Recent Post
Loading...

Some Important Chemistry Reactions 










www.facebook.com/emon.raihan
www.facebook.com/emon2021raihan


বেনজিন ও বেনজাইন (Benzene and Benzyne)


বেনজাইন অনেকের কাছেই নতুন মনে হয়েছে। তাই বেনজাইনের গঠন বিস্তারিত দেখানো হলো। তুলনা হিসেবে বেনজিনের গঠনও দেয়া হয়েছে।

বেনজাইনে যে ত্রি-বন্ধন থাকে সেটিতে একটি সিগমা ও দুটি পাই-বন্ধন থাকে। মূলত একটি পাই-বন্ধন খুবই দুর্বল। কারণ যে দুটি অরবিটালের(p orbital) মধ্যে সে পাই-বন্ধনটি হয়, জ্যামিতিক গঠনের কারণে (sp2 hybridization) তারা পরস্পর থেকে অনেক দূরে থাকে (চিত্র দেখলে বুঝতে সহজ হয়)। ফলে অরবিটাল ওভারলেপ(Orbital Overlap) দুর্বল হয়।

বেনজাইনের একদিকে একটি শূণ্য p orbital (Electrophile) এবং অন্যদিকে একটি পূর্ণ p orbital ( Nucleophile) থাকে। ফলে বেনজাইন একাধারে ইলেকট্রোফাইল এবং নিউক্লিউফাইল হিসেবে কাজ করে।

Orbital Hybridization

<3 অরবিটাল, Orbitals <3

রসায়ন পড়তে গেলে অরবিটাল সম্পর্কে জানাতেই হবে। আর অরবিটাল মানেই দারুণ সব অঙ্কণ!
 অরবিটাল যেন চিত্রকর্ম। 
Drawing matters in Chemistry and we care about drawing!

অরবিটাল নিয়ে জানুন এবং অন্যকে সঠিকভাবে শেখান। 

Nail-Polish Remover

নখের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সাধারণত মেয়েরা নেইল-পলিশ ব্যবহার করে। নেইল পলিশ তুলতে হয় সময়ে সময়ে। সে জন্য ব্যবহার করতে হয় কিছু উদ্বায়ী জৈব যৌগ(Volatile Organic Compounds)। নেইল-পলিশ তুলতে এসিটোনের(Acetone) ব্যবহার বেশ প্রচলিত। 

এসিটোন ল্যাবরেটরিতে দ্রাবক হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। অ্যাসিটোন ত্বক অনেক শুষ্ক করে এবং নখ ক্ষয়ে ভূমিকা রাখে বলে এসিটোনের ব্যবহার ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে। তাই এসিটোন-ফ্রী রিমুভার, এখন একটি ব্যবসায়ী শ্লোগান। ব্যবহৃত হয়েছে এসিটোনাইট্রাইলও। তবে এটি ক্ষতিকর!ইথাইল এসিটেট(Ethyl acetate) একটি চমৎকার রিমুভার। তবে এটি পানিতে মিশ্রিত হয় না। ইথাইল এসিটেট ফলে পাওয়া যায়। রসায়নে এই জাতীয় অণুকে বলা হয় এস্টার(Ester)। মিথাইল এসিটেট পানিতে আংশিক দ্রবীভূত হয়। বর্তমানে মিথাইল এসিটেট রিমুভার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে অনেক। আমাদের প্রসাধনীতে আছে রসায়ন। Nail-Polish Remover তেমনই একটি উদাহরণ!


!!ঘামের দুর্গন্ধ!! !! sweat smell !!

আমাদের শরীর থেকে নিঃসৃত হয় ঘাম ও চর্বি(Fat)। ফ্যাটের কোন গন্ধ থাকে না। কিন্তু ব্যাকটেরিয়া ওৎ পেতে বসে থাকে। ফ্যাটকে ভেঙ্গে-চুরে গুড়ো-গুড়ো করে। তৈরি করে ছোট ছোট অণু। বেশিরভাগ অণুই এসিড। আর সেগুলোই গন্ধ ছড়াতে থাকে। ছবির উপরের অণুটি হলো সবচেয়ে ভয়াবহ। গন্ধের তীব্রতায় অন্যান্য অণুগুলোর চেয়ে অনেক বেশী।
ওয়াক!! ওয়াক!!
<3 অ্যালিলিক বা অ্যালিল যৌগ—Allylic or Allyl Compound <3

রসায়নে, যৌগের একপ্রকার শ্রেণীর নাম অ্যালিল(Allyl)। মূলত একটি দ্বিবন্ধন থেকে এক-কার্বন পরের অবস্থানটাই অ্যালিলিক অবস্থান(Allylic Position)। অন্যভাবে বলা যায়, কোন কার্যকরী গ্রুপ থেকে এক-কার্বন পর যদি কোন দ্বিবন্ধন থাকে তাহলে সেটা হলো অ্যালিলিক যৌগ। ছবিতে বেশ কয়েকটি অ্যালিলিক যৌগ দেখানো হলো।
প্রথম অ্যালিলিক যৌগ পৃথক করা হয় রসুন থেকে, তাই নামকরণ করা হয়েছিল রসুনের ল্যাটিন শব্দ(বৈজ্ঞানিক নাম) Allium থেকে। রসায়ন পড়তে গেলে হুট করে যৌগ চিনতে পারলে অনেক কিছু সহজ হয়ে যায়। অ্যালিল যৌগকে তাই চেনা গুরুত্বপূর্ণ।
—লবঙ্গের অণু— <3 ইউগিনল Eugenol <3

অণুটির নাম ইউগিনল। দারুণ নাম! দেখতেও চমৎকার! অণুর সৌন্দর্য, অনুভবের বিষয়। প্রকৃতির অনেক রূপ শব্দ দিয়ে ব্যক্ত করা যায় না—অণুর অপরূপ সৌন্দর্যও তেমন। এই অণুটি পাওয়া যায় লবঙ্গে। লবঙ্গ খুব জনপ্রিয় মসলা বাঙলাদেশে। অনেক অঞ্চলে ‘লং’ কিংবা ‘নাক-ফুল’ নামেও পরিচিত। লবঙ্গ ভেজষ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে বহু সংস্কৃতিতে বহু বছর যাবৎ। মুখের দুর্গন্ধ কিংবা দাত ও মাড়ির বিভিন্ন সমস্যায় অনেকেই লবঙ্গ ব্যবহার করে। লবঙ্গের যে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ গন্ধ ও স্বাদ(Flavor) সেটার জন্য দায়ী এই অণু। এই অণুটিকে যদি লবঙ্গ থেকে সরিয়ে ফেলা হয়, তাহলে লবঙ্গ হারায় তার স্বরূপ।

লবঙ্গ দেখলেই মনে রেখো, ইউগিনল হাসছে তায়
আপনার কি পরিক্ষা দেয়া সত্ত্বেও ফলাফল অনুপস্থিত আসছে?
তাহলে আপনি নিচের দেয়া তথ্য মতে কাজ করুন।
১। প্রথমে আপনি যে কলেজে পরিক্ষার সিট পরেছে মানে যে কলেজে বসে আপনি পরিক্ষা দিয়েছেন অই কলেজে যান। গিয়ে আপনি অই কলেজ থেকে আপনার সাক্ষর পত্র আর টপ লিস্ট এর ফটোকপি করিয়ে নিন। তারপর ফটোকপি দুইটা অই কলেজের পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক ও ওই কলেজের সহকারি প্রিন্সিপাল দ্বারা সিল ও স্বাক্ষর করিয়ে নিন।
২। তারপর আপনি এবার সোজা আপনার কলেজে এসে পরুন। আপনি আপনার প্রবেশ পত্র এর ফটোকপি করে নিন। তারপর একটি এপ্লিকেশন লিখুন এবং তা আপনার কলেজের প্রিন্সিপাল আর আপনার ডিপার্টমেন্ট প্রধান দ্বারা সিল ও স্বাক্ষর করিয়ে নিন।
৩। এবার খেয়াল করে দেখুন, আপনার কাছে এই ৬টা কাগজ আছে কিনা- ১। পরিক্ষার সাক্ষরপত্র ২। পরিক্ষার টপলিস্ট ৩। আপনার এপ্লিকেশন ৪। আপনার প্রবেশ পত্র ৫। আপনার মার্কশিট এর ফটোকপি (ইন্টারনেট থেকে তোলা) ৬। রেজিস্ট্রেশন কার্ড এর ফটোকপি।
৪। এবার এই ৬টা কাগজ একশাথে স্টাব্লিং করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর মেইন গাজীপুর শাখায় এর বারি ভবন এর ৩য় তলায় বাম পাশে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রধান মো: আনারুজ্জামান এর রুমে গিয়ে জমা দিন।
৫। এবার আপনি সোজা বের হয়ে যান। অযথা ওখানে ঘুরাঘুরি করবেন না।
৬। আপনার সকল তথ্য আপনি নিজে জমা দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হল। আপনার কলেজের পিয়ন, কেরানি, বা কোন সরকারি কর্মকর্তা দারা পাঠাবেন না।
৭। এই এপ্লিকেশন করতে কোথাও কোন খরচ করতে হবে না। কিংবা কাওকে কোন ঘুষ ও দিতে হবে না।