২০-২৫ বছর পড়ালেখা শেষ করার পর স্বপ্নের চাকরী পান সবাই।কিন্তু সেই স্বপ্ন দুস্বপ্ন হয়ে উঠে যখন চাকরির পরিবেশ চলে যায় নিজের বিপরীতে-তাই চাকরী ক্ষেত্রে নিজের সফলতা বৃদ্ধির সহায়ক পাঁচ টিপস থাকছে আজ
১. পজেটিভ চিন্তা ভাবনাঃ সফলভাবে ক্যারিয়ার গড়তে হতে হবে পজেটিভ থিংকার বা ইতিবাচক মনোভাবের অধিকারী। সত্যিকার অর্থে প্রতিটি কাজেই ইতিবাচক মনোভাবের প্রাধান্য রয়েছে। আমি অথবা আপনি এটা ভালো করেই জানি ‘উপদেশ দেওয়া সহজ, পালন করা কঠিন’। সেই সাথে আমরা এও জানি ইতিবাচক অবস্থান একজন মানুষকে কোলাহল, উত্তেজনা উগ্রতা, দুঃশ্চিন্তা থেকে দূরে রাখে। তাই যত ঝড়-ঝাপটাই আসুক না কেন, ইতিবাচক মনোভাব ধরে রাখতে হবে সর্বদা।
২. সন্তুষ্ট থাকাঃ ভালো বেতনের চাকরিতে প্রাধান্য দেয় না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তবে ভালো বেতনের বাইরেও চাকরিতে নিজের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেওয়ার বিষয়টি অনেক বেশি ঈর্ষণীয় এবং কাঙ্ক্ষিত হতে পারে। তাই আগে নিজেকে জানতে হবে কোন পেশার সাথে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া যাবে। অন্যরা কে কী করছে সেটাকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজের চাহিদা এবং আকাঙ্ক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। মনের তৃপ্ততাই সাফল্যের পথে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।৩. ক্যারিয়ার ম্যাপিংঃ যোগ্যতা এবং চাহিদা মিলিয়ে নির্ধারণ করতে হবে কোন পথে ক্যারিয়ার গড়া যায়। এরপর শুরু হবে সেসব চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার প্রক্রিয়া। যেমন, আপনি যদি ব্যাংকে চাকরি করতে চান, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পড়ালেখার সময় থেকেই ব্যাংকের চাকরির জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি শুরু করতে পারেন। আবার আপনি হয়ত এমন কোনো চাকরি করতে চান যেখানে কম্পিউটারের ব্যবহার আবশ্যিক। সেক্ষেত্রে কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের কাজটি না করলে কিন্তু চলবে না।
৪.নিজের সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণাঃ দক্ষতা ও আগ্রহের পাশাপশি কর্মক্ষেত্রে নিজেকে কতটা সফল হিসেবে দেখতে চান, তা নির্ধারণ করতে হবে। এর জন্য নিজের ব্যক্তিত্ব নিরূপণ গুরুত্বপূর্ণ। ব্যক্তিত্ব নিরূপণে বিভিন্ন ধরনের নৈর্বক্তিক প্রশ্নমূলক টেস্ট পাওয়া যায়। সেগুলো দিয়ে যাচাই করে নিন নিজের ব্যক্তিত্বের দৃঢ়তাকে।
৫.ঠান্ডা -ধীর স্থিরঃ একতা কথা বেশ প্রচলিত আছে- রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।সকল ক্ষেত্রেই এ কথা প্রযোজ্য । চাকরী ক্ষেত্রে অনেক সময় অনেক ঝামেলায় পড়তে হয়-সেক্ষেত্রে মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করতে হবে।
১. পজেটিভ চিন্তা ভাবনাঃ সফলভাবে ক্যারিয়ার গড়তে হতে হবে পজেটিভ থিংকার বা ইতিবাচক মনোভাবের অধিকারী। সত্যিকার অর্থে প্রতিটি কাজেই ইতিবাচক মনোভাবের প্রাধান্য রয়েছে। আমি অথবা আপনি এটা ভালো করেই জানি ‘উপদেশ দেওয়া সহজ, পালন করা কঠিন’। সেই সাথে আমরা এও জানি ইতিবাচক অবস্থান একজন মানুষকে কোলাহল, উত্তেজনা উগ্রতা, দুঃশ্চিন্তা থেকে দূরে রাখে। তাই যত ঝড়-ঝাপটাই আসুক না কেন, ইতিবাচক মনোভাব ধরে রাখতে হবে সর্বদা।
২. সন্তুষ্ট থাকাঃ ভালো বেতনের চাকরিতে প্রাধান্য দেয় না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তবে ভালো বেতনের বাইরেও চাকরিতে নিজের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেওয়ার বিষয়টি অনেক বেশি ঈর্ষণীয় এবং কাঙ্ক্ষিত হতে পারে। তাই আগে নিজেকে জানতে হবে কোন পেশার সাথে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া যাবে। অন্যরা কে কী করছে সেটাকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজের চাহিদা এবং আকাঙ্ক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। মনের তৃপ্ততাই সাফল্যের পথে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।৩. ক্যারিয়ার ম্যাপিংঃ যোগ্যতা এবং চাহিদা মিলিয়ে নির্ধারণ করতে হবে কোন পথে ক্যারিয়ার গড়া যায়। এরপর শুরু হবে সেসব চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করার প্রক্রিয়া। যেমন, আপনি যদি ব্যাংকে চাকরি করতে চান, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পড়ালেখার সময় থেকেই ব্যাংকের চাকরির জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি শুরু করতে পারেন। আবার আপনি হয়ত এমন কোনো চাকরি করতে চান যেখানে কম্পিউটারের ব্যবহার আবশ্যিক। সেক্ষেত্রে কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের কাজটি না করলে কিন্তু চলবে না।
৪.নিজের সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণাঃ দক্ষতা ও আগ্রহের পাশাপশি কর্মক্ষেত্রে নিজেকে কতটা সফল হিসেবে দেখতে চান, তা নির্ধারণ করতে হবে। এর জন্য নিজের ব্যক্তিত্ব নিরূপণ গুরুত্বপূর্ণ। ব্যক্তিত্ব নিরূপণে বিভিন্ন ধরনের নৈর্বক্তিক প্রশ্নমূলক টেস্ট পাওয়া যায়। সেগুলো দিয়ে যাচাই করে নিন নিজের ব্যক্তিত্বের দৃঢ়তাকে।
৫.ঠান্ডা -ধীর স্থিরঃ একতা কথা বেশ প্রচলিত আছে- রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।সকল ক্ষেত্রেই এ কথা প্রযোজ্য । চাকরী ক্ষেত্রে অনেক সময় অনেক ঝামেলায় পড়তে হয়-সেক্ষেত্রে মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করতে হবে।
0 comments:
Post a Comment