১.কর্পূর,অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড,ন্যাফথালিনের,কঠিন কার্বন ডাই-অক্সাইড(CO2) উর্ধ্বপাতন ঘটে ।
২.পদার্থের ৫টি অবস্থা থাকতে পারে। যথা- কঠিন,তরল,বায়বীয়,তরল স্ফটিক ও প্লাজমা ।
৩.তরল স্ফটিক অবস্থায় পদার্থ প্রবাহ ধর্ম,পৃষ্ঠটান ধর্ম,দৃঢ়তা ধর্ম,আলোক ধর্ম প্রদর্শন করে ।
৪.পোলার জৈব যৌগসমূহ তরল স্ফটিক অবস্থা প্রাপ্ত হয় ।
৫.নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় গ্যাসের চাপ বনাম আয়তন লেখচিত্র অধিবৃত্তীয় বা Hyperbolic .
৬.S.T.P = Standard Temperature and Pressure
৭.S.A.T.P = Standard Ambient Temperature and Pressure/Standard Atmospheric Temperature and Pressure.
S.A.T.P-তে T=298K, V=24.789L, P=10^(2) KPa ; S.T.P.-তে T=273K, P=101.325KPa, V=22.4L
৮.He-কে -240ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার উপরে সম্প্রসারণ ঘটালে গ্যাসটির তাপমাত্রা হ্রাস না পেয়ে বৃদ্ধি পায় ।
৯.কঠিন পদার্থের সাত ধরনের স্কেল ( Unit Cell/unit of crystal Lattice ) থাকতে পারে। যথা- ক)কিউবিক বা ঘনক খ)মনোক্লিনিক গ)ট্রাইক্লিনিক ঘ)টেট্রাগোনাল ঙ)হেক্সাগোনাল চ)অর্থোরম্বিক ছ)রম্বোহেড্রাল ।
১০.ঘনক আকৃতির একক সেল এর সাধারণ ৮টি কোণা, ১২টি ধার (edge) ও ৬টি তল থাকে ।
১১.ধাতুর কেলাস গঠন তিন ধরনের হয়ে থাকে। যথা-
ক) h.c.p গঠন (Hexagonal Closely Packed stucture) বা ষড়ভুজাকার সবচেয়ে ঘন সন্নিবেশিত গঠন। খ) f.c.p গঠন (Face Centered Packed stucture) বা পৃষ্টতল কেন্দ্রিক ঘনকীয় কাঠামো। গ) b.c.p গঠন (Body Centered Packed structure) বা দেহকাঠামো কেন্দ্রিক ঘনকীয় কাঠামো।
১২.ধাতুর এই ৩ ধরনের কেলাস গঠনের আকৃতি ঘনকীয় কেলাসেরই বিভিন্ন ফর্মের হয়ে থাকে ।
১৩.আয়নিক যৌগের কেলাসের আকৃতি প্রধানত ঘনকীয়, অষ্টতলকীয় বা চতুস্তলকীয় হয়ে থাকে।
১৪.ব্যাসার্ধ অনুপাত নিয়মের মাধ্যমে আয়নিক যৌগের কেলাস আকৃতি নির্ণয় করা যায় ।
১৫.R-কে Universal Gas constant বলা হয়।
১৬.Value of R in SI unit, R=8.316 JK^(-1) mole^(-1)
১৭.Value of R in CGS unit, R=8.32*10^(7) dyne cmK^(-1) mole^(-1)
১৮.Value of R in Litre atmosphere unit, R=0.082 Latm K(-1) mole(-1)
[note: ১৪ নং হাজারী স্যারের বইয়ের ১ম অধ্যায়ের ছকে দ্রষ্টব্য]