Recent Post
Loading...


পর্যায় সারণির 118 টি মৌলের কাজ।


1.হাইড্রোজেন (H) 

রকেটে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হয় ।


2.হিলিয়াম (He)

গ্যাস বেলুনে ব্যবহার হয় ।


3.লিথিয়াম ( Li)

ব্যাটারি তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


4.বেরিলিয়াম (Be)

মহাকাশযান তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


5.বোরন (B) 

খেলার সামগ্রী তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


6.কার্বন (C)

হীরা তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


7.নাইট্রোজেন ( N )

সার তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


8.অক্সিজেন (O)

নিঃশ্বাসের সময় আমরা ব্যবহার করি ।


9.ফ্লোরিন (F)

পেস্ট তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


10.নিয়ন (Ne)

বিজ্ঞাপনী লাইটে ব্যবহার হয় ।


11.সোডিয়াম (Na)

লবণে পাওয়া যায় ।


12.ম্যাগনেশিয়াম (Mg)

মশাল তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


13.অ্যালুমিনিয়াম (Al)

বিমান তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


14.সিলিকন (Si)

কাঁচের গ্লাস তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


15.ফসফরাস (P)

ম্যাচ তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


16.সালফার (S)

কামানের গোলা তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


17.ক্লোরিন (Cl)

সুইমিং পুলে ব্যবহার হয় ।


18.আর্গন (Ar)

গ্যাস ঝালাই'র কাজে ব্যবহার হয় ।


19.পটাশিয়াম (K)

সার তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


20.ক্যালসিয়াম (Ca)

ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


21.স্ক্যানডিয়াম (Sc)

সাইকেল তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


22.টাইটেনিয়াম(Ti)

যুদ্ধ বিমান তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


23.ভ্যানাডিয়াম (V)

স্প্রিং তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


24.ক্রোমিয়াম (Cr)

গাড়ি তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


25.ম্যাঙ্গানিজ (Mn)

শক্তিশালী যন্ত্র তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


26.আয়রন (Fe)

ব্রিজ তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


27.কোবাল্ট (Co)

চুম্বক তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


28.নিকেল (Ni)

কয়েন তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


29.কপার (Cu)

বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


30.জিংক (Zn)

পিতলের তৈরি জিনিসে ব্যবহার হয় ।


31.গ্যালিয়াম (Ga)

কম্পিউটার তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


32.জার্মিনিয়াম (Ge)

ক্যামেরার লেন্স তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


33.আর্সেনিক (As)

LED লাইট তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


34.সেলেনিয়াম (Se)

ফটোকপি মেশিনে ব্যবহার হয় ।


35.ব্রোমিন (Br)

ফ্লিম তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


36.ক্রিপ্টন (Kr)

ফ্লাস লাইট তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


37.রুবিডিয়াম (Rb)

সৌর বিদ্যুৎ যন্ত্রে ব্যবহার হয় ।


38.স্ট্রনটিয়াম (Sr)

আতসবাজি তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


39.ইত্রিয়াম ( Y )

লেজার কাটিং যন্ত্রে ব্যবহার হয় ।


40.জিরকোনিয়াম (Zr)

অপারেশনের যন্ত্রাংশ তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


41.নায়োবিয়াম (Nb)

দ্রুত গতি সম্পন্ন ম্যাগ লেভ ট্রেন তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


42.মলিবডেনাম (Mo)

কাটিং টুলস তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


43.টেকনিশিয়াম (Tc)

সিটি স্ক্যান যন্ত্র তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


44.রুথিনিয়াম (Ru)

বৈদ্যুতিক সুইচ তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


45.রোডিয়াম (Rh)

সার্চ লাইট তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


46.প্যালাডিয়াম (Pd)

ধোঁয়া দূষণ রোধে ব্যবহার হয় ।


47.সিলভার (Ag)

অলঙ্কার তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


48.ক্যাডমিয়াম (Cd)

রঙ তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


49.ইন্ডিয়াম (In)

LCD মনিটর তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


50.টিন (Sn)

কৌটা তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


51.অ্যান্টিমনি (Sb)

চোখের কাজল তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


52.টেলুরিয়াম (Te)

টায়ার তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


53.আয়োডিন (I)

লবণে ব্যবহার করা হয় ।


54.জেনন (Xe)

লাইট হাউজে ব্যবহার হয় ।


55.সিজিয়াম (Cs)

পারমাণবিক ঘড়ি তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


56.বেরিয়াম (Ba)

এক্স রে তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


57.ল্যন্হানাম (La)

টেলিস্কোপ তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


58.সিরিয়াম (Ce)

লাইটার তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


59.প্রেজিওডিমিয়াম (Pr)

তেজস্ক্রিয়তা রোধক চশমা তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


60.নিওডিমিয়াম (Nd)

ইলেকট্রিক গাড়ি তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


61.প্রোমিথিয়াম (Pm)

ডায়াল তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


62.সামারিয়াম (Sm)

প্লেনের ইলেকট্রিক মটরে ব্যবহার হয় ।


63.ইউরোপিয়াম (Eu)

রঙিন টেলিভিশন তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


64.গ্যাডোলিনিয়াম (Gd)

MRI যন্ত্রে ব্যবহার হয় ।


65.টারবিয়াম (Tb)

টিউব লাইট তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


66.ডিসপ্রোজিয়াম (Dy)

উপাদানের সূক্ষ্মতা পরিমাপে ব্যবহার হয় ।


67.হলমিয়াম (Ho)

লেজার তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


68.এরবিয়াম (Er)

অপটিক্যাল ফাইবার তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


69.থিউলিয়াম (Tm)

চোখের লেজার সার্জারিতে ব্যবহার হয় ।


70.ইতের্বিয়াম (Yb)

লেজার ফাইবার তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


71.লিউটেশিয়াম (Lu)

ফটো ডাইনোমিক মেডিসিনে ব্যবহার হয় ।


72.হাফনিয়াম (Hf)

সাবমেরিন তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


73.ট্যানটালাম (Ta)

মোবাইল ফোন তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


74.টাংস্টেন (W)

বৈদ্যুতিক বাতির ফিলামেন্ট তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


75.রোনিয়াম (Re)

রকেট ইঞ্জিনে ব্যবহার হয় ।


76.ওসমিয়াম (Os)

কলম তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


77.ইরিডিয়াম (Ir)

স্পার্ক প্লাগ তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


78.প্লাটিনাম (Pt)

গবেষণা কাজের যন্ত্রাংশ তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


79.গোল্ড (Au)

অলঙ্কার তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


80.মার্কারি (Hg)

উচ্চ তাপমাত্রা মাপার থার্মোমিটার তৈরিতে ব্যবহার হয়


81.থ্যালিয়াম (Ti)

শীতলতা মাপার থার্মোমিটার তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


82.লেড (Pb)

বন্দুকের গুলি তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


83.বিসমাথ(Bi)

আগুন নেভানোর যন্ত্রে ব্যবহার হয় ।


84.পেলোনিয়াম (Po)

এন্টি-স্ট্যাটিক ব্রাশ তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


85.অ্যাসটেটিন (At)

তেজস্ক্রিয় ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


86.রেডন (Rn)

টিউমার , ক্যান্সার নিরাময়ের কাজে ব্যবহার হয় ।


87.ফ্রান্সিয়াম (Fr)

পারমাণবিক গবেষণার কাজে ব্যবহার হয় ।


88.রেডিয়াম (Ra)

ঘড়ি,  যানবাহনের নির্দেশকে ব্যবহার হয় ।


89.অ্যাক্টিনিয়াম (Ac)

রেডিও ইমিউনোথেরাপিতে ব্যবহার হয় ।


90.থোরিয়াম (Th)

গ্যাস বাতি তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


91. প্রোট্যাকটিনিয়াম (Pa)

উচ্চ তেজস্ক্রিয়তার কারনে গবেষণা ছাড়া কোনো কাজে ব্যবহার হয় না ।


 92.ইউরেনিয়াম (U)

পারমাণবিক চুল্লির প্রধান উপাদান ।


93.নেপচুনিয়াম (Np)

মহাকাশযানের জেনারেটরে , নিউট্রন নির্দেশক হিসেবে ব্যবহার হয় ।


94.প্লুটোনিয়াম (Pu)

পারমাণবিক বোমা তৈরিতে ব্যবহার হয় ।


95.আমেরিসিয়াম (Am)

ধোঁয়া নির্ণয় যন্ত্রে ব্যবহার হয় ।


96.কিউরিয়াম (Cm)

খনিজ পদার্থ অনুসন্ধানের কাজে ব্যবহার হয় ।


97.বার্কেলিয়াম (Bk)

তেমন কোনো কাজে ব্যবহার হয় না ।


98.ক্যালিফোর্নিয়াম (Cf)

খনিজ পদার্থ অনুসন্ধানের কাজে ব্যবহার হয় ।


99.আইনস্টাইনিয়াম (Es) থেকে 103.লরেনসিয়াম (Lr)

এগুলো প্রকৃতিতে  পাওয়া যায় না,  অতিমাত্রায় বিষাক্ত পদার্থ, শুধুমাত্র আণবিক গবেষণা ছাড়া কোনো কাজে ব্যবহার হয় না ।


104.রাদারফোর্ডিয়াম (Rf) থেকে 118.ওগানেসন (Og)

এগুলো বৈজ্ঞানিক গবেষণার বাইরে কোনো কাজে ব্যবহার হয় না ।

O এর শেষ কক্ষপথে বিজোড় ইলেকট্রন সংখ্যা ২। সে তার এই ২টি ইলেকট্রন দিয়ে খুব সহজেই H এর সাথে বন্ধন তৈরি করে। যা সমযোজী বন্ধন।

অক্সিজেনের তড়িৎ ঋণাত্মকতা (৩.৪৪) হাইড্রোজেন (২.২) অপেক্ষা বেশি। তাই বন্ধনের ইলেকট্রনগুলো অক্সিজেনের দিকে ঝুঁকে থাকে। ফলে অক্সিজেনে আংশিক ঋণাত্নকতা সৃষ্টি হয় এবং হাইড্রোজেনে আংশিক ধনাত্নকতা সৃষ্টি হয়। এভাবে একটি পোল তৈরি হয়।

তাই H2O একটি পোলার সমযোজী যৌগ।

পানি ( H2o) অর্থাৎ পানির একটি অনুতে দুইটি ধনাত্মক হাইড্রোজেন পরমাণু এবং একটি ঋণাত্মক অক্সিজেন পরমাণু বিদ্যমান। এই দুটি মৌল পরস্পরের সাথে তড়িৎচুম্বকীয় বন্ধনে যুক্ত থাকে। এখন এই পানির মধ্যে তড়িৎচালক করলে পানির অনু ভেঙে যায়, সেখান থেকে বেরিয়ে আসে অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেন।

2H2O(l)=2H2(g)+O2(g)

l= Liquide= তরল

g=gas= বায়বীয়

হাইড্রোজেন পরমাণু যেহেতু ধনাত্মক আয়ন হিসেবে পানির অনুতে যুক্ত থাকে তাই যখন এর মধ্য দিয়ে তড়িৎ পরিচালনা করা হয় তখন এটা ঋণাত্মক ক্যাথোড দ্বারা আকৃষ্ট হয়, আর অক্সিজেন পরমাণু ঋণাত্মক আয়ন হবার দরুন ধনাত্মক অ্যানোড কর্তিক আকৃষ্ট হয়।

এভাবে পানি থেকে ও হাইড্রোজেন আলাদা করা যায়।

 

আপনি দম নেয়ার সময় শুধু অক্সিজেন না, নাইট্রোজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড সহ সব ধরণের গ্যাসই গ্রহণ করেন। তবে আমাদের শরীর ওই বাতাস থেকে কেবল অক্সিজেনই শোষণ করে নেয় এবং নাইট্রোজেনের মতো বাকি অদরকারি গ্যাস বের করে দেয়। বাতাসে অক্সিজেনের অনুপাত প্রায় ২০% থাকে এবং নাইট্রোজেন মূলত অক্সিজেনের অনুপাত ঠিক রাখছে। নাইট্রোজেনের পরিমাণ কমে গেলে বেশি পরিমাণ অক্সিজেন আপনার শারীরিক সমস্যার তৈরি করবে আর বেড়ে গেলে অক্সিজেনের স্বল্পতার জন্য মাথা ঘুরবে। মানে শ্বসনের জন্য নাক দিয়ে টেনে নেয়া মোট বাতাসের ২০% অক্সিজেন থাকলে সেটা আমাদের জন্য উপযোগী। নাইট্রোজেনের সাথে হিলিয়ামের মতো নিষ্ক্রিয় গ্যাস থাকলেও সমস্যা নেই।

সবুজ বর্ণের প্লাস্টিডকে ক্লোরোপ্লাস্ট বলে। ১৮৮৩ সালে শিম্পার সর্বপ্রথম উদ্ভিদকোষে ক্লোরোপ্লাস্ট আবিষ্কার করেন। 'ক্লোরোপ্লাস্ট ' নামটিও তারই দেয়া। ক্লোরোপ্লাস্টে বিভিন্ন ধরনের রঞ্জক পদার্থ থাকলেও ক্লোরোফিলের আধিক্যের কারনেই এর রং সবুজ হয়।

সংখ্যা: উচ্চশ্রেণির উদ্ভিদকোষে সাধারণত ১০-৪০টি ক্লোরোপ্লাস্ট থাকে। এককোষী শৈবাল (যেমন-Chlorella, Chlamydomonas)- তে একটি ক্লোরোপ্লাস্ট থাকে।

আকার-আকৃতি: উচ্চশ্রেণির উদ্ভিদের ক্লোরোপ্লাস্টে সাধারণত উভউত্তল লেন্সের মতো এবং এদের ব্যাস ৩.৫ মাইক্রন। আদি প্লস্টিডগুলো গোলাকার, এদের ব্যাস ০.৫ মাইক্রন। ক্লোরোপ্লাস্ট সাধারণত লম্বায় কোষের চেয়ে ছোট হয়, তবে Spirogyra -এর ক্লোরোপ্লাস্ট সোজা অবস্থায় কোষের চেয়েও লম্বা। শৈবালের ক্লোরোপ্লাস্ট বিভিন্ন গঠনাকৃতি হতে পারে।

 FeCl3 অধিক সমযোজী । কারণ ফাজানের নীতি অনুসারে ক্যাটায়োনের চার্জ বাড়লে পোলারায়ন বৃদ্ধি পায় । আর পলারায়ণ বৃদ্ধি পাওয়া মানে হলো আয়নিক যৌগে সমযোজী বৈশিষ্ট বৃদ্ধি পাওয়া। । যেহেতু FeCl3 তে Fe এর চার্জ বেশি (+3) । তাই FeCl3 অধিক সমযোজী হবে ।


পোলারায়নের মাধ্যমে এই বিষয়টি ব্যাখ্যা করা যায়।

পোলারায়ন: কোনো একটি যৌগের অ্যানায়নের e মেঘ ক্যাটায়ন কর্তৃক নিজের দিকে টেনে নেওয়ার ঘটনাকে পোলারায়ন বলে।

ফাযানের নীতি অনুসারে কোনো যৌগের অ্যানায়ন একই হলে ক্যাটায়ন ভিন্ন হলে -

যে যৌগের ক্যাটায়ন বড় সে যৌগের পোলারায়ন কম।কারন দুইটি যৌগের যেটিতে ক্যাটায়ন বড়, তার নিউক্লিয়াস থেকে অ্যানায়নের e মেঘ দূরে হবে। ফলে ঐ ক্যাটায়ন e মেঘকে বেশি টেনে নিতে পারবে না,, ফলে পোলারায়ন কম হবে।

FeCl2 তে ক্যাটায়ন Fe2+

FeCl3 তে ক্যাটায়ন Fe3+

Fe থেকে দুইটি e ত্যাগের ফলে Fe2+ গঠিত হয়।

Fe থেকে তিনটি e ত্যাগের ফলে Fe3+ গঠিত হয়।

দুই ক্ষেত্রে নিউক্লিয়াসের ধনাত্মক চার্জ একই,, একটিতে 24 টি e (২ টি ত্যাগ করেছে), অপরটিতে 23 টি(৩টি ত্যাগ করেছে)।ফলে কম সংখ্যক e বিশিষ্ট Fe টি ছোট হবে।

সুতরাং, Fe2+ > Fe3+

ফলে, পোলারায়ন: Fe2+ < Fe3+

যে যৌগের পোলারায়ন বেশি সেটি বেশি সমযোজী।

সমযোজী ধর্ম: FeCl2 < FeCl3



এটার রাসায়নিক নাম ডেকাহাইড্রেট সোডিয়াম সালফেট। সোডিয়ামের পারমাণবিক ভর ২৩,সালফারের ৩২,অক্সিজেনের ১৬ এবং হাইড্রোজেনের ১

তাহলে যৌগটির আণবিক ভর = ২×২৩+৩২+৪×১৬+১০(১×২+১৬)

= ১৪২+১০×১৮

= ৩২২


সোডিয়াম সালফেটের সাথে ১০ অনু পানি মিশ্রিত থাকলে তাকে বলা হয় গ্লুবার লবণ।

Na2SO4.10H2O এর আনবিক ভর =

(২৩×2)+(৩২×১)+(১৬×৪)+১০×{(১×2)+(১৬×১)}

= ৪৬ + ৩২ + ৬৪ + (১০ × ১৮)

= ৪৬ + ৩২ + ৬৪ + ১৮০

= ৩২২

[Cu(NH3)4]SO4 একটি জটিল যৌগ, যার (Cu) Huggins তত্ত্ব অনুসারে sp2d সংকর অরবিটাল গঠনের ফলে কপার টেট্রা অ্যামিন কপার সালফেট লবণ গঠন করে। এটি রসায়নের একটি ব্যতিক্রম ধর্ম বলা যায়।তবে sp2d ও সর্বগ্রাহ্য নয়, দুই ধরণের দাবিরই কারণ ও ব্যাখ্যা রয়েছে এই যৌগটির সংকরীকরণ নিয়ে।

এখানে, সম্পূর্ণ যৌগের আয়নিতরূপে, [Cu(NH3)4]+ আয়নের এর যোজনী 2+ এবং SO4- এর যোজনী 2- । এখন৷ [Cu(NH3)4]2+ এর কেন্দ্রীয় পরমাণুর Cu এর যোজনী 2+ অনুসারে যৌগের এই অংশের যোজনী 2+ হয়েছে। Cu2+ এর সংকরণ sp3 হবে না। কারণ, যৌগটির গঠন পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, এটি বর্গাকৃতি। sp3 সংকরীকরণের যৌগ চতুস্তলকীয় হয়। তাছাড়াা

Cu(29): 1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 3d10 4s1

Cu2+ (27): 1s2 2s2 2p6 3s2 3p6 3d9

অর্থাৎ, এখানে ফাঁকা অরবিটাল ৪র্থ কক্ষপথের 4s, 4p, 4d এবং 3d তে একটি ইলেক্ট্রন আছে।

কিন্তু এর আকার হলো সমতলীয় বর্গাকার। যা দুই ধরণের সংকরীকরণেই হওয়া সম্ভব, হয় dsp2 বা sp2d অর্থাৎ হয় তৃতীয় কক্ষপথের একটি d এবং ৪র্থ কক্ষপথের ১ টিs , ২টি p একসাথে সংকর অরবিটাল গঠন করবে অথবা ৪র্থ কক্ষপথের ১টি s, ২টি p, ১টি d মিলে সংকর অরবিটাল গঠন করবে।তাহলে, dsp2 হতে পারে। এক্ষেত্রে 4pz অরবিটালে একটি ইলেক্ট্রন চলে যায়। মধ্যবর্তী ১টি d, ১টিs, ২টি p সংকরণে অংশ নিলে যৌগটি ওভাবে গঠিত হবে। এখন আপাত দৃষ্টিতে, sp2d হওয়া সম্ভব নয়। কারণ, p অরবিটালের শেষ 4pz অরবিটালটি ফাঁকা রেখে d অরবিটালের সাথে সংকরীকরণ করতে প্রচুর শক্তির প্রয়োজন হয়, যা প্রায় অসম্ভব। কিন্তু বিজ্ঞানী Huggins এর মতে dsp2ও সংকর অরবিটাল গঠন হবেনা। যার ব্যাখ্যা হলোঃ তত্ত্বীয়ভাবে, যেহেতু এটি অনেক উচ্চশক্তিসম্পন্ন পর্যায়ে অবস্থান করবে, অস্থিতিশীল থাকবে, তখন শেষ ইলেক্ট্রনটি কক্ষপথে থেকে বের হয়ে গেলে, Cu এর যোজনী 3+ হয়ে যাবে। ইলেক্ট্রন বের হয়ে যৌগটি অক্সিডেশন বিক্রিয়া প্রদর্শন করবে। Cu3+ হওয়া অসম্ভব। নিচের চিত্রের শেষে, এটি লেখা হয়েছে।

কিন্তু পরবর্তীতে পরীক্ষণ সাপেক্ষে তিনি পর্যবেক্ষণ করেন, sp2d ই এই যৌগের সঠিক সংকরীকরণ। কিন্তু এইক্ষেত্রে আয়নের অংশগ্রহণটা একটু ভিন্ন, এই ক্ষেত্রে অক্সিডেশন বিক্রিয়া ঘটে না। ওই 3d9 ইলেক্ট্রনটি অক্সিডেশন না করে স্থিতিশীলভাবেই থাকে।


বিজ্ঞানী Huggins তার গবেষণার ফলের ওপর ভিত্তি করে, এই যৌগে Cu এর সংকরীকরণ sp2d প্রদর্শন করেছেন। এনিয়ে বিভিন্ন মতভেদ রয়েছে। অনেকের ধারণা, এভাবে Cu3+ হয়ে অক্সিডেশনের মাধ্যমে তা পুনরায় আগের মতো হওয়া সম্ভব নয়, তাই এপদ্ধতিও ভুল। সংকরীকরণ dsp2 এর যথার্থতা এবং সর্বগ্রাহ্য হবার মূল কারণ তা, crystal field theory দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায়।

CRYSTAL FIELD THEORY

এ তত্ত্ব অনুসারে, ৩টি বিষয় বোঝা যায়ঃ ১/ হাই ও লো স্পিন ; পজিটিভ ও নেগেটিভ পয়েন্ট চার্জ যেখানে লিগ্যান্ড নেগেটিভ পয়েন্ট চার্জ এবং কেন্দ্রীয় চার্জ পজিটিভ পয়েন্ট চার্জ হিসেবে কাজ করে। ২/ চৌম্বকীয় তত্ত্ব, ৩/ বর্ণ।

Cu একটি ধাতু বা metal, metal সবসময় ৪টি লিগ্যান্ড যুক্ত করে যৌগ গঠন করে। কারণ, ধাতুতে z অক্ষ বরাবর লিগ্যান্ড যুক্ত থাকে না, ফলে, d অরবিটালের x ও y যুক্ত সেটগুলোর শক্তি বেড়ে যায়। যোজ্যতা স্তর d orbital এর সাথে যখন NH3 যুক্ত হয়, তখন লিগ্যান্ড অ্যমোনিয়ার সাথে বিকর্ষিত হবার কারণে d orbital উচ্চ ও নিম্ন শক্তিস্তরে বিভক্ত হয়ে যায়। NH3 একটি ডাইপোল ও নেগেটিভ লিগ্যান্ড যা মেটালের সাথে যুক্ত হয়।। d orbital এর প্রথম তিনটি সেটকে dxy, dxz, dyz→ t2g লেভেল বলে, এই সেটগুলো অক্ষের মধ্যেই অবস্থান করে, এদের মধ্যে রিপালশন কম হয়। ফলে শক্তমাত্রাও কমে যায়। শেষ দুটি সাবসেট dz2 and dx2-y2 orbitals কে eg orbitals বলে যেগুলো অক্ষের বাইরে অবস্থান করে। এই d orbital টি যখন কোনো লিগ্যান্ড ফিল্ডের ওপর বিভক্ত হয়। eg orbitals এর রিপালশন বেড়ে যায়, এবং এর সাথে সাথে x এবং y অক্ষের শক্তিক্রম বেড়ে যাবে। তাদের আকর্ষণ ক্ষমতাও বাড়বে। লিগ্যান্ড যখন মেটালের কাছাকাছি অবস্থান করে, তখন x অক্ষ সর্বোচ্চ শক্তি অর্জন করে। x-y প্লেনে অবস্থিত dxy অরবিটালে শক্তিক্রম বাড়তে থাকবে, যতটা লিগ্যান্ড ও মেটাল কাছাকাছি থাকবে। এর ফলে গড় অরবিটালের শক্তি কমবেশি হতে থাকে, কিন্তু গড় শক্তি বাড়তে থাকে। অর্থাৎ এজন্য নির্দিষ্ট বিকর্ষণ হতে থাকে, বিকর্ষণ বাড়লে স্থিতিশীলতা নষ্ট হয়। crystal field splitting হয়। CRYSTAL FIELD THEORY এর মতে পয়েন্ট চার্জ হিসেবে পজিটিভ ও নেগেটিভ চার্জটিকে গণ্য করা হয়।

চারটি লিগ্যান্ড হলে, সর্বোচ্চ কোণে সর্বনিম্ন বিকর্ষণ করে। মেটালের ক্ষেত্রে, ধাতু ইলেক্ট্রন দাতা এবং অপর লিগ্যান্ডটি গ্রহীতা হয়।। তারা তাই ১৮০° দূরত্বে থাকে, যেন, সহজে বিকর্ষিত না হতে পারে। এবং তাদের দ্বারা গঠিত যৌগটি স্থিতিশীল থাকে। এর ফলে, Cu এর চতুর্থ কক্ষপথের 4pz অরবিটালে 3d9 ইলেক্ট্রনটি স্থানান্তর হবে। যেহেতু 3d এর তুলনায় 4pz উচ্চ শক্তিস্তর। আকর্ষণ বেশি। তাই এটিই গ্রহণযোগ্যতা পায়। এর ফলে, 4pz এ 3d9 তম ইলেক্ট্রনটি চলে যাবে। এখানে, ১টি d, ১টি s, ২টি p ফাঁকা হয়ে গেলে 4টি NH3 সন্নিবেশ সমযোজী বন্ধনে লিগ্যান্ড হিসেবে যুক্ত হয়ে যাবে। এরকম হয় বিধায়, এর আকৃতি square planar হয়। যেহেতু, NH3 একটি শক্তিশালী লিগ্যান্ড। তার অভ্যন্তরীণ শক্তির মাধ্যমে Cu এর d অরবিটাল NH3 দ্বারা পূর্ণ হয়ে যায়। এবং সবশেষের pz অরবিটালটি ফাঁকা থাকে। তাই সংকরীত অরবিটাল dsp2 গঠিত হয় যা মোটামুটিভাবে সর্ব গ্রাহ্য।

অধিক্রমণের সময় আয়নিত অবস্থায় ইলেক্ট্রনের স্থির তড়িৎক্ষেত্র তৈরি হয়। ঐ শক্তির ওপর নির্ভর করে, মৌলের কোন অরবিটালটা আগে সংকরীকরণে অংশ নেবে। অবস্থান্তর ধাতুর (Cu) সাথে লিগ্যান্ডের বন্ধনের প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করে।

সাধারণত লবণটির দুটো আয়ন যুক্ত হবার সময় অনিয়ত ইলেক্ট্রনের স্থির তড়িৎক্ষেত্রের কারণে, d orbital ভেঙে যেতে পারে। তাইএক্ষেত্রে সংকরণে একটি s, ২টি p অরবিটালের সাথে একটি d অরবিটাল সংকরণে অংশ নিয়ে সমশক্তি অর্জন করে, স্থিতিশীল হয়। এবং এভাবেই জটিল যৌগটি গঠন হয়।



সমযোজী যৌগ:

দুইটি অধাতব মৌল নিকটতম নিষ্ক্রিয় গ্যাসের ইলেকট্রন বিন্যাস লাভের মাধ্যমে ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে যে যৌগ গঠন করে তাকে সমযোজী যৌগ বলে। উদাহরনঃ H(2)O, CH(4), CO(2) ইত্যাদি।

অধাতু: যা ইলেকট্রন গ্রহণ করে ।

সমযোজী যৌগ: অধাতব পরমানু সমূহ পরস্পরের সাথে যুক্ত হওয়ার সময় ইলেকট্রন শেয়ার বা ভাগাভাগি করে নিষ্ক্রিয় গ্যাসের মতো ইলেকট্রন বিন্যাস লাভ করার জন্য যে বন্ধন গঠন করে তাকে সমযোজী বন্ধন বলে।আর সমযোজী বন্ধন বিশিষ্ট যৌগকে সমযোজী যৌগ বলে।


CH4 এর সংকরণ:

CH4 এ sp3 সংকরণ ঘটে।

C- 1S2 2S2 2Px1 2Py1 2Pz0 (সাধারণ অবস্থা)

C*- 1S2 2S1 2Px1 2Py1 2Pz1 ( উত্তেজিত অবস্থা)

উত্তেজিত অবস্থার সাথে ৩টি হাইড্রোজেন এর s আরবিটাল সংকরণ করে, যার ফলে sp3 সংকরণ হয়, এর গঠন চতুস্তলকীয়।


চুল এর প্রধান উপাদান হলো কেরাটিন। ঘন আর সুন্দর চুল এর আকাংক্ষা সবার ই থাকে কিন্তু তার পাশাপাশি চুল ঝরে যাবার কথা টা ও খুব পরিচিত ছেলে মেয়ে উভয়ের কাছে। আমদের proti দিন যদি 100টি চুল পড়ে তাহলে তা স্বাভাবিক ধরে নেয়া যায় কিন্তু তার বেশি চুল পড়া মানে তা অস্বাভাবিক এর কাতারে দাঁড়ায়। আগে বলি চুল পড়ার ও পাতলা হবার কিছু কারণ সমূহ:

*শরীরে আমিষ এর অভাবে চুল গজাতে পারে না ফলে চুল পাতলা হয়ে যায়।মাথার ত্বকে নানাবিধ রোগ ও অতিরিক্ত খুশকির কারণে চুল পড়া বেড়ে যায়।

*জোরে আঁচড়ালে বা নখ দিয়ে চুলকানোর ফলে মাথার হেয়ার ফলিকল ক্ষতিগ্রস্ত হয় এতে চুল ঝরে যায়।তাছাড়াও ভুলভাবে চুল বাদলে ও চুল ফেটে যায় ফলে চুল পাতলা হয়ে যায়।

*চুল বৃদ্ধির মূলে থাইরয়েড গ্রন্থি অনেক ভুমিকা রাখে,তাই থাইরয়েড এর প্রবলেম এ চুল বৃদ্ধি ব্যহত হয়ও পাতলা হয়ে যায়। মানসিক চাপে ও চুল পড়া বেড়ে যায়।

*নানাবিধ হেয়ার স্টাইল এর উচ্চতাপে ও রিবডিংও চুল পরা বা পাতলা করার ক্ষেত্রে দায়ী।

এমন আরো কারণ আমরা দার করতে পারি আর এইদিক গোলো অভারকামে পেতে পারি সুন্দর চুল। তবুও আলাদা আরো যত্নের প্রয়োজন হয়।

*চুলের বৃদ্ধি,ঘন, কালো,সুন্দর করার জন্য তেল এর কোনো বিকল্প নেই। তাই আমরা অলিভ অয়েল,প্যারাসুট অয়েল, কাস্টেট অয়েল ম্যাসাজ করতে পারি।

*চুল ঘন ও চুল এর গোরা শক্ত করতে মেহেদি, পিয়াজের রস ব্যবহার করা যায়।

*লেবুর রস চুল এর গোরা শক্ত ও খুশকি দূর করে ।এলোভেরার রস ও কর্যকরি।


চুলের যত্নে বাদাম বা আমন্ড তেল

১। বাইরের পলিউশন, ডাস্ট, কেমিক্যাল, হেয়ার কালার ইত্যাদির কারণে স্ক্যাল্পে অনেক সময় ইনফেকশন হয়ে যায়। যার ফলে অকালে চুল দুর্বল হয়ে পড়ে। ড্যানড্রাফ এর সমস্যা দেখা দেয়। একমাত্র বাদাম তেলের নিয়মিত ব্যবহার পারে এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে।

২। এই তেলের নিয়মিত ব্যবহার করলে মাথার ত্বকের রক্ত চলাচল ঠিক থাকে, চুলের পুষ্টি যোগায়, নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। প্রচুর পরিমাণে মশ্চারাইজার থাকায় আমন্ড অয়েল বা বাদাম তেল একটি ন্যাচারাল কন্ডিশনার হিসেবেও কাজ করে।

৩। বর্তমান লাইফস্টাইল আর দূষণ আমাদের চুল দ্রুত হারে নষ্ট করে দিচ্ছে। আমন্ড তেলের সঙ্গে অলিভ আর ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে মাথার চুলে লাগান। এতে শুধু স্প্লিট এন্ডের সমস্যাই দূর হবে না চুলের গোড়াও মজবুত হবে। সত্যি বলতে কী স্প্লিট এন্ড আর খুশকি চুলের এই দুটি প্রধান সমস্যার জন্য একবার আমন্ড তেল অবশ্যই ব্যবহার করে দেখুন। হাতে নাতে ফল পাবেন। ভালো ফল পেতে সপ্তাহে অন্তত দু বার এই তেল মাথার চুল ও স্ক্যাল্পে মালিশ করা খুব জরুরী।

ত্বকের যত্নে বাদাম বা আমন্ড তেল

১। বাদাম তেল বা আমন্ড অয়েলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন “ই” রয়েছে, যা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এই তেল নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনি পেয়ে যাবেন চমকপ্রদ এবং গ্লোয়িং স্কিন।

২। এই তেলের নিয়মিত ব্যবহার আর্দ্রতাকে ত্বকের মধ্যে ধরে রাখে এবং ত্বকের পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে।

৩। চোখের নীচের ডার্ক সার্কেল রিমুভ করতে বাদাম বা আমন্ড তেল যাদুর মতন কাজ করে।