0 comments

সমযোজী যৌগ কাকে বলে? CH4 এর সংকরণ কী?

সমযোজী যৌগ:দুইটি অধাতব মৌল নিকটতম নিষ্ক্রিয় গ্যাসের ইলেকট্রন বিন্যাস লাভের মাধ্যমে ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে যে যৌগ গঠন করে তাকে সমযোজী যৌগ বলে। উদাহরনঃ H(2)O, CH(4), CO(2) ইত্যাদি।অধাতু: যা ইলেকট্রন গ্রহণ করে ।সমযোজী যৌগ: অধাতব পরমানু সমূহ পরস্পরের সাথে যুক্ত হওয়ার সময় ইলেকট্রন শেয়ার বা ভাগাভাগি করে নিষ্ক্রিয় গ্যাসের মতো ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করার জন্য যে বন্ধন গঠন করে তাকে সমযোজী ...

0 comments

মাথার হালকা চুলকে ঘন করার উপায় কী?

চুল এর প্রধান উপাদান হলো কেরাটিন। ঘন আর সুন্দর চুল এর আকাংক্ষা সবার ই থাকে কিন্তু তার পাশাপাশি চুল ঝরে যাবার কথা টা ও খুব পরিচিত ছেলে মেয়ে উভয়ের কাছে। আমদের proti দিন যদি 100টি চুল পড়ে তাহলে তা স্বাভাবিক ধরে নেয়া যায় কিন্তু তার বেশি চুল পড়া মানে তা অস্বাভাবিক এর কাতারে দাঁড়ায়। আগে বলি চুল পড়ার ও পাতলা হবার কিছু কারণ সমূহ:*শরীরে আমিষ এর অভাবে চুল গজাতে পারে না ফলে চুল পাতলা হয়ে ...

0 comments

চুনে পানি ঢাললে ফুটতে থাকে কেন?

 চুন এর সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত ।আসলে এটি একটি রাসায়নিক পদার্থ, যার রাসায়নিক নাম ক্যালসিয়াম অক্সাইড (CaO) ,যার মধ্যে জল যোগ করলে তা কিছুক্ষনের মধ্যেই ফুটতে থাকে এবং রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে ক্যালসিয়াম হইড্রোক্সাইড এ পরিণত হয় যা সাধারণত কলিচুন নামে পরিচিত।এটা হল ঘটনা এবার আসি আপনার প্রশ্নের উত্তরে “কেন ফোটে?”এই সম্পর্কে গভীরে জানতে হলে বেশ কয়েকটি জিনিস পরিষ্কার করে নেওয়া ...

0 comments

পানি বর্ণহীন হলেও সমুদ্রের পানি নীল বর্ণের দেখায় কেন?

 পানির রং কী?পানি একটি যৌগিক পদার্থ যেটি মৌলিক পদার্থ হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেনের সমন্বয়ে গঠিত। যেহেতু হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন বর্ণহীন সেহেতু তাদের দ্বারা গঠিত পানি ও বর্ণহীন। এরা যে বর্ণহীন তার উদাহরণ আমাদের হাতের নাগালেই রয়েছে। আমরা নিশ্বাস এর মাধ্যমে অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেন(বেশ সামান্য পরিমানে) গ্রহণ করি। কিন্তু আমরা এই গ্যাস গুলোর কোনো রং দেখতে পায়না। কেননা, এগুলো অদৃশ্য। ...

0 comments

পানি গরম করলে পানি থেকে এক ধরনের বুদবুদ কেন ওঠে?

আমরা যখন জল গরম করি তখন জলের মধ্য থেকে বুদবুদ উঠতে থাকে।কারণ,তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে জলে দ্রবীভূত গ্যাসগুলির দ্রবণীয়তা হ্রাস পায়, ফলে দ্রবীভূত বায়ু বুদবুদ আকারে জল থেকে বেরিয়ে যায়। যখন 100° তাপমাত্রায় অর্থাৎ স্ফুটনাঙ্ক এ পৌঁছায়, তখন জলের মধ্য থেকে বাষ্প তৈরি হয় যা বুদবুদ আকারে বার হতে থাকে।এর কারন হচ্ছে তাপ বৃদ্ধি। এটি বাড়ার সাথে দ্রবীভূত গ্যাসগুলির দ্রবণীয়তা হ্রাস ...

0 comments

গরম পানিতে কোনো কিছু দিলে তা সিদ্ধ হয় কিন্তু গরম তেলে দিলে তা ভাজা যায় কেন?

কোনকিছু ভাঁজতে হলে ঐ জিনিসকে প্রায় ১৭০° সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রাখতে হয়। আমরা জানি পানির স্ফুটনাংক ১০০° সেলসিয়াস। এর পর পানির তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে পানি বাষ্পে পরিণত হয়ে যায়,, যার কারণে কোনকিছুকে গরম পানিতে রাখলে তা সিদ্ধ হয়।অপরদিকে, তেল জাতীয় মানেই হাইড্রোকার্বন। কার্বনের তাপধারণ ক্ষমতা অনেকবেশি। তাই তেল কে গরম করে ১৭০° সেলসিয়াসের উপরে নেওয়া যায়। আর তেল এতো সহজে বাষ্পে পরিণত হয় ...

0 comments

এক গ্লাস পানিতে এক মুঠো লবণ যোগ করলে পানি উপচে পড়ার পরিবর্তে পানির স্তর আরও নীচে নেমে যায় কেন?

এক গ্লাস জলের একটি নিদৃষ্ট আয়তন আছে, এবং একমুঠো লবণেরও একটি নিদৃষ্ট আয়তন আছে। তাহলে যখন দুটিকে মেশানো হবে, তাদের আয়তন যুক্ত হয়ে বেড়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু তা তো হয়না। জলের আয়তন একই থাকে । কমে যায় না কখনই।এখানে লবন বলতে আমি খাবার সাধারণ লবন কেই ধরে নিচ্ছি, যার রাসায়নিক নাম সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl)।NaCl হল জলে দ্রব্য। এটি জলের সংস্পর্শে আসতেই বিশ্লেষিত হয়ে যায় ও জলের অনু গুলির ...

0 comments

আমরা জানি তরল পদার্থ কে তাপ দিলে তা গাসীয় হয়।কিন্তু ডিমে তাপ দিলে তা কঠিন হয় কেন?

ডিমের ভিতর যে সাদাটে তরল পদার্থ থাকে সেটি আসলে কোন সাধারণ তরল পদার্থ নয়। বরং এটি হলো একটি প্রোটিন। যাকে বলে “অ্যালবুমিন”। প্রোটিনের একটি প্রকারভেদ হলো টারশিয়ারি প্রোটিন। আর “অ্যালবুমিন” হলো সেই টারশিয়ারি প্রোটিন। তাপ প্রয়োগের ফলে ডিমের প্রোটিনের রাসায়নিক গঠনের পরিবর্তন ঘটে এবং তরল টারশিয়ারি প্রোটিন থেকে কঠিন প্রাইমারি প্রোটিনে রুপান্তরিত হয়। এই প্রাইমারি প্রোটিন হলো প্রোটিনের ...

0 comments

পানিতে চিনি বা গ্লুকোজ দ্রবীভূত করলে দ্রবণ শীতল হয়ে যায় কেন?

গ্লুকোজ বা চিনির দ্রবন তৈরি করার সময় দ্রবন বাহির থেকে তাপ শুষে নেয় , তার দ্রবীভূত পক্রিয়া সম্পন্ন করতে । একে তাপহারি বিক্রিয়া বলে । এর জন্য দ্রবন ঠাণ্ডা হয়ে যায়।পানিতে গ্লুকোজ দ্রবীভূত করা একটি এন্ডোথারমিক প্রক্রিয়া।থার্মোডায়নামিক্সে, এন্ডোথারমিক শব্দটি এমন একটি প্রক্রিয়া বা প্রতিক্রিয়ার বর্ণনা দেয় যাতে সিস্টেম তার চারপাশের শক্তি তাপের আকারে গ্রহণ করে।সুতরাং, যখন কিছু ...

0 comments

ফিটকিরির রাসায়নিক নাম কী? ফিটকিরির সাহায্যে কীভাবে পানি বিশুদ্ধ করা হয়?

ফিটকিরি একটি double salt. সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত ফিটকিরির (alum) formula হচ্ছে KAl(SO4)2,12H2O. এছাড়া অন্য ফিটকিরি হচ্ছে সোডা ফিটকিরি, NaAl(SO4)2, 12H2O; Ammonium ফিটকিরি, NH4Al(SO4)2, 12H2O এবং Chrome ফিটকিরি, KCr(SO4)2, 12H2O. খাবার জল বিশুদ্ধকরণে ফিটকিরির ব্যবহার flocculant হিসাবে হয়। ঘোলাটে জলে (colloidal জলে) ফিটকিরি দিলে flocculation হয় অর্থাৎ যেসব solid material এর জন্য ...