সফল কে? এই প্রশ্নের উত্তর সম্ভবত যারা সফল, তারাও বলতে পারেন না। যারা সাফল্যকে নিজের আশেপাশে দেখেন তারা আসলে নিজের লক্ষ্যকে স্পর্শ করেন। দারুণ কোন উদ্যোক্তা কিংবা সফল ব্যক্তির সংস্পর্শে গেলে যে উদ্যোক্তা হতে চান তার অনেক শেখার সুযোগ থাকে। যাদের সেই সুযোগ কম তাদের জন্য এন্টারপ্রেন্টার ডট কমে উদ্যোক্তা সুজন প্যাটেল ২১টি পরামর্শ দিয়েছেন। পরামর্শ পড়লেই যে সাফল্য ধরা দেয় বিষয়টা এমন নয়, পরামর্শ পড়লে সাফল্যের খেলার যে স্টেডিয়াম তার কোন গেট দিয়ে ঢুকবেন তা আগে থেকেই ধারনা নেয়া যায়।
১. নিজেকে চ্যালেঞ্জ করুন।
রিচার্ড ব্র্যানসন একবার বলেছিলেন, ‘নিজেকে আমি উজ্জীবিত রাখি নিজেকে চ্যালেঞ্জ করে।’ রিচার্ড নিজের জীবনকে দীর্ঘমেয়াদী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার সঙ্গে তুলনা করেন, যেখানে প্রতিদিনই সে কিছু না কিছু নতুন নিজের জন্য শিখে যাচ্ছেন। আপনিও পারেন কিন্তু শিখতে!
২. তাই করুন যা আপনার ভালো লাগে
যে কোন ব্যবসা চালাতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। স্টিভ জবসের এই ক্ষেত্রে দারুণ একটি জীবনাদর্শ আপনি অনুসরণ করতে পারেন। জবস সব সময় বলতেন, আপনি যা বিশ্বাস করেন তাই করুন-এটাই আপনার জীবন।
৩. ঝুঁকি নিচ্ছেন না কেন?
আমরা কখনই কাজ শুরুর আগে ফলাফল কল্পনাও করতে পারি না। তাই বলে কি কাজ করাই বন্ধ করে দিব? অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজসের ভাবনা এক্ষেত্রে একটু ভিন্নতর। বেজস কোন কিছুতে ব্যর্থ হওয়ার জন্য মন খারাপ করেন না, তিনি কোন কিছু চেষ্টা না করাটাতেই মন খারাপ করেন।
৪. নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন তো!
আর কত পাশে বাড়ির আন্টির ছেলের গল্প মা-বাবার কাছ থেকে শুনে নিজেকে হতাশার তলানিতে নিয়ে ঠেকাবেন? হেনরি ফোর্ডের ভাষ্য হচ্ছে, আপনি যদি চিন্তা করেন কিংবা চিন্তা না করেন-আপনিই ঠিক। বিশ্বাস করা শুরু করুন, আপনি পারবেন। বিশ্বাস নিয়ে সামনে পা রাখলেই পথের বাঁধাগুলো দেখতে পাবেন। পথে যদি না-ই নামেন তাহলে শুধু অজুহাতই খুঁজে পাবেন জীবনে।
৫. ভিশন ঠিক করুন
টাম্বলারের সিইও ডেভিড কার্প তাকেই উদ্যোক্তা ভাবেন যার কোন কিছু অর্জনের জন্য কোন ভিশন আছে।
৬. ভালো লোক খুঁজুন
আপনি যাদের সঙ্গে মেশেন তারাই কিন্তু আপনি, আপনার প্রতিচ্ছবি। লিংকডইনের প্রতিষ্ঠাতা রিড হফম্যান ভাবেন নিজেকে বদলে ফেলার প্রথম শর্ত হচ্ছে আশেপাশের মানুষজনকে বদলে ফেলা।
৭. ভয়ের সামনে দাঁড়ান
যে জিনিষটাকে সবচেয়ে বেশি ভয় পান, একদিন তার সামনে দাঁড়ানোর চেষ্টা করুন তো। দাঁড়ানোর চেষ্টাতেই আপনার পথ তৈরি কাজটা অনেকটুকু এগিয়ে যাবে।
১. নিজেকে চ্যালেঞ্জ করুন।
রিচার্ড ব্র্যানসন একবার বলেছিলেন, ‘নিজেকে আমি উজ্জীবিত রাখি নিজেকে চ্যালেঞ্জ করে।’ রিচার্ড নিজের জীবনকে দীর্ঘমেয়াদী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার সঙ্গে তুলনা করেন, যেখানে প্রতিদিনই সে কিছু না কিছু নতুন নিজের জন্য শিখে যাচ্ছেন। আপনিও পারেন কিন্তু শিখতে!
২. তাই করুন যা আপনার ভালো লাগে
যে কোন ব্যবসা চালাতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। স্টিভ জবসের এই ক্ষেত্রে দারুণ একটি জীবনাদর্শ আপনি অনুসরণ করতে পারেন। জবস সব সময় বলতেন, আপনি যা বিশ্বাস করেন তাই করুন-এটাই আপনার জীবন।
৩. ঝুঁকি নিচ্ছেন না কেন?
আমরা কখনই কাজ শুরুর আগে ফলাফল কল্পনাও করতে পারি না। তাই বলে কি কাজ করাই বন্ধ করে দিব? অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজসের ভাবনা এক্ষেত্রে একটু ভিন্নতর। বেজস কোন কিছুতে ব্যর্থ হওয়ার জন্য মন খারাপ করেন না, তিনি কোন কিছু চেষ্টা না করাটাতেই মন খারাপ করেন।
৪. নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন তো!
আর কত পাশে বাড়ির আন্টির ছেলের গল্প মা-বাবার কাছ থেকে শুনে নিজেকে হতাশার তলানিতে নিয়ে ঠেকাবেন? হেনরি ফোর্ডের ভাষ্য হচ্ছে, আপনি যদি চিন্তা করেন কিংবা চিন্তা না করেন-আপনিই ঠিক। বিশ্বাস করা শুরু করুন, আপনি পারবেন। বিশ্বাস নিয়ে সামনে পা রাখলেই পথের বাঁধাগুলো দেখতে পাবেন। পথে যদি না-ই নামেন তাহলে শুধু অজুহাতই খুঁজে পাবেন জীবনে।
৫. ভিশন ঠিক করুন
টাম্বলারের সিইও ডেভিড কার্প তাকেই উদ্যোক্তা ভাবেন যার কোন কিছু অর্জনের জন্য কোন ভিশন আছে।
৬. ভালো লোক খুঁজুন
আপনি যাদের সঙ্গে মেশেন তারাই কিন্তু আপনি, আপনার প্রতিচ্ছবি। লিংকডইনের প্রতিষ্ঠাতা রিড হফম্যান ভাবেন নিজেকে বদলে ফেলার প্রথম শর্ত হচ্ছে আশেপাশের মানুষজনকে বদলে ফেলা।
৭. ভয়ের সামনে দাঁড়ান
যে জিনিষটাকে সবচেয়ে বেশি ভয় পান, একদিন তার সামনে দাঁড়ানোর চেষ্টা করুন তো। দাঁড়ানোর চেষ্টাতেই আপনার পথ তৈরি কাজটা অনেকটুকু এগিয়ে যাবে।
0 comments:
Post a Comment