জীবনে প্রথম ইন্টারভিউ দিতে গেছেন আর ভয় পান নি- এমন লোক পাওয়া ভার।
কিন্তু এই ইন্টারভিউ এর ভয় কে জয় করতে পারলেই তো মিলবে কাংখিত চাকরি। আর
তাই ইন্টারভিউ বোর্ডে ভালো করার জন্য কিছু দরকারি টিপস নিয়ে আজকের আয়োজন-
নিজের সম্পর্কে কিছু বলুন (টেল আস সামথিং অ্যাবাউট ইয়োরসেল্ফ )
এই প্রশ্নটির উত্তরে প্রত্যেকেই যে ভুলটা করে থাকে সেটা হলো কোথায় সে পড়াশোনা করেছে, কী খেতে বা পড়তে ভালবাসে, ইত্যাদি তথ্য দিয়ে সময় নষ্ট করে। আসলে, আপনার নিজের সম্পর্কে বলা মানে আপনার পছন্দ বা অপছন্দের বিষয় সম্পর্কে নয়, বরং আপনি কী ধরনের জব প্রোফাইল পছন্দ করেন (তবে অবশ্যই যে পদের জন্য ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছেন, সেটাকে প্রাধান্য দিতে হবে আপনাকে)সহজ ভাষায়, ইন্টারভিউয়ার বা প্রশ্নকর্তা যা কিনতে চাইছেন, আপনাকে তাই-ই বিক্রি করতে হবে।
আপনার সবচেয়ে শক্তিশালী এবং দুর্বল দিকগুলো কী? (হোয়াট আর ইওর গ্রেটেস্ট স্ট্রেন্থ অ্যান্ড উইকনেস?)
যেকোনো ইন্টারভিউ দেওয়ার আগেই কিন্তু এই প্রশ্নটির উত্তরের জন্য আপনার প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সেরে রাখতে হবে। আপনার কয়েকটি ‘স্ট্রেন্থ’ বা জোরালো দিকের মধ্যে আসতে পারে ইন্টেলিজেন্স (বুদ্ধিমত্তা), অনেস্টি বা ইন্টগ্রিটি (সততা), কর্পোরেট কালচার সম্বন্ধে পরিচিত থাকা, সকলের সঙ্গে মেশার দক্ষতা, সেন্স অফ হিউমার। আবার দুর্বলতার ক্ষেত্রে সেগুলোকেই তুলে ধরুন যা ইন্টারভিউয়ের চাকরির জন্য প্রতিবন্ধক নয়। বেশি ব্যাখ্যায় যাবেন না। কারণ স্ট্রেন্থ বা উইকনেস এমন দু’টো শব্দ যে, একজনের ক্ষেত্রে যে বিষয়টি তার স্ট্রেন্থ, সেটিই অন্য কারও ক্ষেত্রে উইকনেস হয়ে যেতে পারে।
এই কোম্পানিতে কেন কাজ করতে চাইছেন? এর পেছনে কোনো বিশেষ কারণ আছে কি? (হোয়াই ডু ইউ ওয়ান্ট টু ওয়ার্ক ইন আওয়ার কোম্পানি?)
আপনাকে প্রথমেই যেটা করতে হবে সেটা হলো, ওই কোম্পানির কাজ ও রেপুটেশন সম্পর্কে একটা ছোটখাটো রিসার্চ সেরে রাখা। আপনার নিজের প্রোফাইল সম্পর্কেও আপনাকে আগেভাবে বিস্তারিত তথ্য জোগাড় করে রাখতে হবে। আর আগে থেকেই যদি এসব প্রস্তুতি সেরে রাখেন, তা হলে এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা আপনার কাছে কোনো ব্যাপারই নয়।
সম্প্রতি কোন ভালো বইটি পড়েছেন? (হোয়াট গুড বুকস হ্যাভ ইউ রেড লেটলি?)
যেকোনো ধরনের চাকরির ইন্টারভিউয়েই এই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে পারেন। আসলে কাজের পাশাপাশি অন্য কোনো বিষয়ে আপনার আগ্রহ আছে কিনা, সেটা জানতেই এমন প্রশ্ন করা। বই পড়ার অভ্যাস থাকলে ভালো, না থাকলেও আপনার পছন্দের অন্য কোনো বিষয়ের কথা জানিয়ে দিন এসময়।
এই ফিল্ড সম্পর্কে কি আপনার কোনো ধারণা আছে? (ডু ইউ হ্যাভ এনি আইডিয়া অ্যাবাউট আওয়ার ফিল্ড?)
যদি আপনার সত্যিই স্পষ্ট ধারণা থাকে, তা হলে সরাসরিভাবে তা জানিয়ে দিন। আর না থাকলে খুব ভদ্রভাবে বলুন, আপনি যা জানেন সবটাই অন্যের কাছ থেকে শোনা এবং আপনি বিস্তারিতভাবে এই ফিল্ড সম্বন্ধে জানতে আগ্রহী। তবে এমন যেন না হয় যে, আপনি আদৌ ওই ফিল্ড সম্পর্কে জানেন না, অথচ অতি চালাকি করে বলে দিলেন, ধারণা আছে, তাহলে কিন্তু বিপদে পড়বেন আপনি।
পাঁচ বছর পরে নিজেকে আপনি কোন জায়গায় দেখতে চান? (হোয়্যার ডু ইউ সি ইওরসেল্ফ ফাইভ ইয়ারস ফ্রম নাও?)
এই প্রশ্নটির অর্থই হলো, ইন্টারভিউয়ার জানতে চাইছেন আপনি আদৌ ওই কোম্পানিতে বেশিদিন কাজ করতে ইচ্ছুক কি না! অতএব বুঝতেই পারছেন, পরিস্থিতি অনুযায়ী আপনাকে উত্তর দিতে হবে। আপনার বলা উচিত যে, আপনি যে প্রোফাইলের জন্য মনোনীত হচ্ছেন, তা মন দিয়ে করবেন।
নিজের সম্পর্কে কিছু বলুন (টেল আস সামথিং অ্যাবাউট ইয়োরসেল্ফ )
এই প্রশ্নটির উত্তরে প্রত্যেকেই যে ভুলটা করে থাকে সেটা হলো কোথায় সে পড়াশোনা করেছে, কী খেতে বা পড়তে ভালবাসে, ইত্যাদি তথ্য দিয়ে সময় নষ্ট করে। আসলে, আপনার নিজের সম্পর্কে বলা মানে আপনার পছন্দ বা অপছন্দের বিষয় সম্পর্কে নয়, বরং আপনি কী ধরনের জব প্রোফাইল পছন্দ করেন (তবে অবশ্যই যে পদের জন্য ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছেন, সেটাকে প্রাধান্য দিতে হবে আপনাকে)সহজ ভাষায়, ইন্টারভিউয়ার বা প্রশ্নকর্তা যা কিনতে চাইছেন, আপনাকে তাই-ই বিক্রি করতে হবে।
আপনার সবচেয়ে শক্তিশালী এবং দুর্বল দিকগুলো কী? (হোয়াট আর ইওর গ্রেটেস্ট স্ট্রেন্থ অ্যান্ড উইকনেস?)
যেকোনো ইন্টারভিউ দেওয়ার আগেই কিন্তু এই প্রশ্নটির উত্তরের জন্য আপনার প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সেরে রাখতে হবে। আপনার কয়েকটি ‘স্ট্রেন্থ’ বা জোরালো দিকের মধ্যে আসতে পারে ইন্টেলিজেন্স (বুদ্ধিমত্তা), অনেস্টি বা ইন্টগ্রিটি (সততা), কর্পোরেট কালচার সম্বন্ধে পরিচিত থাকা, সকলের সঙ্গে মেশার দক্ষতা, সেন্স অফ হিউমার। আবার দুর্বলতার ক্ষেত্রে সেগুলোকেই তুলে ধরুন যা ইন্টারভিউয়ের চাকরির জন্য প্রতিবন্ধক নয়। বেশি ব্যাখ্যায় যাবেন না। কারণ স্ট্রেন্থ বা উইকনেস এমন দু’টো শব্দ যে, একজনের ক্ষেত্রে যে বিষয়টি তার স্ট্রেন্থ, সেটিই অন্য কারও ক্ষেত্রে উইকনেস হয়ে যেতে পারে।
এই কোম্পানিতে কেন কাজ করতে চাইছেন? এর পেছনে কোনো বিশেষ কারণ আছে কি? (হোয়াই ডু ইউ ওয়ান্ট টু ওয়ার্ক ইন আওয়ার কোম্পানি?)
আপনাকে প্রথমেই যেটা করতে হবে সেটা হলো, ওই কোম্পানির কাজ ও রেপুটেশন সম্পর্কে একটা ছোটখাটো রিসার্চ সেরে রাখা। আপনার নিজের প্রোফাইল সম্পর্কেও আপনাকে আগেভাবে বিস্তারিত তথ্য জোগাড় করে রাখতে হবে। আর আগে থেকেই যদি এসব প্রস্তুতি সেরে রাখেন, তা হলে এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা আপনার কাছে কোনো ব্যাপারই নয়।
সম্প্রতি কোন ভালো বইটি পড়েছেন? (হোয়াট গুড বুকস হ্যাভ ইউ রেড লেটলি?)
যেকোনো ধরনের চাকরির ইন্টারভিউয়েই এই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে পারেন। আসলে কাজের পাশাপাশি অন্য কোনো বিষয়ে আপনার আগ্রহ আছে কিনা, সেটা জানতেই এমন প্রশ্ন করা। বই পড়ার অভ্যাস থাকলে ভালো, না থাকলেও আপনার পছন্দের অন্য কোনো বিষয়ের কথা জানিয়ে দিন এসময়।
এই ফিল্ড সম্পর্কে কি আপনার কোনো ধারণা আছে? (ডু ইউ হ্যাভ এনি আইডিয়া অ্যাবাউট আওয়ার ফিল্ড?)
যদি আপনার সত্যিই স্পষ্ট ধারণা থাকে, তা হলে সরাসরিভাবে তা জানিয়ে দিন। আর না থাকলে খুব ভদ্রভাবে বলুন, আপনি যা জানেন সবটাই অন্যের কাছ থেকে শোনা এবং আপনি বিস্তারিতভাবে এই ফিল্ড সম্বন্ধে জানতে আগ্রহী। তবে এমন যেন না হয় যে, আপনি আদৌ ওই ফিল্ড সম্পর্কে জানেন না, অথচ অতি চালাকি করে বলে দিলেন, ধারণা আছে, তাহলে কিন্তু বিপদে পড়বেন আপনি।
পাঁচ বছর পরে নিজেকে আপনি কোন জায়গায় দেখতে চান? (হোয়্যার ডু ইউ সি ইওরসেল্ফ ফাইভ ইয়ারস ফ্রম নাও?)
এই প্রশ্নটির অর্থই হলো, ইন্টারভিউয়ার জানতে চাইছেন আপনি আদৌ ওই কোম্পানিতে বেশিদিন কাজ করতে ইচ্ছুক কি না! অতএব বুঝতেই পারছেন, পরিস্থিতি অনুযায়ী আপনাকে উত্তর দিতে হবে। আপনার বলা উচিত যে, আপনি যে প্রোফাইলের জন্য মনোনীত হচ্ছেন, তা মন দিয়ে করবেন।
0 comments:
Post a Comment