.কর্পূর,অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড,ন্যাফথালিনের,কঠিন কার্বন ডাই-অক্সাইড(CO2)  উর্ধ্বপাতন ঘটে ।

২.পদার্থের ৫টি অবস্থা থাকতে পারে। যথা- কঠিন,তরল,বায়বীয়,তরল স্ফটিক ও প্লাজমা ।

৩.তরল স্ফটিক অবস্থায় পদার্থ প্রবাহ ধর্ম,পৃষ্ঠটান ধর্ম,দৃঢ়তা ধর্ম,আলোক ধর্ম প্রদর্শন করে ।

৪.পোলার জৈব যৌগসমূহ তরল স্ফটিক অবস্থা প্রাপ্ত হয় ।

৫.নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় গ্যাসের চাপ বনাম আয়তন লেখচিত্র অধিবৃত্তীয় বা Hyperbolic .

৬.S.T.P = Standard Temperature and Pressure

৭.S.A.T.P = Standard Ambient Temperature and Pressure/Standard Atmospheric Temperature and Pressure.
S.A.T.P-তে T=298K, V=24.789L, P=10^(2) KPa ; S.T.P.-তে T=273K, P=101.325KPa, V=22.4L

৮.He-কে -240ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার উপরে সম্প্রসারণ ঘটালে গ্যাসটির তাপমাত্রা হ্রাস না পেয়ে বৃদ্ধি পায় ।

৯.কঠিন পদার্থের সাত ধরনের স্কেল ( Unit Cell/unit of crystal Lattice ) থাকতে পারে। যথা- ক)কিউবিক বা ঘনক খ)মনোক্লিনিক গ)ট্রাইক্লিনিক ঘ)টেট্রাগোনাল ঙ)হেক্সাগোনাল চ)অর্থোরম্বিক ছ)রম্বোহেড্রাল ।

১০.ঘনক আকৃতির একক সেল এর সাধারণ ৮টি কোণা, ১২টি ধার (edge) ও ৬টি তল থাকে ।

১১.ধাতুর কেলাস গঠন তিন ধরনের হয়ে থাকে। যথা-
ক) h.c.p গঠন (Hexagonal Closely Packed stucture) বা ষড়ভুজাকার সবচেয়ে ঘন সন্নিবেশিত গঠন। খ) f.c.p গঠন (Face Centered Packed stucture) বা পৃষ্টতল কেন্দ্রিক ঘনকীয় কাঠামো। গ) b.c.p গঠন (Body Centered Packed structure) বা দেহকাঠামো কেন্দ্রিক ঘনকীয় কাঠামো।

১২.ধাতুর এই ৩ ধরনের কেলাস গঠনের আকৃতি ঘনকীয় কেলাসেরই বিভিন্ন ফর্মের হয়ে থাকে ।

১৩.আয়নিক যৌগের কেলাসের আকৃতি প্রধানত ঘনকীয়, অষ্টতলকীয় বা চতুস্তলকীয় হয়ে থাকে।

১৪.ব্যাসার্ধ অনুপাত নিয়মের মাধ্যমে আয়নিক যৌগের কেলাস আকৃতি নির্ণয় করা যায় ।

১৫.R-কে Universal Gas constant বলা হয়।

১৬.Value of R in SI unit, R=8.316 JK^(-1) mole^(-1)

১৭.Value of R in CGS unit, R=8.32*10^(7) dyne cmK^(-1) mole^(-1)

১৮.Value of R in Litre atmosphere unit, R=0.082 Latm K(-1) mole(-1)

[note: ১৪ নং হাজারী স্যারের বইয়ের ১ম অধ্যায়ের ছকে দ্রষ্টব্য]

সংযোজন বিক্রিয়া :

যেখানে একের অধিক পদার্থ একত্রিত হয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধর্মী নতুন একটি রাসায়নিক পদার্থ তৈরি করে তাকে সংযোজন বিক্রিয়া বলে একইভাবে জিংক(Zn) ও (S) সালফারের বিক্রিয়ায় জিংক সালফাইড (ZnS) তৈরির বিক্রিয়াও সংযোজন বিক্রিয়া।

Zn+S ZnS (জিংক +সালফার=জিংক সালফাইড)

আবার Fe (আয়রন ) এবং S (সালফার) এর বিক্রিয়া থেকে আমরা সংযোজন বিক্রিয়া জানতে পারি। 

যেমন :

Fe+S=FeS (ফেরাস সালফেট)

এখানে এক অনু আয়রন এবং এক অনু সালফার যুক্ত বা সংযোজিত হয়ে ফেরাস সালফেট গঠন করেছে। যেহেতু এখানে দুটি ভিন্ন ধর্মী পদার্থ যুক্ত হয়ে একটি নতুন সুমপূরনো আলাদা বৈশিষ্ট্যের একটি যৌগ বা পদার্থ সৃষ্টি করেছে তাই এটি একটি সংযোজন বিক্রিয়া।

বিয়োজন বিক্রিয়া :

যে সকল বিক্রিয়ায় তাপ প্রয়োগ করলে একটি যৌগ ভেঙ্গে একাধিক যৌগ উৎপন্ন করে তাকে বিয়োজন বিক্রিয়া বলে। 

যেমন -কপার কার্বনেটকে (CuCO3) তাপ দিলে তা ভেঙ্গে কপার অক্সাইড ও কার্বন ডাইঅক্সাইড উৎপন্ন হয়।

CuCO3=CuO+ CO2

অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইডকে তাপ দিলে তা ভেঙ্গে অ্যামোনিয়া (NH3) গ্যাস ও হাইড্রোজেন ক্লোরাইড (HCl) গ্যাসউৎপন্ন করে।

NH4 Cl=NH3+ HCl

পক্ষান্তরে পটাশিয়াম ক্লোরেটকে তাপ দিলে এটি বিয়োজিত হয়ে পটাশিয়াম ক্লোরাইড (KCl) ও অক্সিজেন গ্যাস উৎপন্ন
এসএসসি প্রস্তুতি : রসায়ন সৃজনশীল প্রশ্ন

উদ্দীপকটি পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

দুই মুখ খোলা 100 cm দৈর্ঘ্যের একটি স্বচ্ছ কাচ নলের এক প্রান্ত A এবং অপর প্রান্ত B দ্বারা চিহ্নিত করা হলো। A প্রান্তে HCl সিক্ত তুলা এবং B প্রান্তে NH3 দ্রবণে সিক্ত তুলা প্রবেশ করানো হলো।

ক) ঊর্ধ্বপাতন কাকে বলে?

খ) ব্যাপন ও নিঃসরণের মধ্যে পার্থক্য একটি উদাহরণের সাহায্যে উল্লেখ করো?

গ) NH3 এবং  HCl-এর বিক্রিয়ায় কী উত্পন্ন হয়?

ঘ) উদ্দীপকের উল্লিখিত টিউবের কোন এলাকায় সাদা ধোঁয়া উত্পন্ন হয়? কারণসহ ব্যাখ্যা করো।

উত্তর : ক) যে প্রক্রিয়ায় কোনো কঠিন পদার্থে তাপ প্রয়োগ করলে তা তরলে পরিণত না হয়ে সরাসরি বাষ্পে পরিণত হয়। আবার বাষ্পকে শীতল করলে তরলে পরিণত না হয়ে কঠিন পদার্থে পরিণত হয়, তা-ই ঊর্ধ্বপাতন।

খ) একটি পাকা কাঁঠাল ঘরের একটি কক্ষে রেখে দিলে তার গন্ধ কাঁঠালের ত্বকের ছিদ্রপথে বের হয়ে বিভিন্ন কক্ষে ছড়িয়ে পড়ে। গন্ধ বের হয়ে আসা হলো নিঃসরণ এবং বের হওয়ার পর বিভিন্ন কক্ষে ছড়িয়ে পড়া হলো ব্যাপন।

গ) উদ্দীপকের উল্লিখিত NH3 ক্ষারধর্মী এবং  HCl হলো একটি এসিড। NH3 এর সঙ্গে ঐঈষ বিক্রিয়া করে NH4Cl উত্পন্ন করে। উত্পন্ন NH4Cl হলো লবণ। HCl উদ্বায়ী বলে ঘন সাদা ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়।

ঘ) উদ্দীপকের উল্লিখিত টিউবের A প্রান্ত বা HCl-এর কাছাকাছি এলাকায় সাদা ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়। গ্যাসের ঘনত্ব ও ভর বেশি হলে তার ব্যাপন হার কম হয়। অ্যামোনিয়ার আপেক্ষিক আণবিক ভর (17) হাইড্রোজেন ক্লোরাইডের আপেক্ষিক আণবিক ভরের (36.5) চেয়ে কম। সুতরাং অ্যামোনিয়া গ্যাসের ঘনত্ব হাইড্রোজেন ক্লোরাইডের ঘনত্ব অপেক্ষা কম।

ঘনত্ব কম হওয়ায় অ্যামোনিয়া গ্যাসের ব্যাপন হার হাইড্রোজেন ক্লোরাইড গ্যাসের ব্যাপন হার অপেক্ষা বেশি (প্রায় 1.5 ঘন)। ফলে একই সময়ে অ্যামোনিয়া গ্যাস হাইড্রোজেন ক্লোরাইড গ্যাসের তুলনায় ১.৫ ঘন পথ ব্যাপিত হয়ে অতিক্রম হয়। ১০০ cm ঘন স্বচ্ছ কাচ নলের এক পাশে অ্যামোনিয়া ও অন্য পাশে হাইড্রোজেন ক্লোরাইড সিক্ত তুলা রাখলে উভয়েই পরস্পরের দিকে ব্যাপিত হয়। কিন্তু অ্যামোনিয়ার ব্যাপন হার হাইড্রোজেন ক্লোরাইডের দেড় গুণ হওয়ায় একই সময়ে অ্যামোনিয়া ও হাইড্রোজেন ক্লোরাইড পথ অতিক্রম করে মিলিত হয়। অ্যামোনিয়া ও হাইড্রোজেন ক্লোরাইড পরস্পর বিক্রিয়া করে অ প্রান্ত থেকে কঠিন অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইডের সাদা বলয় সৃষ্টি করে। উপরিউক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, NH3এর ব্যাপন হার HCl এর ব্যাপন হারের চেয়ে বেশি হওয়ায় উদ্দীপকের A প্রান্তের কাছাকাছি সাদা ধোঁয়ার সৃষ্টি হয়।


বেস্ট অফ ইলেভেনঃ
 ১.আপনি যদি এক গ্লাস পানিতে এক মুঠো লবন দেন তাহলে তো গ্লাসের পানি পরে যাবে ,তাই না ? দিয়ে দেখুন তো পরে কি না । কি অবাক হচ্ছেন , পানির উচ্চতা আরও কমে গেল , তাই না ?

২.আপনার শরীরে যে পরিমান কার্বন আছে তা দিয়ে ৯০০০ পেন্সিল বানানো যাবে !!!

৩. সোনা অনেক দুর্লভ। দাম তো আকাশচুম্বী। কিন্তু আপনি কি জানেন, পৃথিবীতে যে পরিমান সোনা আছে তা দিয়ে সম্পূর্ণ পৃথিবী ঢেকে দিলে হাঁটু পরিমান উচ্চতা হবে।

৪. অক্সিজেন গ্যাস এর কোন বর্ণ নাই, কিন্তু তরল ও কঠিন অক্সিজেন নীল বর্ণের।

৫. হাইড্রফ্লুরিক এসিড এতবেশি ক্ষয়কারী যে গ্লাস গলিয়ে (dissolve ) ফেলে, কিন্তু তারপরেও এটাকে দুর্বল এসিড বলা হয় ।

৬. পৃথিবীর সবচে দুর্লভ মৌল এস্তেতিন, সারা পৃথিবীতে মাত্র ২৮ গ্রাম এস্তেতিন আছে।

৭. বায়ুমণ্ডলের প্রায় ২০ % অক্সিজেন শুধুমাত্র আমাজন রেইন ফরেস্টের মাধ্যমেই উৎপন্ন হয় ।

৮. সাধারন তাপমাত্রায় ব্রোমিন ও পারদ এ দুটো মৌল ই তরল ।

৯. আমরা জানি পানির রাসায়নিক নাম (H2O ) এইচ টু ও , কিন্তু ইউপ্যাক (IUPAC) অনুযায়ী পানির রাসায়নিক নাম ডাইহাইড্রজেন মনোঅক্সাইড।

১০. মহাবিশ্বে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় হাইড্রোজেন কিন্তু পৃথিবীতে সবচে বেশি পাওয়া যায় অক্সিজেন (প্রায় ৪৯ % বায়ুমণ্ডল+ ভুমি+সাগর)

১১. বজ্রপাতে প্রতিবছর অনেক লোক মারা যায়, কিন্তু আপনি কি জানেন বজ্রপাত না থাকলে পৃথিবীর প্রাণীকুল ধ্বংস হয়ে যেত।কারন বজ্রপাতের মাধ্যেমেই ওজোন তৈরি হয় ।