Recent Post
Loading...

জলীয় দ্রবণ (aq) আর তরল (l)-এর মধ্যে পার্থক্য কী?



এই টার্ম গুলি আপনি নিশ্চয় রাসায়নিক সমীকরণের মধ্যে ব্যবহৃত হতে দেখেছেন। সাধারণভাবে কোনো পদার্থের (Matter) তিনটি অবস্থা, যথাক্রমে কঠিন (Solid), তরল (Liquid) ও গ্যাস (Gas)।

এখন কোনো পদার্থকে দ্রাব্য (Solute) হিসেবে নিয়ে উপযুক্ত তরল দ্রাবক পদার্থে (Solvent) নির্দিষ্ট ও কাঙ্ক্ষিত অনুপাতে সমসত্ত্বভাবে মেশালে যে বিশেষ মিশ্রণ (Mixture) তৈরি হয়, তা হল দ্রবণ (Solution)।

এখন যদি কোনো দ্রাব্য জলে দ্রবীভূত করে বা জল সমেত দ্রাব্য টি উপস্থিত থাকে তবে তখন সেটিকে জলীয় দ্রবণ(aq) বলে। যেমন ধরুন খাবার লবন (NaCl) সাধারণত কঠিন বস্তু, কিন্তু যখন সেটি জলের সাথে মিশ্রিত অবস্থায় থাকে তখন আমরা বলি সেটি লবণের জলীয় দ্রবণ বা NaCl(aq) ।

আর অন্যদিকে তরল হচ্ছে পদার্থের একটি বিশেষ অবস্থা যেখানে তরলে উনস্থিত অণুগুলির মধ্যে আন্ত আণবিক বন্ধন কঠিনের বন্ধনের চেয়ে দুর্বল কিন্তু গ্যাস এর চেয়ে দৃঢ় ।

তাই রাসায়নিক সমীকরণে কোনো দ্রব্য এর পাশে যদি তরল বা (l) লেখা থাকে তবে সেই বস্তুটি তার তরল অবস্থায় আছে, কোনো দ্রবণে দ্রবীভূত নয়।


সাধারণভাবে কোনো পদার্থের (Matter) তিনটি অবস্থা, যথাক্রমে কঠিন (Solid), তরল (Liquid) ও গ্যাস (Gas)।

এখন কোনো পদার্থকে দ্রাব্য (Solute) হিসেবে নিয়ে উপযুক্ত তরল দ্রাবক পদার্থে (Solvent) নির্দিষ্ট ও কাঙ্ক্ষিত অনুপাতে সমসত্ত্বভাবে মেশালে যে বিশেষ মিশ্রণ (Mixture) তৈরি হয়, তা হল দ্রবণ (Solution)। এতে দ্রাব্য বস্তুর কণাগুলি দ্রাবকে ভাসমান অবস্থায় থাকে। এখন, বিশেষক্ষেত্রে তরল দ্রাবক যদি জল হয়, তবে সেটি হবে জলীয় দ্রবণ।

সুতরাং, জল হল একটি তরল পদার্থ। আবার, এটি একটি দ্রাবক পদার্থ, যাতে কোনো দ্রাব্য পদার্থকে মিশিয়ে জলীয় দ্রবণ প্রস্তুত করা যায়।

0 comments:

Post a Comment